আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ইতা কিতা রোগ বায়ে????

বড়ই আছানক....

উছা বিদ্যালয় তখনও ছাইড়া দেইনাই তখন এই রোগের সূত্রপাত। নিতান্ত ফাইজলামির বশে একদা বন্ধু সমাজের সকলে রাত্রি বেলা কী মনে করিয়া যেন আড্ডা দিলাম। বাঘ্র শাবক পাইল রক্তের স্বাদ। তাহার পর হইতে ধরিল রাত্রিড্ডার রোগ। আর এ রোগ পূর্ণতা পাইল মাধ্যমিক পরীক্ষার পর দীর্ঘ অবকাশের সময়ে।

আড্ডা রাত্রিতেই হওয়া চাই, দিনে আড্ডা দিলে আপনাদের (নিজেদের) নারী-নারী (লেডিস-লেডিস) মনে হইত। বন্ধু সকলের ফলাফল আশানরূপ হওয়ায় কলেজ গমনের পূর্ব পর্যন্ত ইহা চলিল বাধাহীন ভাবে অবিভাবকদের নাকের ডগার উপর দিয়া। নিউটনের ৩য় সূত্রানুযায়ী পরীক্ষা ও ফলাফলের পূর্বে রাত্রিড্ডা বিষয়ক অপবাদ সমূহ সমান বলে তাহাদের ফিরায়া দিলাম। কিন্তু বিপত্তি ঘটিল কলেজ গমনের পর। একেক জন একেক কলেজে ভর্তি হইবার পর দেখা দিল যোগাযোগ সংকট।

কিন্তু রাত্রিড্ডা ততদিনে আমাদের সত্ত্বার অংশ ও খাদ্য হজমের অনাবশ্যক উপাদান হইয়া দাড়াইছে। বর্তমানে রাত্রিড্ডার অভাবে সকলের দৈনন্দিন কার্যকলাপ ও অধ্যয়ন বাধাগ্রস্হ হইতেছে। মনস্তাত্তিক ভাবে সকলে হইয়া পড়িয়াছি দূর্বল। এমত অবস্হায় এ আশু সংকট মোকাবেলা করিবার উপায় খুঁজিয়া না পাইয়া দিশাহারা হইয়া পড়িয়াছি।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।