নামের সাথে কামের কিছু মিলতো থাকবোই
বেশি গতি দুর্ঘটনার অন্যতম কারন। আর তাই গতি নিয়ন্ত্রনের জন্য ব্যবহার করা হয় স্পীডব্রেকার। সাধারনত দ্রুত গতির গাড়ীকে স্পীড কমানোর জন্য স্পীডব্রেকার ব্যবহার করা হয়। শহরের গুরুত্বপূর্ন/ব্যস্ততম এলাকায়, সাধারন পারাপারের স্থানে, স্কুল/কলেজ ইত্যাদির সামনে স্পীডব্রেকার দেয়া হয় যেন গাড়ীর গতি কমাতে বাধ্য হয়।
ইদানিং রাজশাহী শহর জুড়ে অসংখ্য জায়গাতে ক্ষুদ্রমাপের স্পীডব্রেকার দেয়া হয়েছে।
যেগুলো সাধারন স্পীডব্রেকার এর থেকে কম উচ্চতার কিন্তু পরপর ৫/৬ টি বসানো থাকে ঢেউ এর মতো। এই স্পীডব্রেকারগুলোর কাছে বড় গাড়ি যেমন বাস, ট্রাক, ইত্যাদি সামান্যতম গতিও কমায়না, বরং কিছুটা গতি বাড়িয়ে দেয়, কেননা কম গতিতে এই স্পীডব্রেকারগুলো পার হলে অধিক ঝাকুনি অনুভব হয় কিন্তু বেশি গতিতে পার হলে ঝাকুনি তেমনভাবে অনুভব করা যায় না। এই স্পীডব্রেকার এ সবচেয়ে সমস্যা হয় রিক্সা, অটোরিক্সা সহ স্বল্পআকারের স্বল্পগতির যানবাহনের। এমনিতেই এরা খুব ধীরে ধীরে চলে এর সাথে এই স্পীডব্রেকার এর কারনে এর চালক এবং যাত্রীকে অহেতুক ঝাকুনির সম্মুখিন হতে হচ্ছে। যা প্রচন্ড বিরক্তিকর এবং কষ্টকর।
এই ধরনের ক্ষুদ্রমাপের ঘনঘন স্পীডব্রেকার বসানোর মূল কারন কি?
লেখাটি Click This Link এখানে প্রকাশিত।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।