আমি সবার চক্ষুষূল
১.
এক পুলিশ গাড়িতে করে যাচ্ছিল। হঠাৎ সে দেখল যে পার্কে একটি ছেলে ও একটি মেয়ে অস্বাভাবিক কিছু করছে। গাড়ি থামিয়ে সে দেখতে পেল যে ছেলেটি মাতাল হয়ে বেহুশ হয়ে আছে আর মেয়েটি তার পাঁছার ছিদ্র দিয়ে আঙ্গুল দিয়ে নাড়াচাড়া করছে !
ভীষণ অবাক হয়ে পুলিশ জিগ্গেস করলো, "কি হচ্ছে এখানে?"
মেয়েটি জবাব দিল, "ও আমার প্রেমিক। ডেটিং করতে আমরা বারে গিয়েছিলাম। কিছু পরে ও আমার সাথে sex করতে চায় আর আমি না করে দেই।
সেই হতাশায় ও মদ খেয়ে খেয়ে বেহুশ হয়ে পরে আছে । আমি ওকে বমি করিয়ে হুশ ফেরানোর চেষ্টা করছি। "
পুলিশ আবার জিগ্গেস করলো, "কিন্তু এভাবে কি ও বমি করবে নাকি?"
তখন মেয়েটির জবাব, "করবেনা মানে? আমার এই আঙ্গুল টা আগে ওর মুখে ঢুকাতে দেন, তারপর দেখেন করে কি না করে?"
২.
জন তার বন্ধু ক্রিস এর বাসায় গেল। দরজা খুলে দিল ক্রিস এর সুন্দরী বউ লিলি।
জন, “ক্রিস কি আছে?”
লিলি, “ও তো নেই।
“
জন, “আমি কি ভেতরে ওর জন্য একটু বসতে পারি?”
লিলি, “আসুন। “
কিছু সময় বসে গল্প করার পর জন বললো, “আপনি যদি আমাকে আপনার একটা breast দেখান তবে আমি আপনাকে ৫০০ ডলার দেব!”
প্রথমে রেগে গেলেও লিলি ভাবলো, শুধু মাত্র তো দেখবে। ছোঁবেও না বা আর কিছু করবেনা। এর জন্য ৫০০ ডলার মন্দ কি?
লিলি ১ মিনিটের জন্য জন কে তার ১টি breast দেখালো!
জন ৫০০ ডলার দিয়ে একটু পরে আবার বললো, “এবার আপনি যদি ২টি breast-ই এক সাথে দেখান তবে আমি আপনাকে আরো ৫০০ ডলার দেবো!”
লিলি এতেও রাজি হলো এবং ২টি breast-ই দেখালো। জন কথামত আরো ৫০০ ডলার দিয়ে চলে গেল।
রাতে যখন ক্রিস ফিরল তখন লিলি তাকে জানালো যে জন এসেছিলো।
তখন ক্রিস বললো, “তাহলে ও নিশ্চয়ই আমার পাওনা ১০০০ ডলার দিয়ে গেছে?”
৩.
স্টিভ অনেক দিন ধরেই কম দামি, 2nd hand কিন্তু ভাল একটি মোটর সাইকেল খুঁজছিলো। শেষ সে এরকম একটা মোটর সাইকেল পেয়ে গেল। তবে সমস্যা ছিল একটাই। মোটর সাইকেল এর ট্যাংকে একটি লিক ছিল।
তাই বৃষ্টি নামলে ঐ ছিদ্রটি ভ্যাসেলিন দিয়ে বন্ধ করা ছাড়া স্টিভ এর হাতে কোন উপায় ছিল না। এজন্য তার পকেটে সবসময় ভ্যসেলিনের কৌটা থাকতো।
তো এই অবস্থায় একদিন স্টিভের বান্ধবী অ্যানি স্টিভকে তার বাড়িতে ডিনার খেতে আমন্ত্রণ জানালো। স্টিভ যথা সময়ে তার বাইক নিয়ে অ্যানির বাসায় হাজির হলো।
অ্যানি বাইরে এসে স্টিভকে জানালো বাড়িতে এক অদ্ভুত অবস্থা বিরাজমান।
বাসায় ধোঁয়ার মতো অনেক থালা-বাসন, ডিস, পাত্র জমে গেছে। কিন্তু কেউই তা ধুঁতে রাজি নয়। তাই সিদ্ধান্ত হয়েছে আজ ডিনারে যে সবার আগে কথা বলবে সে সব পরিস্কার করবে!
তাই স্টিভকে কোন মতেই কথা বলা যাবেনা। একথা শুনে চাল্লু স্টিভের মাথায় তখনই দুষ্ট বুদ্ধি খেলে গেল।
বাড়ির ভেতর ঢুকে স্টিভ দেখলো রান্নাঘরে মেঝে থেকে শিলিং পর্যন্ত প্লেট আর ডিসের স্তুপ।
যা দেখে স্টিভও একটু ভয় পেয়ে গেল।
যাই হোক ডিনারে ছিল মোট ৪ জন। স্টিভ, অ্যানি, আ্যানির বাবা ও মা। ডিনারে কেউ কোন কথা বললো না। স্টিভ তার খেল শুরু করলো ডিনার শেষ হবার পরেই।
সে অ্যানিকে হ্যাঁচকা টানে ডাইনিং টেবিলেই শুইয়ে দিয়ে sex করা শুরু করলো তার বাবা মার সামনেই!
আ্যনি প্রথমে কিছুটা frustrated হলেও পরে মজা নেয়া শুরু করলো। তার মা ভীষণ অবাক চোখে তাকিয়ে রইলো আর বাবা রাগে ফুঁসতে লাগলো। কিন্তু কেউ কোন কথা বললো না।
অ্যানির সাথে শেষ করে স্টিভ একই কায়দায় তার মা কেও টেবিলে উঠিয়ে সেক্স করতে লাগলো।
এবার অ্যানি রাগে ফুঁসতে লাগলো, তার বাবা রাগে মাথার চুল ছিড়তে শুরু করলো।
আ্যানির মা আগের চেয়ে ভাল বোধ করলো!
কিন্তু এবারো কেউ কোন কথা বললো না।
হঠাৎ বাইরে বিদ্যুৎ চমকানোর শব্দ হলো এবং বৃষ্টি শুরু হলো। স্টিভ তার বাইকের কথা ভেবে বাইরে যাবার জন্য পকেট থেকে ভ্যাসলিনের কৌটা বের করে টেবিল থেকে নামলো।
ভ্যাসেলিন দেখে ভয়ে অ্যানির বাবা আর চুপ থাকতে পারলো না!
সে চিৎকার করে বলে উঠলো, "যথেষ্ট হয়েছে! আর কিছু করতে হবে না! আমিই সব প্লেট-ডিস পরিস্কার করবো!"
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।