আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

১৮+ ডসের জবাবে রিস্ক নিয়ে ২৪+ দিলাম, আর সহ্য হয়না। মাইনাস না থাকায় সবাই খালি ডস দেয়।

www.theeconomist2011@yahoo.com

অনেকেই ডস দিছে ১৮+ কইয়া, এবার আমি রিস্ক নিলাম। আর ভাগ্লেনা। জানিনা আমার কপালে কি আছে, তবুও অনেকদিন যাবৎ খালি খালি লাগছে তাই দিলাম। ভালো লাগলে মন্তব্য বা পরামর্শ সাদরে গৃহীত হবে। কিন্তু মাইনাস না থাকায়, তা পাঠায়ে দিয়েন।

১। >>>প্রফেসর শেষ ক্লাসে ঘোষণা করলেন, ‘পরশু পরীক্ষা। কেউ কোনও অজুহাত দিয়ে পার পাবেন না। তবে নিকটাত্মীয়ের মৃত্যু কিংবা মারাত্মক শারীরিক অসুস্থতা হলে ভিন্ন কথা। ‘ পেছন থেকে এক ফাজিল ছোকরা বললো, ‘মাত্রাতিরিক্ত সেক্সজনিত ক্লান্তি হলে কি চলবে স্যার?’ ক্লাসে হাসির হুল্লোড় পড়ে গেলো।

শব্দ থামার পর প্রফেসর বললেন, ‘উহুঁ, সেক্ষেত্রে তুমি অন্য হাতে লিখবে। ’ ২। >>>>চার তরুণী নান এক কনভেন্টে যোগ দিতে চাইছে। মাদার সুপিরিয়র বললেন, ‘তার আগে তোমাদের পরীক্ষা নেওয়া হবে। সবাই এক লাইনে দাঁড়াও।

’ সবাই লাইনে দাঁড়ানোর পর তিনি প্রথম নানকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘বাছা, তুমি কি কখনও কোনও পুরুষের সেই প্রত্যঙ্গ স্পর্শ করেছ? করে থাকলে নিজের শরীরের কোন অঙ্গ দিয়ে স্পর্শ করেছ?’ লজ্জিত মুখে প্রথম নান বলল, ‘আঙুল দিয়ে, মাদার। ’ মাদার সুপিরিয়র পবিত্র পানির একটি বাটি এগিয়ে দিলেন। ‘তোমার আঙুল এ পানিতে ডোবাও, সব পাপ ধুয়ে ফেল, পবিত্র হয়ে এসো আমাদের কনভেন্টে। ’ প্রথম নান আঙুল পানিতে ডুবিয়ে কনভেন্টে ঢুকে গেল। এবার মাদার সুপিরিয়র দ্বিতীয় নানকে বললেন, ‘কি বাছা, তুমিও স্পর্শ করেছ নাকি? স্পর্শ করে থাকলে নিজের শরীরের কোন অঙ্গ দিয়ে স্পর্শ করেছ?’ লজ্জিত মুখে দ্বিতীয় নান বললো, ‘হাত দিয়ে, মাদার।

’ যথারীতি মাদার সুপিরিয়র পবিত্র পানির বাটি এগিয়ে দিলেন, হাত ধুয়ে পাপমুক্ত হয়ে দ্বিতীয় নান কনভেন্টে প্রবেশ করল। এমন সময় চতুর্থ নান তৃতীয় নানকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে সামনে এগিয়ে এল। মাদার অবাক হয়ে বললেন, ‘ও কি, বাছা, ঈশ্বরের পথে অত তাড়া কিসের?’ চতুর্থ নান বলল, ‘উঁহু, মাদার, ও এই পানিতে বসে পড়ার আগেই আমি কুলি করতে চাই। ’ ৩। >>>>নব্বই বছরের বুড়ো রিয়াদ সাহেব পুরনো শহরের নদীর পাড় ধরে হাঁটছেন আর বিড়বিড় করছেন।

“নদীর ওপর এই ব্রিজ — যখন আমার বয়স ছিলো ২৫, এই ব্রিজের অ্যাসিস্ট্যান্ট এনজিনিয়ার ছিলাম আমি। কিন্তু এখানে কেউ আমাকে তার জন্যে ব্রিজ নির্মাতা বলে না, না, তারা কেউ তোমাকে তা বলবে না! — ঐ টাওয়ারের ওপর মেয়রের অফিস, সেটা বানানোর সময় এগজিকিউটিভ এনজিনিয়ার ছিলাম আমি, তখন আমার বয়স ৩০ — কিন্তু আমাকে কেউ টাওয়ার নির্মাতা বলে না, না, তারা কেউ তোমাকে তা বলবে না! — ঐ যে দূরে টাউন হল, সেটা আমার ডিজাইন করা, তখন আমার বয়স ৩৫ — কিন্তু আমাকে কেউ টাউন হল নির্মাতা বলে না, না, তারা কেউ তোমাকে তা বলবে না! কিন্তু শুধু যদি একবার কোন ছাগলের ইজ্জতের ওপর হামলা করো —’ ৪। >>>>একলোক এক ট্রাফিক মহিলাকে বিয়ে করল। বাসর রাতের পরদিন ট্রাফিক মহিলা ১০০০ টাকা জরিমানা করল এভাবে - ওভার স্পীড ৩০০ - হেলমেট না পরা ৩০০ - রং ওয়ে এট্রি ৪০০ ৫। >>>প্রথম দিন ডেট সেরে বান্ধবীকে রাতের বেলা বাড়ি পৌঁছে দিতে এসেছে বাবু।

