মুক্ত দেশের মুক্ত মানুষ!
অনেক অনেক বছর আগে আজকের এই মিউজিয়াম 'লা চের্তোসা' ছিল খ্রীষ্টান মঙ্কদের সেল্টার যেখানে তারা ধর্মশাস্ত্র নিয়ে পড়াশোনা করতো। তারও কয়েকশ বছর পর ১৫৯১ সালে 'ইউনিভার্সিটি অব পিসা' এর একটা অংশকে জুলজিক্যাল মিউজিয়ামে কনভার্ট করে যা কিনা ইউরোপের মধ্যে সবচেয়ে বড় হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এটাকে জুলজিক্যাল মিউজিয়াম হিসেবে গড়ে তোলার পিছনের কারনটা হলো এখানে অধ্যায়নরত মঙ্কদের জীববিদ্যা বিষয়ক গবেষনা। এই গবেষক মঙ্কদের তৈরি জীববিন্যাস বা জীবের স্তরবিন্যাসকে আপনি দেখতে পাবেন এই মিউজিয়ামে যা আপনাকে অবাক করবে। সবচেয়ে বড় কথা হলো, আপনি যদি পুরো মিউজিয়ামটা একবার ঘুরে দেখেন তাহলে মানুষের ব্রেইনের সবচেয়ে ফাইনেষ্ট ক্রিয়েশন সেই মীথোলজিক্যাল ক্যারেক্টারগুলো (ইউনিকর্ন বা ড্রাগন ইত্যাদি) কিভাবে তৈরি হল তার উত্তর আপনার জানা হয়ে যাবে।
এখানে আপনি যা দেখতে পাবেন (ইটালীয়ান নাম্বারিং ষ্টাইলে নম্বরে কমার বদলে পয়েন্ট ব্যবহার করে যেমন ১০,০০০ কে ওরা লিখে ১০.০০০)
মঙ্কদের তৈরি জীববিন্যাস
মঙ্কদের এভোলুশান বিষয়ক গবেষনা (বিখ্যাত এই পাখিটির ছবিটি আপনাদের চেনা নিশ্চয়ই)
মীথ সেকশন:
মীথ ১
মীথ ২
স্ক্যালেটন সেকসন:
ড্রাগন সীলের স্ক্যালেটন:
ডাইনোসারের স্ক্যালেটন:
এবার ওয়ালের উপর আকা কিছু থ্রিডি পেইন্টিং যা অবাক করার মত:
থ্রিডি পেইন্টিং ১
থ্রিডি পেইন্টিং ২
থ্রিডি পেইন্টিং ৩
থ্রিডি পেইন্টিং ৪
আশা করছি আপনাদের ভাল লাগবে
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।