আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সিলেট সরকারি মহিলা কলেজের শিক্ষক হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারী বদুল লতিফ ওরফে কাওসার আহমদকে (২৮) প্রায় আট মাস পর আটক করা হয়েছে



সিলেট সরকারি মহিলা কলেজের শিক্ষক হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারী আবদুল লতিফ ওরফে কাওসার আহমদকে (২৮) প্রায় আট মাস পর আটক করা হয়েছে। র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব-৯) সদস্যরা আজ বুধবার ভোররাতে কাওসারকে আটক করেন। তাঁকে নিয়ে দুপুরে সংবাদ সম্মেলন করবে র‍্যাব। র‌্যাবের মিডিয়া উইংয়ের কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন সুমন বড়ুয়া কাওসারকে আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। র‌্যাব সূত্র জানায়, ঘটনার পরপরই পালিয়ে থাকা কাওসারের খোঁজে র‌্যাবের একটি বিশেষ দল সক্রিয় ছিল।

ইতিপূর্বে গ্রেপ্তার হওয়া মহিলা কলেজের দুই ছাত্রী ও কাওসারের দুই সহযোগীর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে শিক্ষক হত্যা মামলার প্রধান আসামি কাওসার সম্পর্কে নিশ্চিত হয়েছিল র‌্যাব। উল্লেখ্য, সিলেট সরকারি মহিলা কলেজের দর্শন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক হারুন-অর-রশিদ গত ২১ মার্চ কলেজ থেকে বাসায় ফেরার পথে ছুরিকাঘাতে নিহত হন। এ ঘটনায় কলেজের দুই ছাত্রীসহ কাওসারের দুই সহযোগীকে র‌্যাব গ্রেপ্তার করলেও মূল হোতা কাওসার এত দিন আত্মগোপনে ছিলেন। শিক্ষক হত্যার মামলাটি বর্তমানে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) তদন্ত করছে। -- অধ্যাপক হারুন হত্যার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার সিলেট, নভেম্বর ২৪ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- সিলেট সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যাপক হারুন অর-রশিদ হত্যাকাণ্ডের প্রায় আট মাস পর মূল আসামি আবদুল লতিফ ওরফে কাওসার আহমদকে (২৮) গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব।

র‌্যাব জানিয়েছে, বুধবার ভোররাতে সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার ভারত সীমান্তবর্তী চিলাকান্দি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুপুরে তাকে ঢাকায় র‌্যাব সদর দপ্তরে পাঠানো হয়েছে। ব্রিটেনের পাসপোর্টধারী কাওসারের বাড়ি সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার জাউয়াবাজার এলাকায়। তার বাবা আব্দুল খালিক জাউয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন। সিলেট সরকারি মহিলা কলেজের দর্শন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হারুনকে গত ২১ মার্চ বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে নগরীর গৌড়গোবিন্দ টিলার পাশে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা।

এ ঘটনায় পরদিন তার শ্যালক আল আজিজ চৌধুরী বাদি হয়ে কাওসারকে প্রধান আসামি করে কোতয়ালি থানায় হত্যামামলা করেন। তারপর এ ঘটনায় জড়িত অভিযোগে কলেজের দুই ছাত্রীসহ কাওসারের দুই সহযোগীকে র‌্যাব গ্রেপ্তার করে। হত্যামামলাটি পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) তদন্ত করছে। র‌্যাব-৯ এর উপ-পরিচালক মেজর তৌফিক এলাহী সাংবাদিকদের জানান, ঘটনার পরপরই আত্মগোপনে যাওয়া কাওসারের খোঁজে র‌্যাবের একটি বিশেষ দল সক্রিয় ছিলো। ইতিপূর্বে গ্রেপ্তারকৃতদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে কাওসারের অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়।

সে অনুযায়ী অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি বলেন, "কাওসার ব্রিটিশ পাসপোর্টধারী হওয়ায় সে দেশে আছে কি না� তা নিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে কিছুটা অনিশ্চয়তা ছিলো। তাকে গ্রেপ্তারের মধ্য দিয়ে সে অনিশ্চয়তা কেটে গেলো। " -- Sunamganj: RAB this morning (Wednesday) arrested the main accused of Prof. Harun-ur Rashid murder case from a hide out at Chilakandi area under Bishamberpur Upazila of the district after eight months of his killing, our Sylhet correspondent reports. Abdul Latif alias Kawser, 28, was alleged to have stabbed to death Prof Harun on march 21 this year along with his cohorts. Maj. Toufique Elahi, deputy director of RAB-9, told The Independent that a team of the elite force conducted a pre-dawn special drive at the area and nabbed the accused from a house. Harun-ur-Rashid, associate professor of Philosophy department of Sylhet Govt Women’s College, was stabbed to death while returning to his residence from college. -- সিলেটে শিক্ষক হারুন হত্যার প্রধান আসামি কাউসার গ্রেফতার ঢাকা, ২৪ নভেম্বর (শীর্ষ নিউজ ডটকম): সিলেট মহিলা কলেজের প্রফেসর হারুন হত্যা মামলায় প্রধান আসামি কাউসারকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বুধবার ভোরে সিলেট থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

হত্যার প্রায় ৮ মাস পর তাকে গ্রেফতার করা হলো। র‌্যাবের লিগ্যাল এন্ড মিডিয়া উইংয়ের উপ-পরিচালক মেজর সাখাওয়াত হোসেন জানান, ভোরে র‌্যাবের একটি টিম সিলেট থেকে তাকে গ্রেফতার করে। বিকেল ৩টায় ঢাকায় র‌্যাব হেড কোয়ার্টারে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। গ্রেফতার হওয়া কাউসারকে ঢাকায় নিয়ে আসা হচ্ছে। এছাড়া কাউসারের সহযোগীদের ধরার জন্য র‌্যাবের অন্যান্য টিম সিলেটের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালাচ্ছে বলেও জানান তিনি।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.