বিবেক খাটাই
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ধর্মীয় পোশাক পরতে বাধ্য করা যাবে না। বোরকা না পরার কারণে কোনো ছাত্রীকে নির্যাতন, হয়রানি ও শাস্তিমূলক ব্যবস্থাও গ্রহণ করা যাবে না। একইসঙ্গে ছাত্রছাত্রীদের খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক কাজকর্মে অংশগ্রহণে বাধা দেওয়া যাবে না।
বোরকা বা ধর্মীয় পোশাক পরতে বাধ্য করা এবং ছাত্রীদের খেলাধুলা ও অন্যান্য সাংস্কৃতিক কাজকর্মে বাধা দেওয়া অসদাচরণ হিসেবে গণ্য করা হবে।
আজ বুধবার শিক্ষা সচিব সৈয়দ আতাউর রহমান স্বাক্ষরিত এক পরিপত্রে এসব আদেশ জারি করা হয়।
পরিপত্রে বলা হয়, সরকারি-বেসরকারি কোনো কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত ছাত্রীদের ধর্মীয় পোশাক পরতে বাধ্য করা হচ্ছে এবং তাদের খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক কাজকর্মে অংশ নিতে বাধা দেওয়া হচ্ছে মর্মে সম্প্রতি কয়েকটি পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে, যা সরকারের দৃষ্টিগোচরে এসেছে।
পরিপত্রে আরও বলা হয়, ছাত্রীদের সুশিক্ষা ও মেধা বিকাশের জন্য ধর্মীয় পোশাক পরতে বাধ্য করা এবং খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক কাজকর্মে অংশগ্রহণে বাধা দেওয়া কোনোক্রমেই কাম্য নয়।
এমতাবস্থায় বাংলাদেশ সংবিধানের ২৮ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী মানবাধিকার সংরক্ষণের লক্ষ্যে এসব নির্দেশনা জারি করা হলো।
নির্দেশনা ভঙ্গের অভিযোগ পাওয়া গেলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়, শিক্ষা অধিদপ্তর ও শিক্ষা বোর্ড তদন্তপূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা নেবে
ঠিক আছে , মানলাম । বোরকা পড়লে সমস্যা ।
কিনতু ফার্মগেটে অবস্থিত হলিক্রস স্কুল ও কলেজের ইুউনিফর্ম এর ব্যাপারে কেউ কি বলবেন ?
সেখানে তো ছাত্রী রা খ্রীষ্টানদের মাদার এর ড্রেস পড়ে । এটার ও পরিবর্তন ঘটাতে হবে ।
আমার এক ভাগ্নী সেখানে পড়ে ..
সরকারের যাবতীয় বিবৃতির প্রতিফলন চাই.......।
না হলে এর পর আর ও একটা লেখা দিব ব্লগে ....
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।