আসেন দুর্নীতি করি। আর এই দুনিয়াটাকেই খুচাই!
তো কাহিনী হইলো একদিন ৫ বছরের পুচকু দেখলো তাহার আম্মাজান ব্যাথায় কুকাইতেছে আর বমি করতেছে। কিছুক্ষন পর ডাক্তার সাহেব আইসা হাত চাইপা ধইরা খুশীর খবর দিলো,"ভাবী, প্রেগন্যান্ট!" পুচকু ভ্যাবাচ্যাক খাইয়া গেলো। পরে বুঝান হইলো বাসায় নতুন একজন আসতেছে। তবে সেইটা ভাই হইবো না বোইন হইবো সেইটা অখন বলা যাইতেছে না।
পুচকু বুঝতেছে না সে খুশীতে নাচবে নাকি তার খেলনায় ভাগ বসানোর জন্য যেই পুচকু আসতেছে তার বিরুদ্ধে ইঙ্গ-মার্কিন ষড়যন্ত্র করবে।
কিন্তু পুচকু মনে করে না করে সেই দিকে ঘরের মানুষের মন নাই, মেহমান আসে আর যায় আর গন্ডায় গন্ডায় খাওন পাকানো হয়। বাসায় একখান সেমি ঈদ লাইগা গেলো। কিছুদিন পর দাদীজান আসলো। তো সাত সকালে ঘিয়ে ভাজা বাসী খাওন খাইয়া দাদী জানের পেটখারাপ হইলো।
সমস্যা হইলো যখনই দাদী জান বমি করলো তখনই পুচকু চিক্কুর দিলো," আব্বাজান, দাদী জান ও প্রেগন্যান্ট। আমি কিন্তু দাদীরবাচ্চারে আমার খেলনার ভাগা দিমু না! অত খায় না!" পুচকুর কাহিনী শুইনা দাদীজান দাদাজানের দিকে তাকাইলো আর দাদাজান গলা খাকাড়ী দিয়া কইলো," যাই বাইরে থেকে জগিং করে আসি!"
ইতিহাসে আমি বড়ই কাঁচা জামের কন্ডিশন। না খাওন যায় না ফেলন যায়। তয় ইতিহাসের উপর অল্প বিদ্যায় ভয়ন্করী মতামত হইলো আমাগো নবাব যদি সিরাজদ্দৌলা না হইয়া যদি মীরজাফর হইতো আর তার উপদেষ্টা যদি ঘসেটি বেগুম হইতো তাইলে মনে হয় লর্ড ক্লাইভ ভারত দখলের আগে উল্টা ইংল্যান্ড দখল হইয়া যাইতো। তখন আমি শিওর লর্ড ক্লাইভ বাংলার নবাব মীরজাফরের কাছে পলিটিক্যাল এসাইলাম চাইতো....নাহ....জুক্স খান জমলো না।
আসলে আমাগো দেশের সবচেয়ে বড় কমেডীয়ান কেডা এইডার উত্তর যদি কেউ দিলদার অথবা রবিউল অথবা এ টি এম শামসুজ্জামান কয় তাইলে কমু তারা ভুল। সবচেয়ে বড় কমেডীয়ান হইলো আমার দেশের মেধাবী সম্পাদক মাহমুদুর চুদুরভুদুর রহমান।
৪ দলীয় ঐক্যজোটের সময় আর যাই কন সন্ত্রাসী আর অর্থনীতি দুইটাই ভালা আছিলো। সাইফুর রহমান চার্টাড একাউন্ট্যান্ট এর চ্যায়ারম্যান কিনা জানি না তয় তখন বিডি জবস আর শেয়ারবাজারে ঢুকলে যেকোনো যুবক স্বপ্ন দেখবার পারতো। পুলাপান পাশ কইরা ক্লাসে বেকার কেডা আছে সেইডা খুজতো।
কারন তাগো অফিসে লোক দরকার। আর তখন বেকার যে থাকতো সে চিন্তা করতো হাবিজাবি চাকুরী করে ছাগলে, আমারে কি পাইছে পাগলে?
