good
শেখ হাসিনা ও তার সরকারই দেশের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা বিপন্নকারী গত ২০ ডিসেম্বর (২০১০), মিরপুর সেনানিবাসের ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজে পরিচালিত ১২তম ন্যাশনাল ডিফেন্স ও নবম আর্মডস ফোর্সেস ওয়ার কোর্সের সমাপনী অনুষ্টানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শেখ হাসিনা জাতীয় নিরাপত্তার প্রশ্নে কাউকে ছাড় দেয়া হবেনা বলে হুশিয়ারী উচ্চারন করেছে। তাছাড়া শেখ হাসিনা বলেছে প্রয়োজনে নিজের জীবন দিয়ে হলেও সে দেশের কষ্টার্জিত স্বাধীনতা রক্ষা করবে! কাফের-মুশরিক সাম্রাজ্যবাদী শক্তির সহযোগীতায় ক্ষমতায় আসার মাসখানেকের মাঝেই বিডিআর সদর দপ্তরে দেশের ৫৭ জন সেনাকর্মকর্তার হত্যাকান্ডে প্রত্যক্ষ সহযোগীতা করে বাংলাদেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ভেঙ্গে দেবার দীর্ঘ দিনের ভারতীয় চঋান্তের সফল বাস্তবায়ন করেছে যে শেখ হাসিনা, সেই শেখ হাসিনাই নাকি এখন দেশের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের আশংকা করছে?! তাছাড়া এই সেই শেখ হাসিনা যে দেশের স্থল ও সমুদ্রবন্দর থেকে আরম্ভ করে টেলিযোগাযোগ ক্ষেত্র উম্মুক্তকরন, ট্রানজিট প্রদান, উলফা দমন, ইত্যাদির মাধ্যমে দিনে দিনে ভারতের বাণিজ্যিক ও নিরাপত্তা স্বার্থ রক্ষা করছে। এই সেই শেখ হাসিনা যে গত দুই বছরে যুক্তরাষ্ট্রকে আমাদের ভুখন্ডে তাদের নিরাপত্তা ও আঞ্চলিক কৌশলগত লক্ষ্য অর্জনের জন্য এশিয়া ও প্রশান্তমহাসাগীয় কমান্ড এর কার্যাবলী নির্বিঘে সম্পন্ন করার জন্য সহায়তা দিয়ে আসছে এবং এদেশকে মার্কিনীদের সামরিক ঘাঁটিতে পরিণত করেছে। হাসিনার তার এমন বক্তব্য দেশের ১৫ কোটি মুসলিমদের কাছে শেখ হাসিনারআসল চেহারা আড়াল করতে কোনদিনও সফল হবে না।মার্কিন-ভারতের এমন অবৈতনিক ভৃত্য শেখ মীরজাফর হাসিনা ও তার সরকারের হাত থেকে এদেশ, এদেশের মানুষ ও দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা সুরক্ষার লক্ষ্যে খিলাফত রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করার জন্য দেশের সেনাবাহিনী ও ১৫ কোটি মুসলিমদের প্রতি আহবান জানাচ্ছে। শেখ হাসিনা ও তার সরকারই দেশের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা বিপন্নকারী