আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

হায় ঈশ্বর !



দার্শনিক মীমাংসায় আমি ঈশ্বরের কোনো স্থান খুঁজে পাই না; যুক্তি দিয়ে আমি ঈশ্বরের কোনো প্রয়োজনও বোধ করি না। মন্দির-মসজিদ-গীর্জায় ঈশ্বর থাকেন না, আসলে,ঈশ্বরকে নিজের মন দিয়ে উপলব্ধি করতে হয়। নিজের ভাবের ঘরে যে চুরি করে, সে মন্দির-মসজিদ-গীর্জায় গিয়ে যতই ভড়ং দেখাক,সে সব মিথ্যা। আমি রবীন্দ্রনাথকে প্রশ্ন করেছিলাম- আপনি কখনও ঈশ্বরকে নিজের চোখে দেখেছেন? রবীন্দ্রনাথ আমার প্রশ্নের কোনও ঊত্তর দিতে পারেন নি। রবীন্দ্রনাথ শুধু বলেছিলেন, তুমি সাধনা করলেই নিজেই একদিন উপলব্ধি করবে! সব শেষে বুঝতে আমি পারি, ঈশ্বর আছেন কি নেই,এ নিয়ে মাথা ব্যাথা করার দরকারটাই বা কী? এই যে,প্রার্থনা-পুজো-আচ্চা,নামাজ পড়া,উপোস- মানুষের জীবনে এর কোন প্রয়োজন আছে? এসব বাদ দিয়েও তো দিব্যি চলে যায়।

এ জীবন তো রাস্তায় কুড়িয়ে পাওয়া একটা জিনিস নয়, দুর্লভ এই মানব জীবন! এর সার্থকতার পথ অন্বেষণ করা, চিত্রবৃওি বিকাশের জন্য যত্নবান হতে হয়। (আজ আমার মন ভালো নেই। একটুও মন ভালো নেই। ইচ্ছা করছে সব কিছু ভেঙ্গে ফেলি। কিভাবে যেন সব এলোমেলো হয়ে গেলো।

আমি তো এই রকম চাইনি। মানুষ আমাকে বারবার ভুল বুঝে। বিনা দোষে আমি দোষি। কাউকেই নিজের মনের একান্ত ব্যাপার গুলো বুঝাতে পারছি না। একা একা ছট ফট করছি।

কি কষ্ট!কি কষ্ট!নিজেকে একটা আস্ত গাড়ল বলে মনে হচ্ছে। এই কবিতা টা আমার সব দুশমনদের উৎসর্গ করতে চাই। )

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।