ঘর্ণিঝড় মহাসেনের প্রভাবে পদ্মা উত্তাল থাকায় সকাল ৬টা থেকে এই রুটে চলাচলকারী লঞ্চ, স্পিডবোড, ফেরিসহ সকল প্রকার নৌযান চলাচল বন্ধ ছিল।
এ সময় ঘাট এলাকায় ৩ শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাকসহ ৪ শতাধিক যানবাহন আটকা পড়ে।
ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে এদিন যানবাহন ও যাত্রী সংখ্যাও ছিল কম।
বিআইডব্লিউটিএ এর কাওড়াকান্দি ঘাটের এজিএম আব্দুল বাতেন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, সকালে মাওয়া থেকে কাওড়াকান্দি আসার পথে উত্তাল ঢেউ দেখে কর্ণফুলি ফেরিটি মাঝপথে কাঁঠালবাড়ির ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরি ফেরিঘাটে আনলোড করে নিরাপদ স্থানে নোঙ্গর করে রাখা হয়েছিল।
কাওড়াকান্দি ঘাটে ৪টি ফ্লাট ফেরি ও বীরশ্রেষ্ঠ মো. রুহুল আমিন ফেরি এবং মাওয়া ঘাটে ফরিদপুর, কেতকি, বীরশ্রেষ্ঠ মো. জাহাঙ্গীর থোবাল, ল্যান্টিনসহ প্রায় ৭টি ফেরি নোঙ্গর করে রাখা হয়।
পরে দুপুর ৩টার দিকে আকাশ একটু পরিস্কার হলে ফেরি চলাচল শুরু করে বলে জানান এজিএম বাতেন।
এখনো পদ্মায় মাছ ধরা ট্রলারগুলো নিরাপদ স্থানে নোঙ্গর করে আছে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।