আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আরব সাগরে বাংলাদেশি জাহাজ হাইজ্যাক, যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন

কিন্ত যে সাধেনি কভু জন্মভূমি হীত স্বজাতির সেবা যেবা করেনি কিঞ্চিত, জানাও সে নরাধম জানাও সত্বর অতীব ঘৃনীত সেই পাষন্ড বর্বর

আরব সাগরে বাংলাদেশি একটি জাহাজ হাইজ্যাক হয়েছে। এমভি জাহান মনি নামের জাহাজটিতে ২৫ জন বাংলাদেশি নাবিক রয়েছেন। প্রায় চার ঘণ্টা ধরে জাহাজটির সঙ্গে সব ধরনের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। জাহাজটি সোমালীয় উপকুলের দিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বলে বাংলানিউজকে জানান নৌ-পরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান। জাহাজটি উদ্ধারের জন্য এরই মধ্যে ভারত, সিঙ্গাপুর, দুবাইসহ বিভিন্ন দেশের সহায়তা চাওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।

স্যাটেলাইটের মাধ্যমে সার্বক্ষণিকভাবে জাহাজটির গতিবিধি ও অবস্থান ট্র্যাক করা হচ্ছে। নৌ-পরিবহন মন্ত্রী রাত আটটায় বাংলানিউজকে বলেন, ‘জাহাজটিকে এখন সোমালিয়ার দিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সন্ধ্যা সাড়ে পাঁচটার পর থেকে আমরা জাহাজটির সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন অবস্থায় রয়েছি। ’ তিনি বলেন, এ অঞ্চলে দীর্ঘদিন ধরে সোমালিয়ার জলদস্যুরা অনেক জাহাজ হাইজ্যাক করেছে। এজন্য আমরা ধারণা করছি আমাদের জাহাজটিও সোমালিয়ার জলদস্যুরা হাইজ্যাক করতে পারে।

জাহাজটি মিশরের পোর্ট সুয়েজের দিকে যাচ্ছিল বলে জানান তিনি। জাহাজটি কখন হাইজ্যাক হয়েছে সংশ্লিষ্টরা তা নিশ্চিত করতে পারেনি। তবে ভারতীয় কোস্টগার্ডের নিকট থেকে বাংলাদেশ প্রথম খবর পায়। জলদস্যূরা বেশ কিছু পথ ধাওয়া করে এমভি জাহান মনিতে উঠে পড়ে এবং নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেয় বলে নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়েছে। শাজাহান খান বলেন, ‘জাহাজটি উদ্ধারের জন্য আমরা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের সহায়তা চেয়েছি।

’ তিনি বলেন, এর মধ্যে ভারতীয় কোস্টগার্ড, সিঙ্গাপুর ও দুবাইয়ের হাইজ্যাক বিরোধী বিশেষ টিমেরও সহায়তা চাওয়া হয়েছে। নৌ-পরিবহনমন্ত্রী আরো বলেন, আমরা বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করছি। আশা করছি যে সব দেশের সহায়তা চাওয়া হয়েছে তারা এগিয়ে আসবে। সমুদ্র পরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক রিয়ার এডমিরাল (অব) বজলুর রহমান রাতে বাংলানিউজকে বলেন, সর্বশেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত জাহাজটি ভারতের কোচিন থেকে ২৭৫ নটিক্যাল মাইল পশ্চিমে অবস্থান করছিল। তিনি বলেন, ‘আমরা সার্বক্ষণিক স্যাটেলাইটের মাধ্যমে জাহাজটির গতিবিধি ও অবস্থান ট্র্যাক করছি।

