শেখ আনোার
[ংন]যদি কেউ নিখোঁজ হয়, কী করবেন?[/ংন]
শেখ আনোয়ার
আপনার আপনজনদের মধ্যে যে কোন দিন, যে কোন সময় হারিয়ে যেতে পারে কেউ না কেউ। তখন শুরু হয় বড় মসজিদের বড় হুজুরের পানি পড়া, তাবিজ কবজ, বাটি চালান ইত্যাদি নানারকম কায় কারবার। এছাড়া আরও কত কী হয়! পুরো পরিবারে হৃদয় বিদারক, হাহাকার দৃশ্যের সৃষ্টি হয়। হতে পারে সেই নিখোঁজ হওয়া ব্যক্তিটি কোন মহিলা, পুরুষ, শিশু, কিংবা বৃদ্ধ বা মতিচ্ছন্ন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এদের কাউকে আর কখনো খোঁজে পাওয়া যায় না।
কারও আবার অতি সহজেই খোঁজ মেলে। তখন পানি পড়ার উপর ভরসা বেড়ে যায়। হুজুর সাহেবের বুক গর্বে ফুলে উঠে। সবই তার ইচ্ছা।
কী করবেন?
কোন মানুষ হারিয়ে গেলে বুঝতে পারলে প্রথমে তাকে সম্ভাব্য সব জায়গায় খুঁজতে হবে।
এরপর সম্পূর্ণভাবে নিশ্চিত হয়ে আপনাকে নিকটবর্তী থানায় যোগাযোগ করতে হবে। থানায় যাওয়ার সময় অবশ্যই সঙ্গে হারানো ব্যক্তির পাসপোর্ট ছবি ছাড়াও অন্য যে কোন ধরণের, ছবি ও পূর্ণ বিবরণ নিয়ে যাবেন, থানায় এই ছবিই ভিকটিমের বেশ গুরুত্বপূর্ণ আলামত হিসেবে গ্রহণ করা হয়।
থানায় গিয়ে প্রথমে হারানো ব্যক্তির নামে একটা জিডি এন্টি করতে হবে। এই জিডি এন্টি করার জন্য কোন প্রকার টাকা ও তদবিরের দরকার নেই। জিডি এন্ট্রির সঙ্গে অবশ্যই এক কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি, পূর্ণ বিবরণ ও পরিচয় বহনকারী কোন চিহ্ন থাকলে তার বিবরণ দিতে হবে।
প্রয়োজনবোধে বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকগুলোয় বিজ্ঞাপন দেয়া যাবে। নিখোঁজ ব্যক্তি যদি মতিচ্ছন্ন কিংবা আট বছর বয়সের কম হয় তাহলে বিজ্ঞাপনের জন্য কোন টাকা পয়সা লাগবে না। তবে এই বিজ্ঞাপনের স্বপক্ষে অবশ্যই থানায় জিডি এন্ট্রি করার ফটোকপি জমা দিতে হবে। এছাড়া টিভি রেডিওতে হারানো বিজ্ঞাপন প্রচার করা যায় বিনা পয়সায়। এজন্যে শেরে বাংলা নগরের বাংলাদেশ বেতার কিংবা রামপুরাস্থ বিটিভি, কিংবা অন্য যে কোন রেডিও এবং টিভি চ্যানেলে সরাসরি যেতে হবে।
বিনে পয়সায় বিজ্ঞাপন দিতে হলে তাদের নিজস্ব ফরম আছে, সেটি সংগ্রহ করে পূরণ করে দিন।
ব্যস।
তারা তাদের নির্ধারিত সময়ে আপনার নিখোঁজ বিজ্ঞাপনটি প্রচার
আপনার আপনজনদের মধ্যে যে কোন দিন, যে কোন সময় হারিয়ে যেতে পারে কেউ না কেউ। তখন শুরু হয় বড় মসজিদের বড় হুজুরের পানি পড়া, তাবিজ কবজ, বাটি চালান ইত্যাদি নানারকম কায় কারবার। এছাড়া আরও কত কী হয়! পুরো পরিবারে হৃদয় বিদারক, হাহাকার দৃশ্যের সৃষ্টি হয়।
হতে পারে সেই নিখোঁজ হওয়া ব্যক্তিটি কোন মহিলা, পুরুষ, শিশু, কিংবা বৃদ্ধ বা মতিচ্ছন্ন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এদের কাউকে আর কখনো খোঁজে পাওয়া যায় না। কারও আবার অতি সহজেই খোঁজ মেলে। তখন পানি পড়ার উপর ভরসা বেড়ে যায়। হুজুর সাহেবের বুক গর্বে ফুলে উঠে।
সবই তার ইচ্ছা।
কী করবেন?
কোন মানুষ হারিয়ে গেলে বুঝতে পারলে প্রথমে তাকে সম্ভাব্য সব জায়গায় খুঁজতে হবে। এরপর সম্পূর্ণভাবে নিশ্চিত হয়ে আপনাকে নিকটবর্তী থানায় যোগাযোগ করতে হবে। থানায় যাওয়ার সময় অবশ্যই সঙ্গে হারানো ব্যক্তির পাসপোর্ট ছবি ছাড়াও অন্য যে কোন ধরণের, ছবি ও পূর্ণ বিবরণ নিয়ে যাবেন, থানায় এই ছবিই ভিকটিমের বেশ গুরুত্বপূর্ণ আলামত হিসেবে গ্রহণ করা হয়।
থানায় গিয়ে প্রথমে হারানো ব্যক্তির নামে একটা জিডি এন্টি করতে হবে।
এই জিডি এন্টি করার জন্য কোন প্রকার টাকা ও তদবিরের দরকার নেই। জিডি এন্ট্রির সঙ্গে অবশ্যই এক কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি, পূর্ণ বিবরণ ও পরিচয় বহনকারী কোন চিহ্ন থাকলে তার বিবরণ দিতে হবে। প্রয়োজনবোধে বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকগুলোয় বিজ্ঞাপন দেয়া যাবে। নিখোঁজ ব্যক্তি যদি মতিচ্ছন্ন কিংবা আট বছর বয়সের কম হয় তাহলে বিজ্ঞাপনের জন্য কোন টাকা পয়সা লাগবে না। তবে এই বিজ্ঞাপনের স্বপক্ষে অবশ্যই থানায় জিডি এন্ট্রি করার ফটোকপি জমা দিতে হবে।
এছাড়া টিভি রেডিওতে হারানো বিজ্ঞাপন প্রচার করা যায় বিনা পয়সায়। এজন্যে শেরে বাংলা নগরের বাংলাদেশ বেতার কিংবা রামপুরাস্থ বিটিভি, কিংবা অন্য যে কোন রেডিও এবং টিভি চ্যানেলে সরাসরি যেতে হবে। বিনে পয়সায় বিজ্ঞাপন দিতে হলে তাদের নিজস্ব ফরম আছে, সেটি সংগ্রহ করে পূরণ করে দিন।
ব্যস।
তারা তাদের নির্ধারিত সময়ে আপনার নিখোঁজ বিজ্ঞাপনটি প্রচার করবেন।
মনে রাখবেন, ফরমের সঙ্গে থানার জিডির একটি সত্যায়িত ফটোকপি কিন্তু অবশ্যই জমা দিতে হবে। তাই সেটি আগে ভাগেই খেয়াল করে, সংগ্রহ করে সঙ্গে নিয়ে যাবেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।