আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সিলেট-আখাউড়া সকেশনে ৫৫টি রলে স্টশেনরে মধ্যে

রঙ্গিলা বন্ধুরে....... i_mahmud2008@yahoo.com

সলিটে-আখাউড়া সকেশনে ৫৫টি রলে স্টশেনরে মধ্যে পরপর্িূণ চালু রয়ছেে ১৬টি রলে স্টশেন বাংলাদশে রলেওয়রে র্পূবাঞ্চলীয় জোনরে সলিটে-আখাউড়া রলে সকেশনরে ৫৫টি রলে স্টশেনরে মধ্যে র্বতমানে পরপর্িূণভাবে চালু রয়ছেে মাত্র ১৬টি রলে স্টশেন। বাকি রলে স্টশেনগুলোর মধ্যে অলাভজনক হওয়ায় স্থায়ীভাবে বন্ধ করে দয়ো হয়ছেে শায়স্থোগঞ্জ-হবগিঞ্জ বাজার ও শায়স্থোগঞ্জ-বাল্লা রলে রুটরে ১১টি রলে স্টশেন। ৮ বছর ধরে র্কাযক্রম বন্ধ রয়ছেে কুলাউড়া-শাহবাজপুর রলে রুটরে ৬টি রলে স্টশেনরে। জনবলরে অভাবে বন্ধ রাখা হয়ছেে এ সকেশনরে ১৬টি রলে স্টশেন। এছাড়া ১৬ ঘন্টা (২ শফিট) চালু রয়ছেে ৪টি ও ৮ ঘন্টা (১ শফিট) চালু রয়ছেে ২টি রলে স্টশেন।

১টি রলে স্টশেনরে র্কাযক্রম মাঝ-েমধ্যে চালু থাক,ে মাঝ-েমধ্যে থাকে বন্ধ। রলেওয়রে একটি সূত্র জানায়, নয়িোগ প্রক্রয়িা বন্ধ এবং র্কমর্কতা-র্কমচারীরা অবসরকালীন ছুটতিে যাবার কারণে ২০০৬ সাল থকেে সলিটে-আখাউড়া সকেশনে রলে স্টশেন বন্ধ করার প্রক্রয়িা শুরু হয়। ওই বছররে ফব্রেুয়ারি মাসে জনবল সংকটরে কারণে সাময়কিভাবে আনুষ্ঠানকি বন্ধ ঘোষণা করা হয় সলিটে-ছাতক বাজার রলে রুটরে ছাতক বাজার রলে স্টশেনরে র্কাযক্রম। এরপর একে একে এ সকেশনরে সঙ্গিারবলি, মরোসানী, কাসমি নগর, শাহপুর, তলেয়িাপাড়া, ইটাখোলা, ছাতয়িাইন, সুতাং, লস্করপুর, টলিাগাঁও, ছকাপন, সৎপুর, আফজালাবাদ ও খাজাঞ্জগিাঁও রলে স্টশেন সাময়কিভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয়। র্সবশষে চলতি বছররে ২৯ জুলাই রলেওয়রে এক আদশেে বন্ধ ঘোষনা করা হয় ভাটরো রলে স্টশেন।

ওই সূত্র জানায়, অলাভজনক হওয়ায় শায়স্তোগঞ্জ-বাল্লা রলে রুটরে আমু রোড, সাকরি মোহাম্মদ, বড়কোটা, সতং বাজার, চুনারুঘাট, বাল্লা, শায়স্তোগঞ্জ-হবগিঞ্জ বাজার রলে রুটরে ধুলয়িাখাল, পাইপপাড়া, হবগিঞ্জ র্কোট, হবগিঞ্জ বাজার রলে স্টশেন স্থায়ীভাবে বন্ধ করে দয়ো হয়ছে। ে ইতোমধ্যে শায়স্তোগঞ্জ-হবগিঞ্জ বাজার রলে রুটরে রলেওয়ে ট্র্যাকরে ওপর হবগিঞ্জ বাইপাস সড়ক নর্মিাণ করা হয়ছে। ে শায়স্তোগঞ্জ-বাল্লা রলে রুটরে রলেওয়রে জমি ও মূল্যবান দ্রব্যাদি এখন সাধারণ মানুষরে দখল। ে সাময়কি ও স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে যাওয়া এসব রলে স্টশেন ছাড়াও মনতলা রলে স্টশেন বছরে ৫-৬ মাস চালু থাক। ে বাকি সময় থাকে বন্ধ।

জনবল সংকটরে কারণে বরমচাল ও মোগলাবাজার রলে স্টশেন ১ শফিট (সকাল ৬টা থকেে দুপুর ২টা র্পযন্ত) চালু থাক। ে আর রাতে বন্ধ থাকে (রাত ১০টা থকেে সকাল ৬টা র্পযন্ত) রশদিপুর, মনু, লংলা, ছাতকবাজার এ চারটি রলে স্টশেন। র্বতমানে পরপর্িূণভাবে চালু রয়ছেে সলিটে, ফঞ্চেুগঞ্জ, মাইজগাঁও, কুলাউড়া, শমসরেনগর, ভানুগাছ, শ্রীমঙ্গল, সাতগাঁও, সাটয়িাজুরী, শায়স্তোগঞ্জ, শাহাজবিাজার, নোয়াপাড়া, হরষপুর, মুকন্দপুর, আজমপুর, আখাউড়া রলে স্টশেন। রলেওয়রে অপর একটি সূত্র জানায়, ২০০২ সালরে ৮ জুলাই সাময়কিভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয় কুলাউড়া-শাহবাজপুর রলে রুটরে জুড়ী, দক্ষণিভাগ, কাঁঠালতলী, বড়লখো, মুড়াউল ও শাহবাজপুর রলে স্টশেন। ৪১ কলিোমটিার র্দীঘ এ রলে রুট চালু করার ব্যাপারে বভিন্নি সময়ে সংশ্লষ্টি র্কতৃপক্ষ বারং বার প্রতশ্রিুতি দলিওে তা বাস্তবায়ন হচ্ছে না।

