আমি অতি ক্ষুদ্র একজন মানুষ
প্রথম আলো এর সাংবাদিক মো. শরীফুল ইসলাম, (বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়) এর রির্পোটার তার রির্পোটে লিখেছে- 'ময়মনসিংহে অবস্থিত বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদ প্রতিষ্ঠা করেছে এই মৎস্য জাদুঘর। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় এটিই একক মৎস্য জাদুঘর। '
ব্যাঙ এর জন্য কুয়ায় মনে হয় সাগর। এসব কুয়ার ব্যাঙ এর সাংবাদিকতা কে করতে বলেছ? চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সামুদ্রিক বিজ্ঞান ইন্সময়মনসিংহে অবস্থিত বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদ প্রতিষ্ঠা করেছে এই মৎস্য জাদুঘর। ময়মনসিংহে অবস্থিত বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদ প্রতিষ্ঠা করেছে এই মৎস্য জাদুঘর।
ময়মনসিংহে অবস্থিত বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদ প্রতিষ্ঠা করেছে এই মৎস্য জাদুঘর। ইন্সটিটিউট এ আছে সামুদ্রিক মাছের মৎস্য যাদুঘর, কক্সবাজারের বাংলাদেশ মাৎস্য গবেষণা ইন্সটিটিউট এ আছে আরেকটি সামুদ্রিক মৎস্য যাদুঘর। এ দুটিতো আমি দেখেছি। দেশের আরো বিশ্ববিদ্যালয় ও মাৎস্য গবেষণা কেন্দ্রে মিউজিয়াম থাকার কথা, তা খঃময়মনসিংহে অবস্থিত বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদ প্রতিষ্ঠা করেছে এই মৎস্য জাদুঘর। খোঁজ নিলে জানা যাবে।
আর ভারত কি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বাইরে নাকি? ' দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় এটিই একক মৎস্য জাদুঘর। '-- এই কথা সে কেমনে লিখে?
এসব আবালকে কে লিখতে বলে? আর কোন আবাল এই লেখা সম্পাদনা করছে? এসব মিথ্যা লেখার জন্য মাফ চাওয়া উচিৎ।
মূল আবালীয় রির্পোট
Click This Link
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।