দরজার পাশে দেয়ালে ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে বললো সে, ‘সোনা, একটা চুমো খেতে দাও আমাকে। ’ ‘কী? তুমি পাগল হলে? এখানে দাঁড়িয়ে, না না না!’ ‘আরে কেউ দেখবে না। এসো, একটা চুমো। ’ ‘না না, খুব ঝামেলা হবে কেউ দেখে ফেললে। ’ ‘আরে জলদি করে খাবো, কে দেখবে?’ ‘না না, কক্ষণো এভাবে আমি চুমো খেতে পারবো না।

’ ‘আরে এসো তো, আমি জানি তুমিও চাইছো — খামোকা এমন করে না লক্ষ্মী!’ এমন সময় দরজা খুলে গেলো, বান্ধবীর ছোট বোন ঘুম ঘুম চোখে দাঁড়িয়ে। চোখ ডলতে ডলতে সে বললো, ‘আপু, বাবা বলেছে, হয় তুমি চুমো খাও, নয়তো আমি চুমো খাই, নয়তো বাবা নিজেই নিচে নেমে এসে লোকটাকে চুমো খাবে — কিন্তু তোমার বন্ধু যাতে আল্লার ওয়াস্তে ইন্টারকম থেকে হাতটা সরায়। ’ ৬। >>>দুই নান গেছে কাঁচাবাজারে সব্জি কিনতে। ঘুরে ঘুরে এটা দেখে সেটা শুঁকে কিছুতেই পছন্দের সাইজের মুলা কিনতে পারলো না তারা।

শেষমেশ তারা শসাঅলার কাছ থেকে দুটো শসা কিনলো। শসাঅলা একগাল হেসে বললো, “নেন সিস্টার, এই যে আরেকটা। আজকে আমার ইস্পিশাল বিক্রি, দুইটা কিনলে একটা ফ্রি। ” এক নান অন্যজনের দিকে ফিরে বললো, “বাহ্, মন্দ কী? চল, তিন নম্বরটা খাওয়া যাবে। ” ৭।

>>>নীল আলোর নিচে বিছানায় বেশ রোমান্টিক পরিবেশে শুয়ে আছেন স্বামী-স্ত্রী। হঠাৎ স্ত্রী বললেনঃ প্রিয়, তুমি কি ঘুমাচ্ছ? রোমান্টিক স্বরে স্বামী বললেনঃ না, প্রিয়তমা। স্বামীর মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে স্ত্রী বললেন, তুমি কি তা চাইছ? -হ্যাঁ, প্রিয়তমা। -তাহলে ঘুমাও। ৮।

>>>>এক পোস্টমাস্টার গেছে দাওয়াত খাইতে, কিন্তু ভুলে বেচারা প্যান্টের চেইন লাগায় নাই পার্টিতে এক লোকের তা দেইখা তো আক্কেল গুড়ুম। সরাসরি তো আর বলা যায়না যে চেইন খোলা। তাই সে কায়দা কইরা বলল, ভাই, আপনার পোস্টঅফিস তো খোলা। কিন্তু পোস্টমাস্টার ইংগিতটা বুঝলো না, সে কয়- না না , পোস্টঅফিসে আমি নিজের হাতে তালা মাইরা আইছি। খোলা না, বন্ধই আছে।

তো ঐ লোক যতই বোঝায়, পোস্টমাস্টার বুঝে না, কয় বন্ধ, বন্ধ, নিশ্চয়ই বন্ধ। তো লোকটা হাল ছাইড়া দিয়া চইলা গেলো। পরে পোস্টমাস্টার বাসায় ফিরা দেখে তার চেইন খোলা। সাথে সাথে সে সব বুঝলো, বুইঝা তো পাইলো ব্যাপক শরম। কিছুক্ষণ ঝিম মাইরা থাইকা ফোন করলো ঐ লোকটারে।

ফোন কইরা কয়- ভাই, এইবার আমি বুঝছি আপনি কি বুঝাইতে চাইছিলেন। তা ভাই যখন খোলা আছিলো, তখন কি পোস্টমাস্টার ভিতরে ছিলো নাকি বাইরে? ৯। >>>সখিনা-তোমার স্বামী প্রতিদিনই দেখি ঠিক ৯টার সময় বাসায় ফেরে। আমার স্বামী তো পারলে বাসায়ই ফেরে না। কিন্তু তোমার স্বামী আসে, রহস্য কি? জরিনা- আমি বাসায় সাধারণ একটা নিয়ম করে দিয়েছি।

তাকে বলেছি যে সেক্স হবে ঠিক রাত ৯টায়, তুমি তখন বাসায় থাকো আর নাই বা থাকো। ১০। >>>সেক্স এজুকেশন কোর্সে তিন পিচ্চি বাজে গ্রেড পেয়েছে। একজন সি, একজন ডি আর একজন এফ। যে সি পেয়েছে, সে চটে গিয়ে বলছে, “ম্যাডাম এটা একটা কাজ করলো? চল বেটিকে শায়েস্তা করি!” যে ডি পেয়েছে, সে বলছে, “হ্যাঁ, চল! স্কুল ছুটি হয়ে গেলে যখন কেউ থাকবে না, তখন বেটিকে পাকড়াও করবো …!” যে এফ পেয়েছে, সে বলছে, “হ্যাঁ, তারপর পাকড়াও করে ম্যাডামের অন্ডকোষে অ্যায়সা জোরসে একটা লাত্থি মারবো না!”..... ........................................ সুত্র ঃ ইন্টারনেট।

অতিজ্ঞানী ও নাবালকদের প্রবেশ নিষেধ’’ উপরে দিতে মনে ছিলনা, নীচেই ভালো, কি কন?।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।