আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

১৮ তারিখ মিশুর মুক্তি ও শ্রমিক নির্যাতন বন্ধের দাবীতে স্বোপার্জিত স্বাধীনতা চত্বরে প্রতিবাদ সমাবেশ

যখন বিকাল হতে থাকে, হতে হতে সূর্যটা ঢলে পড়ে, পড়তে থাকে

অবিলম্বে শ্রমিকনেত্রী মোশরেফা মিশুর মুক্তির দাবিতে এবং শ্রমিক হত্যা ও শিল্পবিরোধী কার্যকলাপের প্রতিবাদে লেখক-শিক্ষক-শিল্পী-সাংবাদিক-নাগরিকদের প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হবে টিএসসি সড়ক দ্বীপ (স্বোপার্জিত স্বাধীনতা চত্বর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে, ১৮ ডিসেম্বর, শনিবার, বিকাল ৩ টায়। - মালিকরা তাদের ঠিক করা ন্যুনতম মজুরিও দিচ্ছে না - ১১ তারিখে পুলিশের গুলিতে মারা গেল ৪ জন শ্রমিক, আহত শতশত। - ১৩ তারিখে অবহেলায় পুড়ে মরেছে ৩১ জন, আহত শতশত। - ২০ বছরে পুড়ে ও চাপা পড়ে নিহত প্রায় এক হাজার শ্রমিক। - হাজার কোটি টাকা বকেয়া রেখেও মালিকরা হচ্ছে ভিভিআইপি, - শ্রমিকের পেট শুকায়, চামড়া পোড়ে, নারীরা নির্যাতিত হয় আর ভর্তুকি খেয়ে আর শ্রমিক ঠকিয়ে তৈরি হয় অজস্র কোটিপতি, - প্রতিবাদ করায় শ্রমিকনেত্রী মোশরেফা মিশু বন্দি, রিমাণ্ডে নির্যাতিত।

খুনি-ধর্ষক-লুটেরা-দখলদার-বহুজাতিকদের স্বার্থরক্ষায় রাষ্ট্র আছে; মজুরির আন্দোলনের অপরাধে শ্রমিক হত্যা, নারী শ্রমিকের উপর দুর্বৃত্ত পুরুষের হামলা, ক্রসফায়ারে মানুষ হত্যায় রাষ্ট্র আছে। কিন্তু জনস্বার্থ রক্ষায় রাষ্ট্র নাই। এই রাষ্ট্রের জন্য বাংলাদেশের মানুষ যুদ্ধ করে নাই। শ্রমিক নিপীড়নের জন্য সরকার নির্বাচিত হয় নাই। গার্মেন্টে শ্রমিকদের নাই সংগঠনের অধিকার।

মালিকদের জন্য গণতন্ত্র, শ্রমিকদের জন্য ফ্যাসিস্ট পুলিশের মাস্তানি। প্রতিবাদ করায় শ্রমিক নেতারা হচ্ছেন বন্দী। মালিকের শিল্প দরকার নাই, মুনাফা দরকার। শিল্প দরকার শ্রমিকের, জনগণের। কিন' সরকার মালিকদের সঙ্গেই ষড়যন্ত্র করে আর শ্রমিকদের দেয় গুলি-আগুন-নির্যাতন-বদনামের উপহার।

আয়োজকদের লিফলেট থেকে টুকলিফাইড।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।