আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

‘আমিরের নো বলের একটি ইচ্ছাকৃত ছিল’

দীর্ঘ এক পথ শেষে আমি আজ পথের কিনারে

লর্ডস টেস্টে মোহাম্মদ আমিরের করা নো বলের একটি ইচ্ছাকৃত ছিল বলে মনে করছেন দুই আম্পায়ার টনি হিল ও বিলি বাউডেন। তবে ব্যাটসম্যানকে প্রলুব্ধ করার উদ্দেশ্যেই পাকিস্তানের এই বোলার বলটি করেছিলেন বলে তাঁদের বিশ্বাস। ম্যাচের ১৯তম ওভারের তৃতীয় বলটি স্পট ফিক্সিংয়ের সঙ্গে জড়িত বলে দাবি করেছে নিউজ অব দ্য ওয়ার্ল্ড। তবে ডমিনিয়ন পোস্টকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে টনি হিল বলেন, ‘স্পট ফিক্সিংয়ের বিষয়টি কখনোই সন্দেহ করিনি আমরা। তবে ট্রটের প্রতি করা বলটি যেভাবে নো হয়েছে তা তখনই আমাদের মনে সন্দেহের উদ্রেক করে।

বিষয়টি নিয়ে আমি ও বিলি বাউডেন আলোচনা করি। আমাদের মনে হয়েছে, ব্যাটসম্যান ট্রটকে প্রলুব্ধ করতেই শর্ট বলটি করেছিলেন আমির। আর ফাস্ট বোলাররা বাড়তি সুবিধা নিতে প্রায়ই এ কাজটি করে থাকেন। ’ বিতর্কের কেন্দ্রে থাকা মোহাম্মদ আসিফের বলটি নো ডেকেছিলেন টনি হিল। তবে এই আম্পায়ারের দাবি, এ বল তাঁর মনে কোনো সন্দেহের উদ্রেক করেনি।

হিল বলেন, ‘আসিফের বোলিং অনেকটাই নিখুঁত। ঠিক গ্লেন ম্যাকগ্রার বোলিংয়ের মতো। আমার কাছে এটি সাধারণ একটি নো বলই মনে হয়েছিল। ’ এরপর হিল বলেন, ‘ম্যাচের কয়েকটি ঘটনায় আমার আশঙ্কা হয়েছিল, দুই দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে উত্তপ্ত বিতর্ক হতে পারে। কিন্তু পরিবেশটা পুরো শান্ত ছিল।

দুই দলই খেলার প্রতি পূর্ণ মনোনিবেশ করেছে। ’—ক্রিকইনফো লর্ডস টেস্টে মোহাম্মদ আমিরের করা নো বলের একটি ইচ্ছাকৃত ছিল বলে মনে করছেন দুই আম্পায়ার টনি হিল ও বিলি বাউডেন। তবে ব্যাটসম্যানকে প্রলুব্ধ করার উদ্দেশ্যেই পাকিস্তানের এই বোলার বলটি করেছিলেন বলে তাঁদের বিশ্বাস। ম্যাচের ১৯তম ওভারের তৃতীয় বলটি স্পট ফিক্সিংয়ের সঙ্গে জড়িত বলে দাবি করেছে নিউজ অব দ্য ওয়ার্ল্ড। তবে ডমিনিয়ন পোস্টকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে টনি হিল বলেন, ‘স্পট ফিক্সিংয়ের বিষয়টি কখনোই সন্দেহ করিনি আমরা।

তবে ট্রটের প্রতি করা বলটি যেভাবে নো হয়েছে তা তখনই আমাদের মনে সন্দেহের উদ্রেক করে। বিষয়টি নিয়ে আমি ও বিলি বাউডেন আলোচনা করি। আমাদের মনে হয়েছে, ব্যাটসম্যান ট্রটকে প্রলুব্ধ করতেই শর্ট বলটি করেছিলেন আমির। আর ফাস্ট বোলাররা বাড়তি সুবিধা নিতে প্রায়ই এ কাজটি করে থাকেন। ’ বিতর্কের কেন্দ্রে থাকা মোহাম্মদ আসিফের বলটি নো ডেকেছিলেন টনি হিল।

তবে এই আম্পায়ারের দাবি, এ বল তাঁর মনে কোনো সন্দেহের উদ্রেক করেনি। হিল বলেন, ‘আসিফের বোলিং অনেকটাই নিখুঁত। ঠিক গ্লেন ম্যাকগ্রার বোলিংয়ের মতো। আমার কাছে এটি সাধারণ একটি নো বলই মনে হয়েছিল। ’ এরপর হিল বলেন, ‘ম্যাচের কয়েকটি ঘটনায় আমার আশঙ্কা হয়েছিল, দুই দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে উত্তপ্ত বিতর্ক হতে পারে।

কিন্তু পরিবেশটা পুরো শান্ত ছিল। দুই দলই খেলার প্রতি পূর্ণ মনোনিবেশ করেছে। ’—ক্রিকইনফো

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।