কাপুরুষের শেষ আশ্রয় হল দেশপ্রেম
অফিসের টয়লেট। যথারীতি হাই কমোড।
জনাব ক কমোডের সিট নামিয়ে জরুরী বড় কাজ সারলেন।
যাওয়ার সময় সিটটি তুলে রেখে গেলেন না।
জনাব খ ঢুকে দাঁড়িয়ে ছোট কাজ সারলেন।
শেষের দিকে কয়েক ফোটা মুত্র সিটের উপর পড়ল।
এভাবে কয়েকজন ছোট কাজ সারলেন যথারীতি দাঁড়িয়ে।
এরপর এলেন জনাব গ। তিনি সিটের উপর বসে পড়লেন।
ফলাফলঃ তার অজান্তেই অন্যের মুত্রের ছিটেফোঁটা তার শরীরে লেগে গেল।
এই পর্যন্ত পড়লেই ঘেন্না লাগার কথা।
তার উপর অনভ্যস্ত ব্যবহারে হাই কমোডের তরল টপকে শরীরের পশ্চাৎদ্দেশে লেগে যাওয়ার ঘটনা বিচিত্র কিছু নয়।
এবার আপনারাই বলেন, কমন টয়লেট হিসেবে হাই কমোড কতটা হাইজেনিক?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।