আমি গত এক বছর যাবত এই তারেকের পেছনে আঠার মত লেগেছিলাম। কোথাও কোন খবর পেলেই ছুটে গেছি তার সত্যতা যাচাইয়ের জন্য। লন্ডনে বিভিন্ন পত্রিকা অফিসে ধর্না দিয়েছি সপ্তাহের অনেকগুলো দিনেই। তারেকের পরিচিত কোনো লোক আছে, এই ধরনের কথা জানতে পেরেই বিভিন্ন ভাবে তার সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেছি প্রতিনিয়ত। তারেকের এনফিল্ডের বাসার সামনে ক্যামেরা নিয়ে বসে থেকেছি ঘন্টার পর ঘন্টা আবার কখনো বসে থেকেছি ওয়েলিংটন হস্পিটালের গেইটে বেকার স্ট্রীটে।
এভাবেই আমি চেষ্টা করেছি বাংলাদেশের এক ডাকাত সর্দারের এই আরাম আয়েশের জীবনকে মানুষের সামনে তুলে ধরতে। আমি চেয়েছি মানুষকে দেখাতে যে,দেখুন বাংলার এই কুত্তার বাচ্চা কি করে হাজার হাজার কোটি টাকা মেরে দিয়ে এখন লন্ডনে রাজা-বাদশাহ্র মত তার জীবন কাটাচ্ছে।
তারেক যখন প্রথমে লন্ডনে এলো মানে ২০০৮ এর ১২ই সেপ্টেম্বর সে সময় থেকে বলতে গেলে আজ পর্যন্ত তারেককে বার বার ছুটতে হয়েছে ওয়েলিংটন হস্পিটালে কিংবা তার প্রাইভেট ডাক্তারের কাছে। তারেকের মেরুদন্ডের ৬ ও ৯ নাম্বার হাড় সম্পূর্ণ ভেঙ্গে গেছে যা ডাক্তারদের ভাষ্যমতে রিকভারী করা অত্যন্ত দূরহ। তারেকের আগে থেকেই বাত জ্বর ছিলো বিধায় সময়ের বিবর্তনে এই বাত জ্বর তার কিডনীতেও আঘাত আনতে পারে বলে ডাক্তাররা জানিয়েছেন।
তারেকের ডান পায়ের গোড়ালীর হাড় থেতলানো এবং রিমান্ডে ঘন্টার পর ঘন্টা বসে থাকার কারনে তারেকের কোমরের একটি হাঁড় সরে গেছে যা ডাক্তাররা প্রায় সারিয়ে এনেছেন। যেই খবরটি সবাচাইতে জরুরী তা হলো তারেকখুব সহসা কোন ধরনের যৌন মিলন করতে পারবেন না তার কোমরের কারনে।
বাংলাদেশের গরীব জনগনের টাকা মেরে খাওয়া তারেক,লক্ষ মানুষের হক নষ্ট করা তারেক রহমান এত কিছুর পরেও আজ লন্ডনে তার মিলিয়ন পাউন্ডের বাসায় বহাল তবিয়তেই বসে বসে পেপার পড়েন ও মুভি দেখেন। তার বিশ্বস্ত কয়েকজন চামচা আছে যারা চাপরাশির মত তার আশে পাশে সারাটিদিন ব্যয় করেন তাদের বউ-বাচ্চা আর সংসার ফেলে। এমন নয় যে এতে করে তারা বেশ দুখী।
তারেকের সেবা করতে পেরেছে বলে এদের মধ্যে খুশীর কোনো অন্ত নেই। সয়ফুর নামে কমরের রেস্টুরেন্টের এক শেফ তারেকের বাসায় গিয়ে তারেককে দেখতে পায়। তার ভাষ্যমতে তার জীবনটাই নাকি এতে স্বার্থক। হায় বাঙালী!!!