তখন বিদেশী বিনিয়োগও খারাপ আছিলো না। তয় একখান জিনিস শুনতাম বাংলাদেশ নাকি গ্যাসের উপর ভাসতেছে। মাটিতে বাঁশ গারলেই দুনিয়া নাকি এমুন পাঁদ দেয় যে পাঁদের ঠেলায় ঘর বাড়ী আগুন ধইরা যায়। খালি গ্যাস নিয়াই ক্ষান্ত ছিলো না আমজনতা, জন গন স্বপ্ন দেখতো গ্যাসের তলেই নাকি আছে তেল।
গ্যাস নাকি ঐ তেল থিকাই পয়দা হইতেছে।
আমজনতার দোষ দিয়া লাভ কি! টিভি খুললেই দেখি মাহমুদুর চুদুরভুদুর এক অফিসে ঢুকে পিয়নের পোষাকের লোক নিয়া বাইর হয় সচিবের পোষাকের লোক নিয়া। আমাগো বাসার কাজের মেয়েটা কইতো,"ভাইজান, এই লোকের হাতে কি যাদু আছে, যারা ঢুকে তারা তো পিয়ন কিন্তু ঘরের ভিতর কি যন্তর মন্তর দেয় যে পুরা বড় অফিসার হইয়া বাইর হয়। আপনে উনার কাছে যান, দেখেন আপনের কপাল খুলে কিনা!"
বেইজ্জতি হইয়া টিভি বন্ধ রাইখা পেপার খুলতাম, প্রথম আলোর পয়লা পাতায় মাথার তিন কুনায় তিন গাছি চুল লইয়া সেই ডায়লগ,"দেশ গ্যাসে ভাসতেছে। এই গ্যাস বাইর না করলে দেশ ফাইটা গ্যাসময় হইয়া যাবে।
তাই এইগুলা বাইরে পাঠাও। টাটা গো বাটা দিয়া গিলাও!"
মনের মধ্যে খটকা নিয়া একদিন খবরে পড়লাম টঙ্গি না মঙ্গিতে ৭৫ মেগাওয়াট গ্যাচালিত একটা পাওয়াপ্লান্টও খুলছে যেইখানে নাকি আমাগো পরানের গোলাপী বাদামী শাড়ী পইরা উদ্বোধনও করছে। সমস্যা হইলো তিনদিন পর ঢাকায় ৬ ঘন্টা লাগাতার কারেন্ট আছিলো না। কাহিনী যেইটা শুনলাম উদ্বোধনের ৭৫ ঘন্টা পর পাওয়ার প্লান্ট বন। ভাবছিলো আমেরিকার কথা কইয়া চায়নার মাল দেখাইয়া ধোলাইখালের ইন্জ্ঞিন দিয়া পাওয়ার প্লান্ট বসাইছে।
মাগার যখন ভিত্রে খবর নিলাম তখন শুনলাম পেট্রোবাংলা তিতাস নাকি গন্ডোগোল করছে, এইখানে গ্যাস দেওনের মতো গ্যাস নাই। ছাগলা চুদুর ভুদুর আর যায় কই, অখনতো হুনি গ্যাসের উপর ভাসন বাদ দেন, নিজের পেটের গ্যাস বাইর হইলেও ঐটা সিলিন্ডারে ছাড়তে হয় কারন গ্যাসের অভাবে চুলায় ভাত চড়ে না, মায়ানমার না থাবড়ামার থিকা গ্যাস আমদানীর জন্য হাত পাততে হয়। মীরজাফরও লজ্জা পাইবো এমন চুদুর ভুদুরের মাহমুদগীরি দেইখা।
আপনেরা হয়তো জানেন না আমাগো চুদুর ভুদুর জাপান থিকা সিরামিকের উপর মাস্টার্স পইড়া আিসা পিএইচডির সমান লম্ফ দেয়। তা অবশ্য দেওনের কারনও আছে।
