........ সাইদীর ফাঁসির রায়ের পর এখন পর্যন্ত প্রায় ৩০ জনের মত মারা গিয়েছে যাদের অধিকাংশই জামায়াতের ছাত্র সংগঠনের কর্মী, জামায়াত তাদেরকে এমন করে প্রোগ্রাম করতে সমর্থ হয়েছে যে তারা নিজেদের জানের পরোয়া না করে পুলিশের মুখোমুখি হচ্ছে । আমি নিশ্চিত এদের অধিকাংশ সাধারণ ঘরের ছেলেপিলে যারা সংগঠনের কাছ থেকে নানা সহযোগিতা পেয়ে এতটাই ডেডিকেটেড হয়ে যায় তাদের দিয়ে যেকোন ধরণের কাজ করিয়ে নিতে জামায়াতের হাইকমান্ডের একদমই অন্য চিন্তা করতে হয় না । আর একটা কথা, লেফটিস্ট চেতনাধারী লোকেরা যেমন ইসলাম মানেই জামাত এমন একটি ধারণা পোষণ করে, তেমনি জামায়াতের কর্মীরাও তাই মনে করে । শাহাদাতের লোভ দেখিয়ে তাদের আনুগত্য স্বার্থ উদ্ধারের কাজে লাগাচ্ছে জামায়াত, এমনটাই মনে হয় আমার । আমি কখনো শুনিনাই যে, জামায়াত নেতাদের ছেলে মেয়েরা জামায়াতের কোন অংগ সংগঠনের সাথে যুক্ত । যুক্ত হলেও সেরকম ত্যাগী কোন জামায়াত নেতার পোষ্যের কথা জানা নেই আমাদের । নিজেদের ছেলে মেয়েকে নিরাপদে রেখে অন্য পিতা-মাতার ছেলের এমন ইউজ(!) সত্যিই মেজাজ খারাপ করিয়ে দেয় ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।