এই তারেক রহমানই তার হাওয়া ভবনে কিংবা শেরাটনে বাংলাদেশের কত অভিনেত্রী মডেল কন্যাকে ধর্ষন করেছে তার ইয়ত্তা নেই। বগুড়াতে গিয়ে মুনিরা ইউসুফ মেমীকে নিয়ে রাত্রিযাপন তো সে অঞ্চলের সবাই-ই জানে।
এই মেয়ে সাপ্লাইয়ের কাজে তারেককে সাহায্য করত আনিসুর রহমান ঠাকুর আর অপু। যারা ছিলো হাওয়া ভবনের ত্রাস। আনিসুর রহমান ঠাকুর একজন আইনজীবি হয়েও তারেকের পা চাটতে কোনো দ্বিধা করেননি। বি এন পি’র ৫ বছরের সময়কালীন এই নোয়াখালীর আনিস ফুলে ফেঁপে একাকার হয়েছেন শুধু। লন্ডনে তারেককে তার জীবন ফুলে-ফলে ভাসিয়ে দিয়েছেন ব্যাবসায়ী ও বি এন পি নেতা কমরুদ্দিন।
সিলেটি সম্প্রদায়ের কাছে যিনি বগা কমর হিসেবে পরিচিত। এই কমরুদ্দিনের প্রায় বারোটির মত ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্ট আছে লন্ডন ও বিভিন্ন শহরে। (কমরুদ্দিনের ফোন নাম্বার-০৭৯৫৬৪৩৪১৭২) ঠিক এনফিল্ড বলা যায়না, এনফিল্ড টাউন ও সাউথ গেইট এই দুই এলাকার মাঝামাঝি থাকে তারেক রহমান। যদিও চাউর করা হয়েছে মাসে এক হাজার পাউন্ড দিয়ে চার বেডরুমের লাক্সারিয়াস বাড়িতে থাকে তারেক কিন্তু ঘটনা সত্যি নয়। কমরুদ্দিন এই বাড়ি কিনে ২০০৩ সালের সেপ্টেম্বরে।
বিলাস বহুল এই বাড়ীড় মাসিক মর্টগেজ দিতে হয় বর্তমানে ৩৩৫ পাউন্ড যা ক্রেডিট ক্রাঞ্চে কমে গিয়ে ২২০ এ নেমেছে। উল্লেখ্য তারেক রহমানকে এই মর্টগেজের টাকাও দিতে হয় না। লন্ডনে তারেকের বাড়ীর খরচ চালায় বি এনপি নেতা ও ব্যাবসায়ী কমরুদ্দিন। লন্ডনে আসার পর কমরুদ্দিনের নিজের ব্যাবহারকৃত জাগুয়ার গাড়িটি তারেককে দিয়ে দেন। মাসিক ৮০০ পাউন্ড বেতনে ড্রাইভার শরীফুল ইসলাম চাকরি পান গত বছরের জানুয়ারীতে।
গত মাসে তারেক দুইটি গাড়ি কিনেন,ক্যাম্ব্রীজ হিথ রোডের রূড থেকে। একটি হলো বি এম ডাব্লিউ সেভেন সিরিজ আরেকটি হচ্ছে অডি TT.
তারেক রহমান প্রধানত বাসাতেই থাকেন । মাঝে মধ্যে মেয়ে জাইমাকে স্কুল থেকে আনতে ড্রাইভারের সাথে বের হন। তার স্ত্রী জোবায়দাই মূলত জাইমাকে স্কুল থেকে নিয়ে আসেন কিন্তু কিছুদিন আগে এখান কার জিপি ( সরকারী ডাক্তার) পরীক্ষায় অকৃতকার্য হবার কারনে, তিনি সামনের বছ্র পরীক্ষা দেবার জন্য খুবই জোড়ে শোরে পড়ালেখায় মনোনিবেশ করেছেন। উল্লেখ্য যে জাইমা এখন ক্লাস নাইনে পড়ছেন।
তারেক সাধারণত তার পরিবার নিয়ে বাসার গ্রোসারী করেন পন্ডার্স এন্ডের টেস্কো থেকেই। এছাড়াও প্রতিমাসে লেক সাইডের ব্লু ওয়াটার এবং সেন্ট্রাল লন্ডনের সেলফ্রিজেসে শপিং করেন। গত ২৫শে মে তারেক সেলফ্রিজেস এর হোম এক্সেসরিজ ও ২য় তলার মেন্স ক্যাজুয়াল থেকে প্রায় সাড়ে সাত হাজার পাউন্ডের শপিং করেন। এসময় তার সাথে তার স্ত্রী জোবাইয়া রহমান ছিলো। তারেক গাড়ির পার্কিং এর বিল গ্রাউন্ড ফ্লোরের টেইলর্স শপের কাউন্টারে পরিশোধ করেন।
