রাজধানীর মালিবাগে ২০০১ সালে চারজনকে গুলি করে হত্যার অভিযোগে দায়ের করা মামলা থেকে আওয়ামী লীগ নেতা ডা. এইচ বি এম ইকবাল ও নুরুন্নবী চৌধুরী শাওনসহ ১৪ জন আসামি খালাস পেয়েছেন। 'রাজনৈতিক হয়রানিমূলক' বিবেচনায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় মামলাটি প্রত্যাহারের সুপারিশ করেছিল। তবে এসংক্রান্ত আবেদনের শুনানি শেষে ঢাকার ১ নম্বর দ্রুতবিচার আদালতের বিচারক শামসুন নাহার বেগম গতকাল বৃহস্পতিবার মামলাটি প্রত্যাহার না করে ২৪ আসামির মধ্যে ১৪ জনকে খালাস দেন।
আদালত বলেছেন, অন্য ১০ আসামির বিরুদ্ধে বিচারকাজ চলবে। এইচ বি এম ইকবাল ও শাওন ছাড়া খালাস পাওয়া অন্য আসামিরা হলেন_শওকত হোসেন নান্নুু, কবীর উদ্দিন আহমেদ, আবদুস সালাম, মুন্সী কামরুজ্জামান কাজল, মো. মনিরুজ্জামান লিটন, এমদাদুল হক বাচ্চু, আবদুল হালিম, আবুল বাশার, মো. জসিমউদ্দিন, লন্ড্রি দুলাল, তারেক শামসুল খান মোমেন ও মো. কামরুল মোরশেদ খোকা।
লালবাগে গুলি করে হত্যার ঘটনার দিন ডা: ইকবালের পাশে অস্ত্রধারির ছবিটি অনেকেই নিশ্চই দেখেছিলেন। মামলা থেকে তার অব্যহতি পাওয়া উপলক্ষে ছবিটি আবারো বিভিন্ন পত্রিকায় ছাপা হয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয় পুরো মামলাটিই রাজনৈতিক হয়রানী মূলক বিবেচনায় প্রত্যাহারের সুপারিশ করেছিলো। আদালত তা না করে ডা: ইকবাল সহ ১৪ জনকে খালাস দেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের এ মামলাটিকে 'রাজনৈতিক হয়রানীমূলক' এ অভিধা মেনে নিলাম।
মেনে নিলাম আদালতের রায়। কিন্তু তাহলে তো পত্রিকায় যে ছবিটি ছাপা হয়েছিলো সেটি মিথ্যা। তাহলে ঐ ছবিটি যেসব ফটোসাংবাদিক তুলেছিলেন তাদেরও তো বিচার হওয়া দরকার। কারন তারা তো তাহলে মিথ্যা ছবি তুলেছিলেন। সত্য তো দু'ধরনের হতে পারে না।
হলে ডা: ইকবাল বিএনপি'র মিছিলে হামলার সাথে জড়িত ছিলেন। তাই ফটো সাংবাদিকদের ছবিগুলি সত্য ছিলো। অথবা ডা: ইকবাল ঐ হামলার সাথে জড়িত ছিলেন না। ফটোগ্রাফাররা বানিয়ে বানিয়ে পত্রিকায় ছবি ছাপিয়ে ছিলো।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।