ব্যাটায় নতুন একখান টেকনোলজী নিয়া কাজ করে যেইটার উপর ভিত্তি কইরা দেশে একখান কারখান খুলবার চায়। মাগার মধ্যবিত্তর ঘরের সন্তানের কাছে কুটি টাকা কেমনে আইবো? কিন্তু ঐ যে কথা আছে না মানিকে মানিক চেনে শুয়োরে চেনে কঁচু। আমাগো ডাইনী হাসিনার প্রিয় গেলমান চামচা পীর বাবা ওরফে সালমান এফ রহমানের সাথে উনি হাত মিলায়। তখন সালমান সাহেব তার শাইন পুকুর কেমনে না খাড়া করাইয়া ব্যংকের থিকা টাকা মারন যায় সেই ধান্ধায় আছিলো। তখন ফার্মগেটের বিখ্যাত গডফাদার লীগের ইকবাল, সোহেল আর তাগো বুদ্ধি দাতা হইলো মাহমুদুর রহমান।
তেনায় ঢাকার বাইরে রেডিও বাংলাদেশের কিছু জায়গা আর বন বিভাগের কিছু জায়গা সাথে নিজের আর সাথে স্হানীয় জন গনের জায়গা পকেটস্হ কইরা সোনালী ব্যাংকে কয়েক কোটি টাকা লোনের আবেদন করে বেনামে। কয়েকশ কোটি লোন তখন তার নামে ছাড়া হয়। পীরবাবা তো ব্যাংকের টাকা দেখলেই নিজের মনে কইরা হাটা ধরে। সেইখান থিকা কিছু টাকা মাহমুদ চুদুর ভুদুর নিয়া তার পরানের আর্টিশান সিরামিক খুলে। পরে ফখরু মিয়া আইসা দৌড়ানির উপর রাখলে মাশ হুদের বিরুদ্ধে উল্টা একটা ফাও কেস কইরা বসে ছাগলটায় ট্রাস্ট ব্যাংকের ২০ কুটি টাকা মারনের।
এই কেসখান মাশহুদ সাহেব এক রাইতের মধ্যে ডকুমেন্ট দিয়া উড়ায় দিলে শেষ শুনানীর আগেই বটু মাহমুদ কয়,"কেস উঠায় নিলাম, আমি সাম্বাদিক, সন্ত্রাসী না!" ডায়লগ শুইনা আমি মেঝের থিকা খাটে লম্ফ দিছিলাম মনে আছে আমার।
মনে পড়ে এই চারদলীয় ঐক্যজোটের সময় বাংলাদেশে সর্বোপ্রথম মদের রপ্তানী হালাল করা হয় যার পিছনে ছিলো যমুনা গ্রুপের বাবুল মিয়া। নিজামী ছিলো শিল্প মন্ত্রী আর এই ব্যাটা জ্বালানী মন্ত্রনালয়ে দাপায় বেড়াইতো আর যেইখানে কানেকশনের দরকার নাই, খাম্বার মতো দিতো কানেকশন।
তথ্যসূত্র: সমকাল, ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১০
তারপরও তো লোকজন কয় আমি খারাপ। কোথাকার চুয়েট ফেল আমি দোষ ধরি বুয়েট পাশ কেমিক্যাল ইন্জ্ঞিনিয়ার থুক্কু জাপান ফেরত বিলাতী ডিগ্রীর মালিক তৈল উপদেষ্টার।
তারপরও বান্দা আমি চুপ থাকি নাই, কারন সত্য হইলো আগুনের মতো, বুলডোজার চাপা দিলেও জ্বলতে থাকে যতক্ষন না আপনে তার উপর নিরাপদ দুরত্বে হিস্যু করেন।
