সমালোচনা জীবনের পাথেয়, অযাচিত প্রশংসা জীবনের অন্তরায়।
চোখ উঠছে (কনজাকটিভাইটিস), ঠান্ডা লাগছে। নাকে তাওয়াল পেচাইয়া রাখছি। একটু পরপর হেচ্চু হেচ্চু করতাছি। আমার মা এবং মেয়েকে নিয়া ডাক্তারে কাছে গেছি।
ডাক্তারের জন্য বসে আছি, আমার মেয়ে দৌড়াদৌড়া খেলতেছে - বিকাল বেলার স্বাস্থ্য পরিচর্যা আরকি। সবাই খেলা দেখতেছিল, আমি সানগ্লাসের ফাক দিয়া টিভি দেখতাছিলাম। আর এর মধ্যে হাসপাতালের সব ভিজিটর বিল্ডিং কাপাইয়া চিৎকার করলো, হাততালি দিলো। আমার মেয়ে ভয় পাইয়া গেল। দৌড়াইয়া আমার কোলে চলে আসলো।
বাংলাদেশ দলকে বলি, তোমরা কি দিন বুঝে খেলতে পারো না? পুরা ওভার লাগিয়ে জিতলেই তো আমার মেয়ে ভয় পেতো না, কাছে চলে আসতো
-----------------------------------------------
তবে যাই হোক - আমার মেয়ে তোমাদের স্বাগত জানানোর জন্য প্রস্তুত হয়ে আছে। তোমরা আসলে কল থেকে পানি চেপে দেবে, তোমরা হাতমুখ ধুয়ে বিশ্রাম নেবে।
নারিকেল কুড়িয়ে রেখেছে, তোমাদের নাড়ু খাওয়াবে -
প্রতিক্ষায় আছে তারা -
তবে শর্ত একটাই ২০১১ এর বিশ্বকাপ কাপাতে হবে, এইভাবে হাসপাতাল বিল্ডিং আর আমার মেয়েকে (ভয়ে) কাপালেই হবে না।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।