সূত্র জানায়, ২০০৬ সালরে জুলাই মাসে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বগেম খালদো জয়িা ও ২০০৮ সালে তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকাররে প্রধান উপদষ্টো ড. ফখরুদ্দনি আহমদ এলাকা সফর করে এ রলে রুট পুনরায় চালু করার প্রতশ্রিুতি দলিওে তা বাস্তবে আলোর মুখ দখেনে। ি সূত্রটরি মতে এসব রলে স্টশেন চালু করাতো দুররে কথা র্বতমানে ১ শফিট ও ২ শফিট চালু থাকা রলে স্টশেনগুলোর র্কাযক্রম বন্ধরে প্রক্রয়িা চলছ। ে কারণ হসিবেে সূত্রটি জানায়, চলতি বছররে নভম্বের ও ডসিম্বের মাসে র্পূবাঞ্চলীয় জোনরে আরো প্রায় ৫ শতাধকি র্কমর্কতা-র্কমচারী অবসরকালীন ছুটতিে যাবনে। নতুন জনবল নয়িোগ প্রক্রয়িাও রয়ছেে বন্ধ। এখনই জনবল নয়িোগ করা হলওে প্রশক্ষিণকালীন সময় শষে করে তারা দায়ত্বি পালনরে জন্য যোগ্যতা র্অজনরে জন্য সময় প্রয়োজন কমপক্ষে ১ বছর।

ফলে বন্ধ থাকা রলে স্টশেনগুলো সহসাই চালু করা সম্ভব হবে না, উপরন্ত আরো স্টশেন সাময়কিভাবে বন্ধ করা হতে পার। ে বাংলাদশে রলেওয়রে প্রকৌশল বভিাগরে কুলাউড়া জংশন সূত্র জানায়, বগিত তত্ত্বাবধায়ক সরকাররে সময়ে কুলাউড়া-শাহবাজপুর রলে রুটরে র্সবশষে অবস্থা জানয়িে একটি প্রতবিদেন রলেওয়রে প্রকৌশল বভিাগ সংশ্লষ্টি মন্ত্রণালয়ে দাখলি কর। ে সে সময় যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ে ১২৫ কোটি টাকার প্রকল্প পরকিল্পনাও জমা দয়ো হয়ছেলি। এখন সরকাররে সদ্ধিান্তরে অপক্ষো। শ্রীমঙ্গল রলেওয়ে স্টশেনরে সহকারী স্টশেন মাষ্টার মো. জাহাঙ্গীর আলম জানান, সলিটে-আখাউড়া রলে সকেশনে বশে কটি রলে স্টশেনরে র্কাযক্রম বন্ধ থাকায় ওইসব স্টশেনে চলমান ট্রনেগুলোর ক্রসংি বন্ধ রয়ছে।

ে এর ফলে ট্রনেগুলো সঠকি সময়ে যাতায়াত করতে বগে পতেে হচ্ছ। ে চালু থাকা রলে স্টশেনগুলোতে অনকে সময় ক্রসংিয়রে জন্য চলমান ট্রনে র্দীঘ সময় বসয়িে রাখতে হচ্ছ। ে রলেওয়রে ট্রাপকি ইন্সপক্টের মো. আতাউর রহমান জানান, র্বতমানে সলিটে-আখাউড়া রলে সকেশনে জনবলরে অভাব প্রকট াাকার ধারণ করছে। ে এ অবস্থায়ও এ সকেশনে ট্রনে পরচিালনা করছনে তারা। অচরিইে জনবল নয়িোগ প্রক্রয়িা শুরু করা না হলে আরো রলে স্টশেন বন্ধ হয়ে যতেে পারে বলে তনিি মন্তব্য করনে।

তনিি জানান, চালু থাকা স্টশেনগুলোর প্রতটিতিে ৩ জন করে মাস্টার থাকা আবশ্যক হলওে অধকিাংশ রলে স্টশেনরে দায়ত্বিে আছনে ২ জন করে মাষ্টার। রলেওয়রে ববিাগীয় ব্যবস্থাপক (ডআিরএম) মো. হাববিুর রহমান জানান, জনবল সংকট থাকায় এতোমধ্যে সলিটে-আখাউড়া রলে সকেশনরে কয়কেটি স্টশেন সাময়কিভাবে বন্ধ করে দয়ো হয়ছে। ে নতুন করে জনবল নয়িোগ করা হলে র্বতমানে সাময়কি বন্ধ রলে স্টশেনগুলোর র্কাযক্রম আবারো চালু করা হব। ে

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।