চালের ভরা মৌসুম। অথচ ৩৫ টাকার নিচে বাজারে মোটা চাল নেই। ভাতের পরিবর্তে এক বেলা রুটি খাওয়ার পরিকল্পনা করেও লাভ নেই। চাল ও আটা এখন সমান দরে বিক্রি হয়। শীতের শাকসবজির বাজারও চড়া
দেশের ইতিহাসে সম্ভবত এই প্রথম আটা ও চাল বিক্রি হচ্ছে একই দামে।
আটাও এখন সাধারণ মানুষের নাগালের প্রায় বাইরে। এক কেজি মোটা চাল ও এক কেজি আটার দাম এখন সমান। টিসিবির হিসাবে গত এক মাসেই আটার দাম বেড়েছে প্রায় ১৪ শতাংশ। খুচরা বাজারে প্যাকেটজাত আটা বিক্রি হচ্ছে ৩৩-৩৪ টাকা কেজি দরে। অথচ আন্তর্জাতিক বাজারে গমের দাম এখন কমতির দিকে।
(সুত্র-প্রথম আলো)
"দশ টাকায় চাল খাবো,নৌকা মার্কায় ভোট দিব"..নির্বাচনের আগে এমন স্লোগানে সারা দেশ বিভোর। যেন দেশে সুদিন আসতে আর বাকি নেই। আওয়ামীলীগ একবার ক্ষমতায় এলেই হল। জিনিসপত্রের দাম কমবে,দেশের আপামর মানুষ দুবেলা দুমুঠো ভাত খেতে পারবে। এখন জিনিসের দাম এত বেশী হবার কারন একটাই..হাওয়া ভবন আর সিন্ডিকেটের কমিশন।
তারেক জিয়া সয়াবীন তেলের লিটার প্রতি ৫ টাকা করে কমিশন খায়। চাল দাল তেল সব কিছুর ক্ষেত্রেই অবস্থা এক।
ব্যস! বেকুব বাংগালী হই হই রব তুলে ছুটলো। একবার ভেবেও দেখলোনা দশ টাকার চাল খাওয়া আদৌ সম্ভব কিনা!মনে পড়ে ব্যরিষ্টার রফিকুল হক আরটিভিতে এক টকশোতে দশ টালার চাল খাওয়ানোর প্রতিশ্রুতির তীব্র সমালোচনা করেছেন। সমালোচনা কানে তোলা আর যাচাই করার মধ্যে যায় কে?নেত্রী যখন বলেছেন.....
ক্ষমতায় আসার পর (বিএনপি সরকারের মত উত্তরাধিকার সুত্রে পাওয়া)ক্লাউন মন্ত্রী ফারুক খান কম আস্ফালন করেননি।
মিলিটারির মত ঠুশ ঠাস করে সব ঠিক করতে চাইলেন। এখন অবশ্য মন্ত্রী মহোদয় নীরব। মুখে কথা নেই তেমন...
হাওয়া ভবন ও নেই,নেই সেই তারেক জিয়ার সিন্ডিকেট। তবে কেন সব জিনিসের দাম এত আকাশছোয়া?..
আসলে সব দোষ তারেক জিয়ার!ব্যাটা পড়ে আছে লন্ডনে। তার চিকিৎসার ব্যায় কি কম?তাইতো তার অনুগত ব্যবসায়ীরা বেশী দাম নিয়ে লন্ডনে পাচার করছে,তার চিকিৎসার খরচ মেটাতে।
এ ছাড়া জিনিসের দাম বাড়ার ব্যখ্যা আর কি হতে পারে!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।