সময় যত এগিয়ে যাচ্ছে ধর্মীয় উগ্রতাও তত বাড়ছে । পাল্লা দিয়ে নাস্তিকতার প্রচার ও তত বাড়ছে । হয়তো একটা আরেকটার একশান-রিএকশান। এসব প্রচারে কোনটার প্রসার কতটা হলো সেটা বিবেচনায় না নিয়েই এসব চলছে। ।
আল্লাহ/ঈশ্বর, মুহাম্মদ ( সাঃ ), ক্বোরআন এসব ব্যাপারে বৈজ্ঞানিক বা অন্য কোন রেফারেন্সের প্রচলন ও প্রচার জোর গতিতে চলছে। কখনো কখনো অলৌলিক ঘটনার ভিডিও জুড়ে দেওয়া হচ্ছে, আবার আরেকদল ল্যাবরেটরীর কোন এক্সপেরিমেন্টের ছবি বা ভিডিও নিয়ে হাজির হচ্ছে।
একজন ৬০ প্রশ্ন নিয়ে হাজির, আরেক জন প্রশ্নের উত্তরে নিয়ে ৬০ পর্বের ধারাবাহিক নিয়ে হাজির।
কখনো কখনো উদ্ভট সব পোস্ট আর কমেন্টের মানে বুঝতে উইকিপিডিয়া ঘেটেও কিছু উদ্ধার করতে পারি না।
অনুরুপভাবে আস্তিক বলে যারা গলা ফাটাচ্ছেন , তারা দয়া করে মনে রাখবেন আপনি যেমন আপনার বিশ্বাস কোন নাস্তিকের কারনে পরিহার করবেন না , তেমনি কোন নাস্তিক ও আপনার কথায় তার মত পাল্টাবেনা।
আমরা যারা ব্লগিং করি , তারা এখানে কার ও কাছে ধর্ম শিক্ষা নিতে আসিনি। অনুরুপভাবে নাস্তিক মতবাদে দীক্ষা নিতে ও আসিনি।
যে সমস্থ কুরুচিপুর্ন মন্তব্য , পাল্টা মন্তব্য ব্লগে লিখেছেন আমার ধারনা ব্যক্তিজীবনে আমরা বোধহয় এগুলি কখনোই চর্চা করিনা।
প্রশ্নের যেমন শেষ নেই, উত্তরের ও শেষ নেই। যুক্তির বিপরীতে পাল্টা যুক্তি।
যে যেভাবে মানতে চায় সে মানবে, যে চায় না সে মানবে না। যার যার ধর্ম/মতবাদ তার তার । অতএব............
জানি না কবে এদের ( আস্তিক/নাস্তিক ) হাত থেকে মুক্তি পাবো?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।