যখন শুনি কেউ এদেশের খেয়ে-পড়ে দুর্ণাম করে এ দেশের তখন শরীরে জ্বালা ধরে যায়, ইচ্ছে করে পিষে মারি শা__দের।
সূত্র: click
সরওয়ার আলম শাহীন উখিয়া
কক্সবাজারের উখিয়ার রাজাপালং গ্রাম থেকে স্থানীয় জনতা পলাতক এক রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীকে আটক করে উখিয়া থানার পুলিশের নিকট সোপর্দ করেছে। শুক্রবার রাতে রাজাপালং হরিণমারা গভীর জঙ্গল থেকে বের হওয়ার পথে জনতা রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী নুরুল ইসলাম(৩৫) কে আটক করে। আটক সন্ত্রাসী রোহিঙ্গা বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা ও বঙ্গোপসাগরে ১৪বাংলাদেশী মাঝি মাল্লা হত্যা কান্ডের যাবজ্জীবন সাজা প্রাপ্ত পলাতক আসামী নাজমুল আলমের সেকেন্ড ইন কমান্ড বলে জানা গেছে।
স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শী ও আটকের সাথে সম্পৃক্ত উখিয়া রাজাপালং হরিণ মারা গ্রামের ছৈয়দ আলম চৌধুরী বলেন, আটক রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী নুরুল ইসলাম তার গডফাদার মিয়ানমারের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংঘটন ন্যাশন্যাল ইউনাইটেড পার্টি অব আরকান বা নুপার সামরিক প্রধান নাজমুল আলম চৌধুরীর ঘনিষ্ট সহচর ও সেকেন্ড ইন কমান্ডের দায়িত্ব পালন করছিল।
তাদের হাতে থাকা বিপুল পরিমাণের ভারী অস্ত্র শস্ত্র ও গোলাবারুদ দিয়ে বঙ্গোপসাগর, চরাঞ্চল সহ বিভিন্ন স্থানে ডাকাতি ও লুঠতরাজ চালিয়ে আসছিল। ২০০৪সালে বঙ্গোপসাগরে ১৪জন বাংলাদেশী মাঝি মাল্লাকে হত্যা করে ফিশিং বোটের ডেকের মধ্যে বেধে রেখে সর্বস্ব লুটে নিয়ে সাগরে ভাসিয়ে দেয় উক্ত রোহিঙ্গা বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসীরা। উক্ত সন্ত্রাসীদের বিরোদ্ধে কক্সবাজার ও মহেশখালী থানায় একাধিক হত্যা ও অস্ত্র মামলা রুজু হয়েছিল সে সময়। উক্ত মামলা গুলোতে প্রধান আসামী নাজমুল আলমসহ অন্যান্যদের অনুপস্থিতিতে আদালত যাবজ্জীবন সাজা হয়েছিল। সাগরে মাঝি মাল্লা হত্যার পর থেকে রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীরা পালিয়ে আতœগোপনে চলে যায়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রাজাপালং ও হরিণ মারা গ্রামের অনেক লোক এ প্রতিবেদককে বলেন, মিয়ানমারের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংঘটন ন্যাশন্যাল ইউনাইটেড পার্টি অব আরকান বা নুপার সামরিক প্রধান নাজমুল আলম চৌধুরী ও তার দলবল আতœগোপনে থাকলেও তাদের হাতে থাকা অস্ত্রের মজুদ গোপনে বিভিন্ন স্থানে পাচার ও বিক্রি করে আসছে। পলাতক নাজমুল আলম চৌধুরী উখিয়ার হরিণমারায় দলবল সহ অবস্থান করার সংবাদে বিগত ২০০৫সালের ৩০ সেপ্টেম্বর মধ্যরাতে র্যাব অভিযান চালিয়ে তার দুই শ্যালক আলমগীর(৩০) ও জহির(৩২)কে এম-১৬, এম-৭৯, ওটি-৫৬ গ্রেনেড ও রকেট লাঞ্চার, উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন ওয়াকিটকি, ১শ রাউন্ড গুলি সহ আটক করে নিয়ে গিয়েছিল। তখন চারদলীয় জোট সরকারের এক নেতার ক্ষমতার দাপটে আটকের দু’দিন পর আলমগীর ও জহিরের স্থলে দুই নিরীহ রিক্সা চালক ছৈয়দ নুর(৩৮) ও নজির আহমদ(৩৭)কে উল্লেখিত অস্ত্র শস্ত্রসহ র্যাব উখিয়া থানায় সোপর্দ করে মামলা দায়ের করেন। রহস্যজনক পন্থায় ছাড়া পাওয়া দুই যুবদল নেতা।
উক্ত নিরীহ রিক্সা চালক সম্প্রতি লোকজনের চাঁদায় উচ্চ আদালত থেকে জামিনে মুক্তি পেয়েছেন।
উক্ত রোহিঙ্গা বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতার ঘনিষ্ট সহচর অপর রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী নুরুল ইসলামের জনতা কর্তৃক আটক ও থানায় সোপর্দ করার ঘটনায় সর্বত্র চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। উক্ত রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীকে এক নজর দেখতে গতকাল শনিবার দুপুরে উখিয়া থানায় জনতার ভিড় জমে যায়। উখিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক ও ভারপ্রাপ্ত ওসি আসাদ করিম চৌধুরী বলেন, ধৃত রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন রয়েছে। তাকে গতকাল আদালতে চালান দিয়ে ৫দিনের রিমান্ডের আবেদন করা হয়েছে। নাজমুল আলমের সাথে ধৃত রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী নুরুল ইসলামের সম্পর্ক ছিল বলে সে পুলিশের কাছে স্বীকার করেছে বলে জানা গেছে।
