ব্রেকিং সমগ্র (সকাল থেকে এখন পর্যন্ত
পাওয়া)---
১.
বিক্ষোভ-ভাঙ্চুরের আশঙ্কায় কাওরানবাজার
এলাকার বিজিএমইএ ভবনের চারপাশের
নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
কাওরানবাজার থেকে হাতিরঝিল পর্যন্ত
রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
রানা প্লাজার মালিক যুবলীগ নেতা সোহেল
রানার ফাঁসি দাবিতে শুক্রবার সকাল থেকে এ
বিক্ষোভ শুরু হয়েছে।
২.
সকাল থেকে শ্রমিকরা রাজধানীর রামপুরা,
বাড্ডা, মালিবাগ, মোহাম্মদপুর, মিরপুর,
শেওড়াপাড়া, মিরপুর ১৪, কাফরুল, তেঁজগাও,
যাত্রাবাড়ি, কাঁচপুর, শনির আখড়া, বনানী,
গুলশান, মহাখালীসহ বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ
মিছিল করে। বিক্ষোভ করার সময় ভাংচুরের
ঘটনা ঘটে।
৩.
শ্রমিকদের বিক্ষোভে বেশিরভাগ গার্মেন্ট
কারখানা বন্ধ ঘোষণা করা হয়। শ্রমিক
বিক্ষোভে মিরপুর ১০ নম্বর থেকে আগারগাঁও
পর্যন্ত রাস্তা পুলিশ বন্ধ করে দিয়েছে। বন্ধ
হয়ে গেছে এয়ারপোর্ট রোডসহ
কয়েকটি সড়কের যান চলাচল
৪.
এদিকে শ্যামলী, কল্যাণপুর এলাকায় বিক্ষুব্ধ
শ্রমিকেরা বেশ কিছু গাড়ি বাস ও
৩টি প্রাইভেট কার ভাঙচুর করেছে। এ সময়
যেসব গার্মেন্ট খোলা ছিল তাতে ভাঙচুরের
চেষ্টা করে তারা। শ্রমিক
বিক্ষোভে টেকনিক্যাল থেকে শ্যামলী পর্যন্ত
যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে।
৫.
রামপুরার গার্মেন্ট শ্রমিক ইকবাল হোসেন
বলেন, ‘আমরা রানার ফাঁসি চাই। এভাবে বার
বার আগুনে পুড়ে, ভবন ভেঙ্গে, ছাদ
থেকে ফেলে দিয়ে আমাদের হত্যা করা হবে।
অথচ টাকার জোরে তারা বেঁচে যাবে,
এটা হতে পারে না
মালিবাগ রেলগেটে বিক্ষোভরত গার্মেন্ট
শ্রমিক মোহাম্মদ রেজাউল বলেন, ‘গার্মেন্ট
মালিকদের টাকা আছে এজন্য তারা আমাদের
হত্যা করে বিশ হাজার টাকা দিবে আমাদের
দাফন করতে এ তামাশা আমরা মানি না। এবার
ওদের বিচার করতে হবে। ’
শিক্ষিত লম্পট শাহাবাগি সার্পোট না করে এই অশিক্ষিত শ্রমিকদের নেতৃত্বে শুরু হোক বুর্জুয়া শ্রেনীর বিরুদ্ধে আন্দোলন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।