আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

এক দিকে কইতাছে ম্যাডাম ২ ঘন্টা লাগায় সাজছে, আরেক দিকে হুনি তার বাসায় পর্ন ম্যাগাজিন। এত বুক** হৈলে পলিটিক্স করে কেমতে?

এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়

কেউ কি বাল প্রফাগান্ডা মেশিন থিক্কা শুনেন নাই "কান্দে! ন্যাকা। ২ ঘন্টা সেজে বাইর হইছে বাড়ি থেকে আবার কান্দে" আবার বাল এবং Iawami-Service Public Relations Directorate #ISPR এর উভয়ের চ্রম দহ্রমহ্রম এর ফলে দ্যাশ বাসী দেখল খালেদার বাড়ি ভর্তি পর্ণ ম্যাগাজিন। এই জায়গায় আইসা কেমন ঠেকল। এই ঢংগী মহিলা বেওকুফ নাকি? কাহাতক বেওকুফ হৈলে তস্করের আগমন নিশ্চিত জাইনাও পর্ন ম্যাগাজিন খুইলা রাইখা গেসে। দ্বিতীয় ধাক্কাটা হৈতাছে ম্যাগাজিনের ছবিটা।

মহিলার ঘরে মাইয়ার ন্যাঙ্গটা ছবি। তো আসলে ব্যাপারটা কি তারাহুরায় ঘরে কি কি রাখতে হবে, কিভাবে চোখ অন্যদিকে সরায়া গাইতি শাবলের দাগ মুছতে এতই ব্যাস্ত ছিল যে যেই পুলিশ/র‍্যাব/ আর্মির জওয়ান কে ম্যাগাজিন কিনতে পাঠানো হৈছিল সে যে আবাল তা খেয়াল ছিলনা? একজন মেজর গেলেই তো পারত। খালেদার জন্য কিছু ছিনাল মা*'র ছবি ওয়ালা ম্যাগাজিন কিনা আনছে। নাকি বুঝাইতে চাইছে সে লেসবিয়ান? যাই বুঝাক, প্রব্লেম দ্বিমুখী। এক নাম্বার প্রব্লেম দেশে এইসব নাপাক পত্রিকার এখনও প্রাইমারী কাস্টমার পুরুষরা।

তাই তারাহুরার মদ্দে পুরুষের তাজা রগরগা ছবিওয়ালা ম্যাগাঝিন খুইজা পায়নাই। দুই নাম্বার হৈল আমরা এখুনও এইসব সিভিল-মিলিটারী চুচিল কর্পোরেইটদের মত অতটা আপগ্রেডেড না হওয়ায় লেসবিয়ানিসম সহজে মাথায় খেলেনা। মাথাটা এখনও চুচীল শমশিরদের মত অতটা বিলা কৈরা নিতে পারিনাই। তাই নারীর ঘরে নারীর ল্যাংটা ছবি দেইখা কেমন আবাল আবাল লাগে।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।