সরওয়ার আলম শাহীন উখিয়া
কক্সবাজারের উখিয়ার রাজাপালং গ্রাম থেকে স্থানীয় জনতা পলাতক এক রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীকে আটক করে উখিয়া থানার পুলিশের নিকট সোপর্দ করেছে। শুক্রবার রাতে রাজাপালং হরিণমারা গভীর জঙ্গল থেকে বের হওয়ার পথে জনতা রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী নুরুল ইসলাম(৩৫) কে আটক করে। আটক সন্ত্রাসী রোহিঙ্গা বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা ও বঙ্গোপসাগরে ১৪বাংলাদেশী মাঝি মাল্লা হত্যা কান্ডের যাবজ্জীবন সাজা প্রাপ্ত পলাতক আসামী নাজমুল আলমের সেকেন্ড ইন কমান্ড বলে জানা গেছে।
স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শী ও আটকের সাথে সম্পৃক্ত উখিয়া রাজাপালং হরিণ মারা গ্রামের ছৈয়দ আলম চৌধুরী বলেন, আটক রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী নুরুল ইসলাম তার গডফাদার মিয়ানমারের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংঘটন ন্যাশন্যাল ইউনাইটেড পার্টি অব আরকান বা নুপার সামরিক প্রধান নাজমুল আলম চৌধুরীর ঘনিষ্ট সহচর ও সেকেন্ড ইন কমান্ডের দায়িত্ব পালন করছিল। তাদের হাতে থাকা বিপুল পরিমাণের ভারী অস্ত্র শস্ত্র ও গোলাবারুদ দিয়ে বঙ্গোপসাগর, চরাঞ্চল সহ বিভিন্ন স্থানে ডাকাতি ও লুঠতরাজ চালিয়ে আসছিল।
২০০৪সালে বঙ্গোপসাগরে ১৪জন বাংলাদেশী মাঝি মাল্লাকে হত্যা করে ফিশিং বোটের ডেকের মধ্যে বেধে রেখে সর্বস্ব লুটে নিয়ে সাগরে ভাসিয়ে দেয় উক্ত রোহিঙ্গা বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসীরা। উক্ত সন্ত্রাসীদের বিরোদ্ধে কক্সবাজার ও মহেশখালী থানায় একাধিক হত্যা ও অস্ত্র মামলা রুজু হয়েছিল সে সময়। উক্ত মামলা গুলোতে প্রধান আসামী নাজমুল আলমসহ অন্যান্যদের অনুপস্থিতিতে আদালত যাবজ্জীবন সাজা হয়েছিল। সাগরে মাঝি মাল্লা হত্যার পর থেকে রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীরা পালিয়ে আতœগোপনে চলে যায়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রাজাপালং ও হরিণ মারা গ্রামের অনেক লোক এ প্রতিবেদককে বলেন, মিয়ানমারের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংঘটন ন্যাশন্যাল ইউনাইটেড পার্টি অব আরকান বা নুপার সামরিক প্রধান নাজমুল আলম চৌধুরী ও তার দলবল আতœগোপনে থাকলেও তাদের হাতে থাকা অস্ত্রের মজুদ গোপনে বিভিন্ন স্থানে পাচার ও বিক্রি করে আসছে।
পলাতক নাজমুল আলম চৌধুরী উখিয়ার হরিণমারায় দলবল সহ অবস্থান করার সংবাদে বিগত ২০০৫সালের ৩০ সেপ্টেম্বর মধ্যরাতে র্যাব অভিযান চালিয়ে তার দুই শ্যালক আলমগীর(৩০) ও জহির(৩২)কে এম-১৬, এম-৭৯, ওটি-৫৬ গ্রেনেড ও রকেট লাঞ্চার, উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন ওয়াকিটকি, ১শ রাউন্ড গুলি সহ আটক করে নিয়ে গিয়েছিল। তখন চারদলীয় জোট সরকারের এক নেতার ক্ষমতার দাপটে আটকের দু’দিন পর আলমগীর ও জহিরের স্থলে দুই নিরীহ রিক্সা চালক ছৈয়দ নুর(৩৮) ও নজির আহমদ(৩৭)কে উল্লেখিত অস্ত্র শস্ত্রসহ র্যাব উখিয়া থানায় সোপর্দ করে মামলা দায়ের করেন। রহস্যজনক পন্থায় ছাড়া পাওয়া দুই যুবদল নেতা।
উক্ত নিরীহ রিক্সা চালক সম্প্রতি লোকজনের চাঁদায় উচ্চ আদালত থেকে জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। উক্ত রোহিঙ্গা বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতার ঘনিষ্ট সহচর অপর রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী নুরুল ইসলামের জনতা কর্তৃক আটক ও থানায় সোপর্দ করার ঘটনায় সর্বত্র চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
উক্ত রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীকে এক নজর দেখতে গতকাল শনিবার দুপুরে উখিয়া থানায় জনতার ভিড় জমে যায়। উখিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক ও ভারপ্রাপ্ত ওসি আসাদ করিম চৌধুরী বলেন, ধৃত রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন রয়েছে। তাকে গতকাল আদালতে চালান দিয়ে ৫দিনের রিমান্ডের আবেদন করা হয়েছে। নাজমুল আলমের সাথে ধৃত রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী নুরুল ইসলামের সম্পর্ক ছিল বলে সে পুলিশের কাছে স্বীকার করেছে বলে জানা গেছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।