ঘুম-তার্কিক
রাত বাড়তেই কে কার পাতে দিই হানা
মাথায় গাড়ে বসতী এক তবলচী-
মহোল্লাসে মারছে চাঁটি ধিনাক-ধিন
ফাঁস করে দেয় একযোগে এই আস্তানা।
ঢাকতে ক্ষুধা গাইছি যে খুব “লা-লা-লা”
বন-বন ঘোরে সিলিং জুড়ে বামন ফ্যান-
যাস চেপে পেট, ভাসবে যদি- হচ্ছে কী?
শিব গড়তেই বাঁদর গড়ে- সব শালা।
ঐ তো দূরেই সাবেক তুমি- মরিয়ম!
তোমার হাতেই আবার কেন হাতকড়া?
ভেংচি কেটে- এহেন কেন রাত্তিরে-
বললে ইঁদুর, কই সে ইঁদুর- পাঠশালায়!
ঘুম পায় খুব ঘুম পায়- আহ্ তিন গোলক-
ভীনদেশি এক নাবিক এসে স্যালুট দেয়-
তার যে পিছে- কাঁদছে মিছে-মাল্লারা,
লালচে দেখি- হায়- দেখি না জাহাজ কই।
দোল-দোলনী দোলন আহা তুঙ্গে রে-
হাতড়ে খুঁজি- জলে- সে প্রাণ ভোমরা কই?
ডিগবাজী খায় কম্পাস সব নীল জলে-
লাল মাছেদের মুখ যেন ঠিক হা- করা,
ধুর- খাবি খাই, এও কি খাওয়া একরকম?
মাছগুলো সব নিমেষে রং বদলে নেয়-
নীল হয়ে যায়- ঝিনুক যে হায় থাকছে না!
নিষেধ ভুলে তবুও তুমি মরিয়ম!
প্রেম যে কালো- সে কথাতো জেনেইছি-
এব পরও কী আমায় তুমি ছাড়বে না?
খোকা কবি তোমার নামেই বর্গা দিই।
খোকা লেখেন ভালোবাসি-
খুকীর তবু মাসী মাসী-
রাই গো রাই- গট আ-পী।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।