বল বীর! চির উন্নত মম শির!
মইন ইউ আহমেদ একটি নাম। একটি ইতিহাস। দেশকে ঝাকি দিয়ে যাওয়া ১/১১ আসলেই মনে পড়ে এই নামটি। তাঁর অসাধারন প্রজ্ঞা আর জ্ঞান দেশকে ভুল পথ থেকে পরিচালিত করেছে সঠিক পথে। আমরা এখন সঠিক পথে চলছি।
পৃথিবীর অন্যতম পরাশক্তি ভারত সম্পর্কে আমাদের যে নেগেটিভ ধারনা ছিল , সেই জুজুর ভয় ভেংগে দিতে উনি সহায়তা করেছেন। ভারত এখন আমাদের গভীর বন্ধু, সেটা তারই কল্যানে। অনেকেই এই ক্রেডিট টা শেখ হাসিনাকে দিতে চান, আমি তাদের একবার শেখ হাসিনার পূর্বের মেয়াদটা স্মরন করতে বলি , ভারতকে তখন নানাভাবে বন্চিত করা হইছে... ট্রানজিট দেয়া হয় নাই উল্টা বিডিআর বিএসএফরে মাইরা ফিনিস করছে। কাজেই এইবার ভারত বন্ধুত্বের প্রধান কান্ডারী মইন স্যার। ঘোড়া আনার মাধ্যমে উনি যে নতুন সম্পর্কের দিগন্ত রচনা করেছেন তারজন্য দেশ ও জাতি উনার কাছে র্ণড়নি।
তাই এই সময়ের দাবী মইন ইউ আহমেদকে একুশে পদক দেয়া হোক। ভারতকে বন্ধু করন, সেনাবাহিনীকে শক্তিশালী করন ইত্যাদি কৃতিত্বের মূল্যায়ন না করলে ভবিয্যতে কি ভাবে এই রকম মহানায়কের জন্ম হবে আবার? সরকারকে সেটা ভেবে দেখার অনুরোধ করছি।
সেই সংগে ভারত সরকারও ভাবতে পারে , মইন স্যারকে পদ্মশ্রী না দিলে ভবিষ্যতে মইন বন্ধু (নিন্দুকরা যতই তাকে দালাল বলুক) কোথায় পাবে ভারত?
(মুস্কিল হইতেছে একটাই , কেন জানি ক্লাইভ লয়েড মীরজাফরকে মূল্যায়ন করে নাই উল্টা দুরে খেদাইছে, )
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।