২৬ ডিসেম্বর ওলামা মাশায়েখ পরিষদের দেশ জুড়ে হরতাল। ২৫ তারিখ খ্রীষ্টিয়ান সম্প্রায়ের সব চেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব বড়দিন, ওলামারা কি জানতেন না? নাকি জেনে শুনেই অন্য ধর্মের প্রতি এমন আচরণ। আজ যদি মুসলমানদের ঈদের পরের দিন কেউ এমন হরতাল আহবান করতো তাহলে কেমন লাগলো? আমরা জানি ঈদের আমেজ কম পক্ষে তিনদিন চার দিন থাকে। শুধু ঈদ বলেই কথা নয় যে কোন ধর্মের প্রধান উৎসব গুলির আনন্দ কমপক্ষে হলেও তিন চার দিন থাকে। সেই দৃষ্টি কণ থেকে খ্রীষ্টিয়ানদের আনন্দও তিনদিন থাকার কথা। বড় দিনের প্রথম দিন থেকে শুরু করে দূর দুরান্তে আত্মীয় স্বজনের বাড়ী বেড়াতে যাওয়াটা পুরটায় মাটি করতেই কি এই হরতাল? ধর্মীয় দিক থেকে যাদের বলা হয়ে থাকে পৃথিবীর শ্রেষ্ট শান্তির ধর্ম। সেই ধর্মের শান্তি প্রিয় মানুষদের প্রধান অংশ হলো ওলামা মাশায়েখরা। তিনারা ধর্মের ধারক হিসাবে একবারও কি ভাবলেন না খ্রীষ্টিয়ান সম্প্রায়ের কথা? নাকি পরিকল্পিত ভাবে এই হরতাল বিধর্মীদের জন্য? সোহাব পাওয়া অথবা জিহাদের অংশ হিসাবে?
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।