প্রীয় পাঠক, এখন থেকে আমি আপনাদের সামনে নিয়মিত ম্যানার্স নিয়ে হাজির হব। আজ তার প্রথম পর্ব। চেষ্টা করব প্রতিদিনই একেকটি পর্ব প্রকাশ করতে। এই ম্যানার্সগুলো হয়তো আমাদের জীবন চলার পথে উপকারে আসতে পারে।
পাঠক আপনাদের সুচিন্তিত মতামত এবং পরামর্শ, পাঠক এবং আমাকে অনুপ্রাণিত করবে।
সাজসজ্জা...
*সাজ পোশাক হওয়া উচিত পরিবেশ অনুযায়ী।
*চলতি ফ্যাশনে গা ভাসানোটা বোকামি।
*পোশাকে সাজে শালীনতা থাকাটা জরুরী।
*ঘরের পোশাক, অফিসের পোশাক, নিমন্ত্রণে যাবার পোশাক সবই আলাদা। সময়, পরিবেশ বুঝে পোশাক পরা উচিত।
*অফিসের যদি ড্রেস কোড থাকে তাহলে সেটা মেনে চলা উচিত। ড্রেস কোড না থাকলেও ফর্মাল পোশাক পরাই উচিত।
*পোশাক পরিষ্কার নিপাট নিভাঁজ হওয়া উচিত।
*অফিসে এমন পোশাক পরা উচিত যাতে ঢিলেঢালা ভাব নেই।
*শাড়ি, সালোয়ার কামিজ পরতে বাধা নেই।
তবে ডিপকাট, লোকাট ব্লাউজ বা কামিজ পরাটা ব্যাড ম্যানার্স।
*খোলামেলা আঁটসাঁট পোশাক কাজের জায়গার জন্য উপযুক্ত নয়।
*নিমন্ত্রণে বা পার্টিতে অবশ্যই জমকালো পোশাক পরা চলে। তবে খেয়াল রাখবেন সময় ও পরিবেশের দিকে। মিলাদে বা বিয়ে বাড়িতে যাবার পোশাক নিশ্চয়ই এক হবেনা।
ঠিক তেমনি সকাল-সন্ধ্যার পোশাকও এক হতে পারে না।
*অফিসে খোলা চুলে না যাওয়াই ভাল।
*চুল ছোট হলে তাতে ব্যান্ড বা ক্লিপ লাগিয়ে চুল সেট করে নেয়া উচিত।
*চড়া সাজ অফিসের জন্য অচল।
*যে কোন সময় যে কোন অনুষ্ঠানে যেতে সাজসজ্জা অবশ্যই করবেন।
তবে খেয়াল রাখবেন আপনার সাজসজ্জা যেন আপনাকে ছাড়িয়ে না যায়। যেন আরোপিত মনে না হয়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।