আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ইভ টিজিং-স্পট চিহ্নিতকরন

যা দেখি,শুনি,অনুভব করি, আমি স্বপ্নি। তাই গল্পে রুপ দিতে চাই...............

ইভ টিজিং তথা নারীকে উত্ত্যক্ত বন্ধে সরকারী বিভিন্ন পদক্ষেপের মধ্যে অন্যতম একটা হল যে সকল স্থানে নারী সমাগম বেশী সেখানে পুলিশ কিংবা র‍্যাব মতায়েন। আর এক্ষেত্রে গার্লস স্কুল,গার্লস কলেজ এগুলো প্রাধান্য পাচ্ছে অনেক বেশি। কিন্তু অন্যান্য বেশ কিছু জায়গায় কিন্তু নারীরা এখনো প্রতি নিয়ত টিজিং এর শিকার হচ্ছে। এবং আমি নিশ্চিত,এখানে টিজিং বন্ধে কোন ধরনের ব্যবস্থা তো অনেক দূরের কথা অনেকে হয়তো জানেনও না যে এখানে নারীদের উত্ত্যক্ত করা হয়।

আমি ঢাকা শহরের মার্কেট গুলোর কথা বলছি। বিশেষ করে নিউ মার্কেট এর মত এর মত জনপ্রিয় মার্কেটগুলো। আমি বেশ কয়েকবার লক্ষ্য করেছি এখানে দোকানের বেশিরভাগ কর্মচারীরা শুধু নারী নয় পারলে পুরুষদেরও নানা ভাবে টিটকারী,পেছনে কুরুচিপূর্ন কথা বলা,হেয় প্রতিপন্ন ইত্যাদি করে থাকে। আর আপনি যদি কোন পন্য দেখার পর না কেনেন তাহলে তো আর কথাই নেই। কোন না কোন ভাবে অপমান আপনি হবেনই এদের দ্বারা।

অবশ্য নারীদের সাথে পুরুষ থাকলে এক্ষেত্রে নারীদের ভোগান্তি কম কিন্তু পুরুষদের দিতে হয় চরম মূল্য। কারন এমন অনেক কথা,চাহনি আপনি না পারবেন সহ্য করতে না পারবেন মেনে নিতে। আর এর সাথে রয়েছে সেই নারীটির চোখে কাপুরুষ হবার ভয়। কি করবেন ঝগড়া,মারামারি!!!!!!!পারবেন না। কারন তারা একজোট হয়ে তেড়ে আসবে আপনার দিকে।

কিংবা মান সম্মানের ভয়ে সব মেনে নেবেন। ঢাকা শহরে এমন হাজারো জায়গা রয়েছে যেখানে নারীরা নিরবে টিজিং এর শিকার হয়ে যাচ্ছে। মান ইজ্জতের ভয়ে কিংবা অহেতুক ঝামেলা এড়ানোর জন্য তাদের বেশির ভাগই চুপচাপ মেনে নিচ্ছে। এরও প্রতিকার দরকার। নয় কি?


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।