ডিজিটাল দিনাজপুর ## লতা মুঙ্গেশকরের গাওয়া 'এ মেরে ওয়াতন' গানটি শুনে একবার জহরলাল নেহেরু অশ্রুসজল হয়েছিলেন। সমপ্রতি জানা গেছে, এই গানটি লতা এবং আশা ভোঁশলের একসঙ্গে গাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু লতার শর্ত অনুযায়ী গানটির কম্পোজার প্রয়াত সি রামচন্দ্র শেষ পর্যন্ত লতাকে দিয়েই গানটি গাইয়েছিলেন।
সেই সময় গানটির কম্পোজার সি রামচন্দ্রের সঙ্গে খুব একটা ভালো সম্পর্ক যাচ্ছিল না লতার। এককভাবে গানটি গাওয়ার সুযোগ দিলেই কেবল গানটি গাওয়ার জন্য রাজি থাকবেন বলে শর্ত জুড়ে দিয়েছিলেন লতা।
বিষয়টি নিজের বোন আশার সঙ্গে তার প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ সম্পর্কেরই ইঙ্গিত দেয়।
সমপ্রতি প্রকাশিত হয়েছে 'এ জার্নি ডাউন মেলডি লেন' নামের একটি বই। এই বইয়ের লেখক রাজু ভারতান লতা ও আশার প্রতিযোগিতা সম্পর্কে লিখেছেন, এই দুই বোনের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা তখন বলিউডি সাম্রাজ্যের একটি অংশ হয়েই দাঁড়িয়েছিল। তখন ওপি নায়ার ছিলেন একমাত্র কম্পোজার যিনি তার গানে লতাকে নিয়ে টানাটানি থেকে নিজেকে বিরত রেখেছিলেন। নায়ার শুধু তার গান থেকে লতাকে বাদ দিয়েই ক্ষান্ত হননি, আশাকে লতার যোগ্য প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টাও করেছিলেন।
১৯৫৪ সালে লতার সঙ্গে নায়ারের দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছিল যা দীর্ঘ ৯ বছর স্থায়ী ছিল।
নায়ার এবং আশার যৌথ প্রচেষ্টায় বেশ কিছু জনপ্রিয় গানের সৃষ্টি হয়েছিল। এর মধ্যে 'ইয়ে হ্যায় রেশমি জুলফো কা আন্ধেরা', 'জায়িয়ে আপ কাহা জায়েঙ্গে' এবং 'ইশারো ইশারো মে দিল লেনে ওয়ালে' অন্যতম। উল্লেখ্য, পরবর্তীতে রাহুল দেব বর্মণ-এর সংগীত পরিচালনায় আশার নতুন পরিচয় সৃষ্টি হয়। পরবর্তী সময়ে তারা বিয়েও করেন।
ডিলতা মুঙ্গেশকরের গাওয়া 'এ মেরে ওয়াতন' গানটি শুনে একবার জহরলাল নেহেরু অশ্রুসজল হয়েছিলেন। সমপ্রতি জানা গেছে, এই গানটি লতা এবং আশা ভোঁশলের একসঙ্গে গাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু লতার শর্ত অনুযায়ী গানটির কম্পোজার প্রয়াত সি রামচন্দ্র শেষ পর্যন্ত লতাকে দিয়েই গানটি গাইয়েছিলেন।
সেই সময় গানটির কম্পোজার সি রামচন্দ্রের সঙ্গে খুব একটা ভালো সম্পর্ক যাচ্ছিল না লতার। এককভাবে গানটি গাওয়ার সুযোগ দিলেই কেবল গানটি গাওয়ার জন্য রাজি থাকবেন বলে শর্ত জুড়ে দিয়েছিলেন লতা।
বিষয়টি নিজের বোন আশার সঙ্গে তার প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ সম্পর্কেরই ইঙ্গিত দেয়।
সমপ্রতি প্রকাশিত হয়েছে 'এ জার্নি ডাউন মেলডি লেন' নামের একটি বই। এই বইয়ের লেখক রাজু ভারতান লতা ও আশার প্রতিযোগিতা সম্পর্কে লিখেছেন, এই দুই বোনের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা তখন বলিউডি সাম্রাজ্যের একটি অংশ হয়েই দাঁড়িয়েছিল। তখন ওপি নায়ার ছিলেন একমাত্র কম্পোজার যিনি তার গানে লতাকে নিয়ে টানাটানি থেকে নিজেকে বিরত রেখেছিলেন। নায়ার শুধু তার গান থেকে লতাকে বাদ দিয়েই ক্ষান্ত হননি, আশাকে লতার যোগ্য প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টাও করেছিলেন।
১৯৫৪ সালে লতার সঙ্গে নায়ারের দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছিল যা দীর্ঘ ৯ বছর স্থায়ী ছিল।
নায়ার এবং আশার যৌথ প্রচেষ্টায় বেশ কিছু জনপ্রিয় গানের সৃষ্টি হয়েছিল। এর মধ্যে 'ইয়ে হ্যায় রেশমি জুলফো কা আন্ধেরা', 'জায়িয়ে আপ কাহা জায়েঙ্গে' এবং 'ইশারো ইশারো মে দিল লেনে ওয়ালে' অন্যতম। উল্লেখ্য, পরবর্তীতে রাহুল দেব বর্মণ-এর সংগীত পরিচালনায় আশার নতুন পরিচয় সৃষ্টি হয়। পরবর্তী সময়ে তারা বিয়েও করেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।