যে মুখ নিয়ত পালায়......। ।
সর্প সম্পর্কিত অনেক কথা ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে পৃথিবীর আনাছে কানাছে। পঙ্খীরাজ সর্পের আকাশে উড়ে যাবার কাহিনী শোনা যায় প্রাচীন লোককথায়। তেমনি সূচেঁর মত ক্ষুদ্র সর্পের কথায় আছে সেসব কাহিনীগুলোতে।
এদের কতকটা সত্য কতকটা মানুষের বানানো গল্প। তবে বানানো গল্প আর যাই হোক যুগে যুগে সর্প নিয়ে মানুষের আগ্রহে কোনদিন ভাটা পড়ে নি।
সর্পকে সারা পৃথিবীব্যাপী ছড়িয়ে আছে নানা উপকথা। প্রাচীন আফ্রিকান এবং অস্ট্রেলিয়ানরা মনে করত রংধনু সর্প নামে সাতরঙ্গা কোন সর্পের মাধ্যমেই সৃষ্টি হয়েছে এই বিশ্বব্রক্ষান্ডের সকল প্রানীর। তারা এই সর্পকে বলত জগতমাতা।
চৈনিক মিথে আছে “নোয়া” নামের এক মহিলার কথা। তার মাথাটি ছিল সর্পের। সে প্রথমে কাদামাটি দিয়ে মানুষ তৈরী করতে লাগল। কিন্তু শুধু কাদামাটি দিয়ে তৈরী অনেক কষ্ঠ সাধ্য বিদায় লম্বা দড়ির সাহায্যে তাকে বেধেঁ নিল। বাধাঁর ফলে কিছু কাদামাটি ছরিয়ে পড়ল চারপাশে।
এবং প্রতিটি কাদার অংশ থেকে একেকজন মানুষের জন্ম হল।
রূপকথা উপকথার কথা ছেড়ে এখন কিছু সর্পের ছবি দেখা যাকঃ
সর্প সম্পর্কিত ছবি ব্লগের এখানে সমাপ্তি। বেচেঁ থাকুক সর্পরা যুগ যুগ ধরে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।