আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

'' মারমেইড '' বস্তুটা কি ? '' রিভার ব্রীজ '' ব্র্যান্ড কারে কয় ??



সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লিভিং রুমে খাটের পাশের সাইড ড্রয়ার টেনে দেখান কর্মকর্তারা। সেখানে ‘মারমেইড’-এর কয়েকটি কপি দেখা যায়। খালেদা জিয়ার ফ্রিজ খুলে দেখালে সেখানে ৭৫০ এমএল-এর ‘রিভার ব্রিজ’ ব্র্যান্ডের দুটি বোতল দেখা যায়। Click This Link খালেদার শয়নকক্ষের দরজার পাশে ধাতব বস্তু দ্বারা আঘাতের চিহ্ন, কক্ষগুলো ছিল সাজানো গোছানো মিথুন মাহফুজ: মইনুল রোডের ৬ নম্বর বাড়িটিতে খালেদা জিয়ার শয়ন কক্ষের দরজার পাশে ধাতব বস্তু দ্বারা আঘাতের চিহ্ন দেখা গেছে, যদিও মূল দরজাটি ছিল অক্ষত। ভবনের অন্য দরজাগুলোর রঙ ও কারুকাজের সঙ্গে শয়ন কক্ষের ওই দরজাটির গঠনগত কিছুটা পার্থক্য ছিল বলেই মনে হয়েছে।

দরজাটি দেখে মনে হচ্ছিল নতুন গালা পালিশ (রং) করা, যেন গতকালই তা তৈরি করা হয়েছে। দরজাটি নতুন না পুরোনো, আপাতত সেটি মুখ্য বিষয় না হলেও সংবাদ কর্মীদের কাছে গতকাল সেনানিবাসের শহীদ মইনুল রোডে খালেদা জিয়ার ছেড়ে আসা বাড়িটি ঘুরে দেখতে পারাটাই ছিল মুখ্য বিষয়। গতকাল বিকালে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) আয়োজিত প্রেসব্রিফিং শেষে ৩০ সদস্যের একটি সাংবাদিক প্রতিনিধি দলকে ৬ নম্বরের মইনুল রোডের ১৬৮ কাঠা আয়তনের বাড়িটিতে প্রবেশাধিকার দেয়া হয়। সাংবাদিকরা খালেদা জিয়ার ব্যবহƒত প্রতিটি কক্ষ ঘুরে ঘুরে দেখেন। এ সময় জিয়া পরিবারের ৪০ বছরের স্মৃতিজড়িত বাড়িটির নিচতলার প্রতিটা কক্ষই ছিল পরিপাটি করে মূল্যবান ফার্নিচারে সাজানো।

খালেদা জিয়ার লিভিং রুম, মেকাপ রুম, কিচেন, ওয়াশ রুম সবই দেখানো হয় সাংবাদিকদের। উত্তর পাশের রুমে বেশকিছু কার্টন প্যাক করা অবস্থায় পড়ে ছিল। সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লিভিং রুমে খাটের পাশের সাইড ড্রয়ার টেনে দেখান কর্মকর্তারা। সেখানে ‘মারমেইড’-এর কয়েকটি কপি দেখা যায়। খালেদা জিয়ার ফ্রিজ খুলে দেখালে সেখানে ৭৫০ এমএল-এর ‘রিভার ব্রিজ’ ব্র্যান্ডের দুটি বোতল দেখা যায়।

সংশ্লিষ্টরা এসব খুলে দেখান সাংবাদিকদের। ওপরের কক্ষগুলো সিলগালা অবস্থায় থাকায় সেগুলো দেখা সম্ভব হয়নি। এর আগে সেনানিবাসের জাহাঙ্গীর গেটের কাছে ক্যাপ্টেনস ওয়ার্ল্ডে বিএনপির চেয়ারপারসনের দেয়া বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় আহূত সংবাদ সম্মেলন শেষে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বাড়ির বিভিন্ন স্থিরচিত্র সরবরাহ করা হয়। ছবিগুলোতে জিয়া পরিবারের ব্যবহƒত আসবাবপত্র, তৈজষপত্র, গাড়িসহ বিভিন্ন সামগ্রী দৃশ্যমান ছিল। এসব ছবি গণমাধ্যমকে কেন সরবরাহ করা হয়েছে, তা স্পষ্ট করা যায়নি।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।