সে সময় এক বাঙালী কর্মচারী তাকে, “আপনি তারেক রহমান না?” এই প্রশ্ন করলে, “সরি,ইউ মেইড আ মিস্টেক” কথাটি বলে দ্রুত সরে পড়েন। ( এখানে বলে নেয়া ভালো যে সেলফ্রিজ ও ব্লু ওয়াটার হচ্ছে ইউকে'র সবাচাইতে এক্সপেন্সিভ শপিং মল। মিলিওনিয়ার রাই মূলত সেখানে এফোর্ড করতে পারে)
কোনো অর্থের উতস নেই,চাকরি নেই,বাকরি নেই,ব্যাবসা নেই অথচ একদিনেই সেলফ্রিজ থেকে সাড়ে সাত হাজার পাউন্ডের শপিং করলেন আমাদের দেশের ডাকাত সর্দার তারেক রহমান। কিভাবে?কই পেলেন এই পাউন্ড?এগুলো কি দেশের থেকে ডাকাতি করা অর্থ নয়?প্রতিমাসে ড্রাইভারকে ৮০০ পাউন্ড দেয়ার মত সোর্স তারেকের কোথায় থেকে এলো?গাড়িড় খরচ কি করে মেটান তারেক?
তারেক ক্ষমতায় থাকা কালীন লন্ডনে যে অর্থ পাচার করেন তার সিংহ ভাগ টাকা জমা হয় লুটনে বসবাসকারী আনোয়ারুল ইমরান ও বেলসিজ পার্কের হাবিবুর রহমানের বিভিন্ন ব্যাঙ্ক একাউন্টে। এই দুইজনি তারেকের সাথে সব সময় ছায়ার মত লেগে থাকেন।
তারেকের স্ত্রী সম্প্রতি তাদের ঘরের বিভিন্ন কাজ করা জন্য ফিলিপিনো একজন মধ্যবয়ষ্ক মেয়েকে নিয়োজিত করেছেন। তার বেতন এখনো বের করতে পারি নাই।
তারেক বলতে গেলে প্রতি মঙলবার পুরো পরিবার নিয়ে উডগ্রীন সিনে ওয়ার্ল্ডে সিনেমা দেখতে যান। মাঝে মধ্যে আপ্টন পার্কের বলিনেও সিনেমা দেখতে আসেন। শাহরুখ খান অভিনীত “মাই নেম ইজ খান” ছায়াছবিটি তারেক বলিন সিনেমাতে সন্ধ্যা ৭ টার শোয়ে দেখেছেন।
এইসময়ে তার সাথে তার কন্য জায়মা,তার স্ত্রী ও নাম না জানা একটি কাপল ছিলো। শো শুরু হওয়ার আগে চলে আসাতে তারেক ও তার ফ্যামিলি অনেক্ষণ লবিতে বসে ছিলো। এসময়ে অনেক বাঙালী তাদের দিকে স্টেয়ার করতে থাকে।
গত সপ্তাহে উডগ্রীন সিনে ওয়ার্ল্ডে তারেক ও তার স্ত্রী খাট্টা-মিঠা ছবিটি দেখতে যান। টিকেটের মূল্য ছিলো পার পারসন সাড়ে সাত পাউন্ড।
জোবাইদা রহমান তার ন্যাট ওয়েস্টের ক্রেডিট কার্ড দিইয়ে টিকেটের দাম দেন। এর কিছুক্ষণ পর জোবাইদা একটি লার্জ পপ-কর্ণ এবং দুইটি কোক কিনেন। জোবাইদা পরিহিত ছিলেন সাদা রংগের স্কার্ফ ও ব্লু সেলোয়ার কামিজ। তারেক রহমান সাদা শার্ট ও ব্রাউন প্যান্ট পরিহিত ছিলেন। বাম হাতে ব্লেজার ধরা ছিলো।