’ তিনি আরও বলেন, এরইমধ্যে সিঙ্গাপুরে অবস্থিত রিজিওনাল কোঅপরারেশন ফর এন্টি পাইরেসি (রিক্যাপ) এবং দুবাইতে অবস্থিত ইউকে মেরিটাইম অফিসের কাছে জাহাজটির ছবিসহ কোড নাম্বার, পাসওয়ার্ড পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে যাতে করে তারাও ট্র্যাক করতে পারে। বজলুর রহমান জানান, যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার আগ পর্যন্ত জাহাজটির সঙ্গে তাদের বেশ কয়েকবার যোগাযোগ হয়েছে। আরব সাগরে বাংলাদেশি একটি জাহাজ হাইজ্যাক হয়েছে। এমভি জাহান মনি নামের জাহাজটিতে ২৫ জন বাংলাদেশি নাবিক রয়েছেন। প্রায় চার ঘণ্টা ধরে জাহাজটির সঙ্গে সব ধরনের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।

জাহাজটি সোমালীয় উপকুলের দিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বলে বাংলানিউজকে জানান নৌ-পরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান। জাহাজটি উদ্ধারের জন্য এরই মধ্যে ভারত, সিঙ্গাপুর, দুবাইসহ বিভিন্ন দেশের সহায়তা চাওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি। স্যাটেলাইটের মাধ্যমে সার্বক্ষণিকভাবে জাহাজটির গতিবিধি ও অবস্থান ট্র্যাক করা হচ্ছে। নৌ-পরিবহন মন্ত্রী রাত আটটায় বাংলানিউজকে বলেন, ‘জাহাজটিকে এখন সোমালিয়ার দিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সন্ধ্যা সাড়ে পাঁচটার পর থেকে আমরা জাহাজটির সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন অবস্থায় রয়েছি।

’ তিনি বলেন, এ অঞ্চলে দীর্ঘদিন ধরে সোমালিয়ার জলদস্যুরা অনেক জাহাজ হাইজ্যাক করেছে। এজন্য আমরা ধারণা করছি আমাদের জাহাজটিও সোমালিয়ার জলদস্যুরা হাইজ্যাক করতে পারে। জাহাজটি মিশরের পোর্ট সুয়েজের দিকে যাচ্ছিল বলে জানান তিনি। জাহাজটি কখন হাইজ্যাক হয়েছে সংশ্লিষ্টরা তা নিশ্চিত করতে পারেনি। তবে ভারতীয় কোস্টগার্ডের নিকট থেকে বাংলাদেশ প্রথম খবর পায়।

জলদস্যূরা বেশ কিছু পথ ধাওয়া করে এমভি জাহান মনিতে উঠে পড়ে এবং নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেয় বলে নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়েছে। শাজাহান খান বলেন, ‘জাহাজটি উদ্ধারের জন্য আমরা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের সহায়তা চেয়েছি। ’ তিনি বলেন, এর মধ্যে ভারতীয় কোস্টগার্ড, সিঙ্গাপুর ও দুবাইয়ের হাইজ্যাক বিরোধী বিশেষ টিমেরও সহায়তা চাওয়া হয়েছে। নৌ-পরিবহনমন্ত্রী আরো বলেন, আমরা বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করছি। আশা করছি যে সব দেশের সহায়তা চাওয়া হয়েছে তারা এগিয়ে আসবে।

সমুদ্র পরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক রিয়ার এডমিরাল (অব) বজলুর রহমান রাতে বাংলানিউজকে বলেন, সর্বশেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত জাহাজটি ভারতের কোচিন থেকে ২৭৫ নটিক্যাল মাইল পশ্চিমে অবস্থান করছিল। তিনি বলেন, ‘আমরা সার্বক্ষণিক স্যাটেলাইটের মাধ্যমে জাহাজটির গতিবিধি ও অবস্থান ট্র্যাক করছি। ’ তিনি আরও বলেন, এরইমধ্যে সিঙ্গাপুরে অবস্থিত রিজিওনাল কোঅপরারেশন ফর এন্টি পাইরেসি (রিক্যাপ) এবং দুবাইতে অবস্থিত ইউকে মেরিটাইম অফিসের কাছে জাহাজটির ছবিসহ কোড নাম্বার, পাসওয়ার্ড পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে যাতে করে তারাও ট্র্যাক করতে পারে। বজলুর রহমান জানান, যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার আগ পর্যন্ত জাহাজটির সঙ্গে তাদের বেশ কয়েকবার যোগাযোগ হয়েছে।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।