মাগার বিএনপির পুতুল তত্বাবধায়ক সরকার যখন ক্ষমতায় আসলো তখন এই মাহমুদ মিয়া তার বাসায় ব্যাবসার নাম কইরা সরকারী প্রতিষ্ঠানের সকল ঘুষখোর পরিচালক কি এমুন আলোচনা করলো যেইটা নিয়া পরের ১ সপ্তাহ হেড লাইন হইয়া গেলো সব খবরের। মাগার জন গন আজও জানবার পারে নাই, সেই ঘরের ভিতর কয়টা হাড়ী ছিলো আর হাড়ীতে কি আছিলো! হাটে আর হাড়ী ভাংলো না কিন্তু চুদুরভুদুর মাহমুদ ভোদর তখন থিকা শুরু করলো কোর্টে দৌড়ানী। তার দৌড়ানী দেইখা বড় বড় রাজনীতিবিদ টাস্কি খাইয়া গেলো," আমি তো বুঝলাম না, রাজনীতি করতে করতে টাক পইড়া গেলো মাথায় মাগার জীবনে যতবার চৌদ্দশিকার দালান দেখলাম এই ব্যাটা কি এমুন কাম কইরা মাসে ততবার ঐ দালানে গিয়া ঘুইরা আসে। "
যাই হোউক এই টাটার দালাল, এশিয়া এনার্জীর এজেন্ট চুদুর ভুদুর আসলেই অনেক জ্ঞানী লোক।
অনেকে বলেন ইসলামে যদি খতমে নব্যুয়তের ব্যাপারটা না থাকতো তাইলে এই চুদুরভুদুরকে হয়তো জাতীয়াবাদী আদর্শের নবী বলা হইতো। কারন শাহবাগ আন্দোলন মনে হয় দুই তিনটা টিভিতে লাইভ দেখায় অথচ ব্যাটার ডায়লগ
“শাহবাগের ‘তথাকথিত’ তরুণরা সন্ত্রাসবাদের ‘উস্কানি’ দিচ্ছে। ইসলাম ও রাসুল সম্পর্কে ‘কুরুচিপূর্ণ অপপ্রচার’ চালাচ্ছে। ”
সুত্রঃ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
"যে তরুণ প্রজন্ম ২০১৩ সালে শাহবাগে বন্ধু-বান্ধবীসহ আড্ডা দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা হওয়ার গাল-গল্প ফাঁদছেন, তারা প্রকৃতপক্ষে শহীদ এবং জীবিত উভয় শ্রেণীর মুক্তিযোদ্ধাদেরই অপমান করছেন। ওখানে মোমবাতি জ্বালিয়ে গোল হয়ে বসা তরুণ-তরুণীদের মাথা ঝাঁকিয়ে অসুস্থ মনের ফাঁসি চাই, ফাঁসি চাই কোরাস গাওয়ার ভঙ্গি দেখলে কেন জানি না ছায়াছবিতে দেখা প্রেত সাধনার কথা মনে পড়ে যায়।
"
‘উল্লেখ করার মতো নয়, শাহবাগের এমন একটি সমাবেশকে গণমাধ্যম বেলুনের মতো ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে প্রচার করেছে। সকল গণমাধ্যম সমর্থন করেছে। তারা সেখানে গণজাগরণ দেখেছে।
আমাদের যেখানে সন্ধ্যার পর বাড়ির বাইরে থাকার অনুমতি ছিল না, এরা কী করে শাহবাগ চত্বরে ছেলেমেয়ে মিলে সব একসঙ্গে রাতের পর রাত কাটায়, সেটা বুঝতে পারি না। নতুন প্রজন্মের এইসব তরুণ-তরুণীর পিতা-মাতার চিন্তা-চেতনা, মূল্যবোধ কি তাহলে আমাদের পিতা-মাতার চেয়ে আলাদা? ধর্মবিশ্বাসের বিষয়টি বিবেচনা না করলেও বাঙালি সমাজের মূল্যবোধের মানদণ্ডে এই আচরণ কি সামঞ্জস্যপূর্ণ?