তারেক রহমানের মান্থলি গ্রোসারী গত দুই বছর থেকেই গাড়িতে করে তারেকের বাসায় পৌছে দিচ্ছে কমর উদ্দিনের রেস্টুরেন্টের কয়েকজন বিশ্বস্ত কর্মচারী। প্রায় দিনই রেস্টুরেন্ট থেকে খাবার আসে। গত মাসে বি এনপি’র মির্জা ফখরুল তারেকের সাথে দেখা করতে প্রায় তিনবার তারেকের এনফিল্ডের বাসায় যান। আর গত সপ্তাহে শুক্রবার ঢাকা প্রেস ক্লাবের সভাপতি চামচা শিরোমনি সর্ব জনাব শওকত মাহমুদ তারেকের সাথে দেখা করতে রাত ৮ টার দিকে তারেকের বাসায় আসেন। আমি দুই ঘন্টা পর্যন্ত রাস্তায় অপেক্ষা করেও মিঃশওকত মাহমুদকে ওই বাসা থেকে বের হতে দেখিনি।
তিনি রাতে ওই বাসায় ছিলেন কিনা সেই কারনে তা বলা সম্ভব না। তবে শওকত মাহমুদ আওয়ামীলীগ সরকারের তাড়া খেয়ে এখন লন্ডনে বিচরণ করছেন এইখবর কানে এসেছে। এবং তিনি এসাইলাম সিক করবেন বলে খবর আছে আমার কাছে। কিছুদিনের মধ্যে তিনি আমেরিকাতে যাবেন বলে শোনা গেছে। এর থেকেও মজার খবর হলো আওয়ামীলীগের আব্দুল জলিলের সাথে তারেকের বৈঠক হয়েছে কয়েক্মাস আগে লন্ডনে।
সাথে ছিলো তারেকের আইঞ্জীবি ব্যারিস্টার অসীম। যেইদিন তারেকের সাথে দেখা করার কথা ছিলো সেইদিন সকালে জলিল তার বেঢপ স্ত্রীকে নিয়ে অক্সফোর্ড স্ট্রীটের ডেবেনহামসে শপিং করে।
আপ্নারা অবাক হবেন একটা ইণতারেস্টিং ঘটনা শুনে। ব্লগ জগতের ছাগু শিরোমনি,শের ই পাকি, ব্লগ রাজাকার ফিরোজ মাহবুব কামাল ওরফে ডাঃফিরোজ( ফিরোজ নর্থ লন্ডনের জিপি) এর সাথে তারেকের হট লিঙ্ক। জামাতের নেতাদের গ্রেফতার ও তার পরবর্তী বিভিন্ন ঘটনার প্রেক্ষিতে ছাগু ফিরোজ তারেকের সাথে হট লিঙ্ক বজায় রাখছে।
গত মাসের ২১/২২ তারিখে লন্ডনের স্থানীয় এক জামাত লিডার( নিজামীর মেয়ের জামাই ব্যারিস্টার মোমিন)কে নিয়ে তারেকের সাথে গোপনীয় মিটিং ছিলো তারেকের। ফলাফল্ জানিতে পারিনাই। বিশ্বাস না হলে এক্ষুনি ফিরোজ়কে ফোন করুন এই নাম্বারে- ০৭৯০৩২৮৮৯৩৫
তারেক গত ৪ ই জুলাই যুক্তরাজ্য ও ইউরোপের বিভিন্ন ত্যাগী বি এনপির নেতাদের নিয়ে একটি মিটিং করেন। যেখানে সে তার পুরোনো খাসলত অনুযায়ী হাসিনা ও আওয়ামীলীগ ও তার দাদার বয়সী বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বিভিন্ন কটুক্তি করে। সম্মেলন শুরু হওয়ার আগে তারেক কে ভিডিও করতে গেলে এন টিভির সোহাগের সাথে বি এনপি নেতাদের প্রচন্ড কথা কাটাকাটি হয় এবং এক পর্যায়ে তা হাতাহাতির দিকে টার্ন নেয়ার সম্ভাবনা তৈরী করে।
আরেকটি খবর আমার আগেই লেখা উচিত ছিলো। সেটি হলো তারেক ২০০৮ এ লন্ডনে এসে বার এট ল ডিগ্রী(ব্যারস্টারি)সম্পাদন করবে বলে মনস্থির করেন। তার কাছে ব্যাপারটি এমন ছিলো যেন বাংলাদেশের মত কোনো উপাচার্যকে ডাক দিলেই কেল্লা ফতে বাজিমাত। তারেক গুরু,তারেক গুরু বলে ডিগ্রী হাতে এসে উপস্থিত হবে। কিন্তু এখানে এসে বাবাজী তারেক তেমন সুবিধা করতে পারেনি।
