আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মনে হইতেছে ব্লাক ক্যাবের চাইতে সিএনজির ভাড়া বেশী

যখন বিকাল হতে থাকে, হতে হতে সূর্যটা ঢলে পড়ে, পড়তে থাকে

একসময় ট্যাক্সক্যাব, সিএনজিতে মিটার নামক একটা অপদার্থ ছিলো বাংলাদেশে, এখন যা কেবলই ইতিহাস। গত ৩/৪ বছরে এইসব মিটার অনুযায়ী একজন যাত্রীও ভাড়া দিতে পারে নাই বইলা আমি ১০০% নিশ্চিত। আর এখন তো চারচাক্কার তুলনায় তিন চাক্কার বেশী ডিমান্ড দেখা যাইতেছে ঢাকার রাস্তায়। সম্ভবত সিএনজিগুলাতে জেলখানার খাচা বসানোর পরে এই ডিমান্ড উত্তোরত্তর বৃদ্ধি পাইছে। তুলনায় ব্লাকক্যাবগুলার যা অবস্থা - যেকোনো মুহূর্তে চাক্কাচুক্কা খুইলা কোনো একদিকে দৌড় লাগাইতে পারে।

সিএনজি লইয়া নাজমুল হুদা গংরে যে চুরি টা করছে সেই হিসাবে কোনো দিন পাওয়া যাইবেনা। চিন্তা করা যায় এখন একটা সিএনজির দাম দশলাখা টাকায় গিয়া ঠেকছে। মন্ত্রীমিনিস্টাররা যেরম কইরা সিএনজি লইয়া মাল কামাইছে সেটা ইতিহাসের পাতায় সোনার অক্ষর দিয়া লেইখা রাখা উচিত। তো যাউকগা, যা কইতেছিলাম, ঢাকার রাস্তায় এখন সিএনজি মোটামুটি যেখানে যান দেড়শটাকা চাইতেছে, তাও আবার নাক উচা অবস্থা, এইখানে যাইবে তো সেইখানে যাইবে না। সে তুলনায় ব্লাকক্যাব অনেক সস্তা মনে হইলো, একই দূরত্বে যাবার জন্য একশটাকায় কবুল কইতে পারে।

আর ইদানিং বিকেল ৩টা থেকে ৯টা পর্যন্ত গ্যাস স্টেশনগুলা বন্ধ থাকায় যে বেহাল দশা শুরু হইছে - এই ডিজিটাল সরকার সেইখান থাইকে কেমনে যে তালে আইবো বুইঝা উঠতে পারতেছি না!

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।