কথা হইলো পুরা আন্দোলনের প্রতিটা ব্যাপার চ্যানেল ৭১ সরাসরি দেখাইতেছে, চ্যানেল ৯, মাছরাঙ্গা স হ প্রত্যেকটা ক্যামেরা দেখাইতেছে।
এর অহিংস স্লোগান যেইটা দিতেছিলো জবাই করো কথাটার জায়গায় এখন ধোলাই কর লাগাইছে। অথচ আমার দেশের চোট্টা সাংবাদিক গুলান মাহমুদুর রহমানের আর্টিশান চশমা চোখে লাগাইয়া পেটে আর্টিশানের বাসমতী চাল খাইয়া সমানে মিছা কথা লেখতেছে।
এত বড় মিথ্যুক হইছে এখন ইসলামের ঠিকাদার, এত বড় জোক মনে বাংলাদেশ বইলাই সম্ভব।
তারপর জামাত শিবিরের ডাকে হরতালে এত কিছু হইলো এত আকাম হইলো সেইটা নিয়া তার কোনো কথা নাই। যা হয় সেইখানে আরও রং মিশায়।
অবশ্য বিএনপিতে এখন তার মতো লোক দরকার যে কিনা সৌদীর টাকার হালাল গিরী এবং জামাত চামচামি করতে পারবে কারন ছাত্রদল তো ধরতে গেলে কোনো চিহ্নই নাই আর যা আছে সেখানে শিবিরের পোলাপান ঢুকেছ পুলিশের গুতানী আর জন গনের বাঁকা কথা থেকে বাচবার জন্য। তাই বিএনপি ঠিক রাখতে জামাতী পদলেহন তো করতেই হবে।
অবশ্য তাকে কিছু বললে বলা হয় তিনিই নাকি বাংলাদেশের একমাত্র পুরুষ যে কিনা সরকারে সমালোচনা করে।
এইটা শুইনা মনে পইড়া গেলো একটা কাহিনী। জলঢাকা গ্রামে নুরা চোরার ভালো নাম আছিলো।
চোরা এট বড়ই চোর আছিলো দিনের বেলা হাটে বইসা যে কইতো নুরা একটা চোর সেইদিন রাইতে তার বাড়ি শুইদ্ধা গায়েব হইয়া যাইতো। তো মেলা বছর কেউ নুরা চোরার নাম মুখেও আনতো না আর সেই কারনে চুরী চামারী কইমাও গেছিলো। এমুন সময় ভোটের সময় হইলো, এলাকার ১৬ বার ফেল করা মোতালেব মিয়া চ্যায়ারম্যান ইলেকশনে খাড়াইলো আর মাইকের সামনে কইলো,"তারে নির্বাচিত করলে নুরাকে চোর উপাধী দেয়া হবে! আশ্চর্য্যজনক ভাবে দেখা গেলো সেই রাইতে মোতালেব মিয়ার বাড়িতে চুরি হইলো না। সবাই তো খুশী, চোরাকে চোর বলতে পারছে এমুন বুকের পাটা কার আছে। সমানে ভোট দিয়া ১৬ বার ফেল্টুশ মোতালেব ১৭ বারের বার পাশ মারলো।
তার পরের দিন নুরা চোরা মোটর সাইকেলে কইরা আইসা ভরা হাটে ঘোষনা দিলো,"আমি চুরি ছাইরা দিছি, এখন কন্টাক্টরী ধরছি!"
মাহমুদুর রহমান হইছে এমুন মোতালেব চ্যায়ারম্যান যে কিনা আগে থিকা তলা ঠিক রাইখাই চোররে চোর কয় আর এমুন এক্টিং করে। কারন সে জানে হাসিনার আম্মা যদি কালকা ধর্ষিত হয় তাইলে সে সেইটা নিয়াও পলিটিক্স করবো, সেইখানে মাহমুদুর রহমান তো আরও নস্যি!
তো বাজাও বাশী, আমাগো জাতীয়তাবাদী চুদুর ভুদুর মাহমুদুরের জন্য!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।