তারেক যখন ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজে পড়ত সেখানেই তার পড়ালেখার রেকর্ড অত্যন্ত বাজে ছিলো। মাথার ভেতর গোবর ভর্তি তারেক তাই এখানে বার এট ল কোর্স করতে চেয়ে সুবিধা করতে পারেনি। তারেক যেহেতু বাংলাদেশের গ্রাজুয়েট তাই লন্ডনে তাকে প্রথমে একটি ব্যাচেলর ডিগ্রী নিতে হবে। এই ক্ষেত্রে তিনি এক্সেম্পশন পান নি। সাউথ ব্যাঙ্ক ইউনি ও কুইন মেরী তারেককে সরাসরি রিজেক্ট করে দেয়।
পরে তিনি জিডিএল করে শর্ট-কাটে বার এট ল করতে চেয়েও পারেন নি। কেননা জি ডি এল এ এডমিশন নেওয়ার যোগ্যতা নিরূপন করতে গিয়ে বি পি পি ল স্কুল তারেককে রিজেক্ট করে। এছাড়াও তারেক তার পূর্বতন দূর্নীতির রেকর্ডের কারনে লিঙ্কন্স ইনের সদস্য পদ বা কোনো ইনের-ই সদস্য পদ পেতেন না বলে বিশেষজ্ঞরা জানান। ল পড়ার ব্যাপারে তারেককে বিভিন্ন পর্যায়ে সহযোগিতা করেন তার আইঞ্জীবি ব্যারিস্টার অসীম ও মাহবুবুদ্দিন খোকন। উল্লেখ্য,খোকনের ছেলে সাকিব মাহবুব রাফি সম্প্রতি ব্যারিস্টার হয়েছেন।
এতক্ষণ তারেক রহমানের লন্ডন জীবনের সাম্প্রতিক খবরা-খবর আপনাদের দিতে চেষ্টা করলাম। যারা এই ডাকাত সর্দারের ব্যাপারে কৌতূহলী তারা হয়ত লেখাটি পেয়ে খুশি হয়েছেন।
আমার কথা হলো, আমার এই অনুসন্ধানী ও এত কষ্টের এই লেখা পড়ে আপ্নারা এখন ঠিক কোন বালটি ফেলবেন?আপনারা আসলে কোনো বাল তো দূরের কথা এক বিন্দু কেশও স্পর্শ করতে পারবেন না দূর্নীতিবাজ,লুটেরা,ডাকাত তারেকের। আপ্নারাই হয়ত এয়ারপোর্টে তারেককে সংবর্ধনা দিতে যাবেন। এই আপ্নারাই নীচের লেখা গুলোর মত তারেক আর তার মা’কে দেশের ত্রান কর্তা বানাবেন।
দেশের মানুষের সব টাকা পয়সা মেরে তারেক আজ লন্ডনে মিলিয়ন পাউণ্ডের ঘরে থাকে,জাগুয়ার-বিএমডাব্লিউ চড়ে,ড্রাইভার রাখে,কাজের বুয়া রাখে,সপ্তাহে হাজার হাজার পাউণ্ডের শপিং করে। অথচ এই তারেক কে এক নজর দেখার জন্য ছুটে আসে জার্মান, ইতালী,সুইডেন, অস্ট্রেলিয়া, অস্ট্রিয়া থেকে শত শত শিক্ষিত তরুণ নিজেদের রক্তের উপার্জিত টাকার প্লেন ফেয়ার দিয়ে। আমি তা নিজের চোখেই দেখেছি।
সুতরাং এইসব খবর জেনে বাল হবে। আপ্নারা পড়বেন আর আঙুল চুষবেন।
আপ্নাদের মত ধর্ষিত জনগনের জন্য আসলে আরো ধর্ষনই দরকার। এই আপ্নারাই তারেক জিয়া জিন্দাবাদ বলে জিয়া এয়ারপোর্ট গরম করবেন।
তারস্বরে শেয়ালের মত ডেকে উঠে বলবেন,
তারেক জিয়া জিন্দাবাদ।
By : Alamgir Hossain, London, United Kingdom
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।