Never argue with idiots. They bring you down to their level and then beat you with experience
১৮+
১
এক সুন্দরী তরুণী এসছে মনোরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে। এসেই বললো- যখনই আমি হাল্কা মদ্যপান করি, তখনই আমি বাধ্যতামূলকভাবে যাকে পাই, তার সঙ্গেই চুমুচুমি কিংবা দৈহিক প্রেমে লিপ্ত হই। তখন ডাক্তার বললো- ঠিক আছে তাহলে চলুন, আমরা দুইজনেই কিছু মদ নিয়ে বসে আপনার এই স্নায়ুবিক সমস্যার সমাধান খুঁজি।
২
এক ভদ্রলোক সম্প্রতি বিয়ে করেছেন। যাকে বিয়ে করেছেন তার বয়স নিতান্তই কাঁচা।
বিবাহ পরবর্তি বিষয়গুলোর ব্যপারে স্পষ্ট ধারনা নেই সেই মেয়ের। যাইহোক, ভদ্রলোক প্রথম কিছুদিন অনেক ভাবে চেষ্টা করেও ব্যর্থ হলেন তার নুতন বৌ-এর লজ্জা ভাঙ্গাতে। অতঃপর শেষ চেষ্টা হিসেবে একটা খেলার আশ্রয় নিলেন।
তিনি তার নবপরিনীতাকে বললেন, এসো আমার চোর-পুলিশ খেলি। স্ত্রী খেলার নাম শুনে বেশ উৎসাহি হয়ে উঠলো।
নিয়ম জানতে চাইলো। ভদ্রলোক তখন জানালেন এই খেলায় একটা চোর আছে যাকে জেলে নিয়ে বন্দি করতে হবে। বিষয়টা ভদ্রলোকের স্ত্রীর কাছে খুব মজার মনে হলো। তারা পরবর্তী বেশ কিছু সময় চোর-পুলিশ খেলার মধ্যদিয়ে চোরটাকে জেলে নিয়ে বন্দি করতে সক্ষম হলো।
খেলাধুলার পর পরিশ্রান্ত ভদ্রলোক পাশ ফিরে শুয়ে আছেন।
পাঁচ মিনিটও যায়নি, তার স্ত্রী চিৎকার করে উঠলো, “এই দেখো দেখো চোরটা জেল থেকে বের হয়ে গিয়েছে!” কি আর করা! অতঃপর আবার তারা চোর ধরতে ব্যস্ত হয়ে পড়লো এবং কিছুক্ষণের মধ্যে চোর ধরাও পড়লো। ভদ্রলোক স্ত্রীকে বললেন, “এবার খুশি?” স্ত্রী লাজুক হেসে জবাব দিলো, “হ্যা”। ভদ্রলোক ক্লান্তিতে দুচোখ বন্ধ করে শুয়ে পড়লেন। এমন সময় শুনতে পেলেন স্ত্রী বলছে, “এই, দেখো না! চোরটা না আবার জেল থেকে বের হয়ে গিয়েছে!” ভদ্রলোক বিরক্ত হয়ে আবারও চোর-পুলিশ খেলায় অংশ নিলেন এবং খেলা শেষে যথারীতি স্ত্রীকে বললেন, “খুশি?” স্ত্রী এবারও লাজুক হেসে জবাব দিলো, “হ্যা”।
ক্লান্ত-অবসন্ন ভদ্রলোক দ্রুত তন্দ্রায় চলে গেলেন।
সেখান থেকে তিনি শুনতে পেলেন স্ত্রীর গলা, “এই, দেখো না! চোরটা আবারও জেল থেকে বের হয়ে গিয়েছে!”
এবার রাগে চিৎকার করতে করতে ভদ্রলোক বললেন, “তুমি এটা কেন বুঝতে পারছো না যে চুরির অপরাধে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দেয়া হয় না?”
৩
চতুর্থ বিয়ের পর টিনা গেছে হানিমুনে।
প্রথম রাতে স্বামীকে বলছে সে, প্লিজ, ধীরে, আমি কিন্তু এখনো কুমারী।
টিনার স্বামী ঘাবড়ে গিয়ে বললো, কিন্তু তুমি তো আগে তিনবার বিয়ে করেছো !
টিনা বললো, হ্যাঁ। কিন্তু শোনোই না। আমার প্রথম স্বামী ছিলেন একজন গাইনোকলজিস্ট, আর তিনি শুধু ওখানে তাকিয়ে থাকতে পছন্দ করতেন।
দ্বিতীয় স্বামী ছিলেন একজন সাইকিয়াট্রিস্ট, তিনি শুধু ওখানকার ব্যাপারে কথা বলতে পছন্দ করতেন।
আর আমার তৃতীয় স্বামী ছিলেন একজন স্ট্যাম্প কালেক্টর ‘ওফ, আমি ওঁকে খুবই মিস করি!’
৪
প্রেমিক প্রেমিকার অন্তরঙ্গ চুমুর পর কথা হচ্ছে
: তুমি এমন করে চুমু খেতে শিখলে কোথায় বলোতো?
তোমার এই চুমুর গোপন রহস্য কী?
: আমি বিডিআর এ বিগল বাজাতাম যে!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।