আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

এপোলো-১১ এর চাঁদে অবতরন মিথ্যা ছিলো!!! এর পক্ষে যুক্তি...


চাঁদে অবতরণ সত্যি না মিথ্যা তা নিয়ে যুক্তি তর্কের শেষ নেই। তবে মিথ্যার পক্ষেই যুক্তি বেশী । তার কিছুই এখানে তুলে ধরার চেষ্টা করলাম। ১) এই সেই ক্যামেরা যা দিয়ে এপোলো মিশনের সমস্ত ছবি তোলা হয়েছিলো। এটি তৈরী হয়েছে ১৯৬৬ থকে ১৯৭৫ এর মাঝামাঝি সময়।

একটি গুরুত্বপূর্ন বিষয় লক্ষ্য করার মত যেটি সেটি হচ্ছে তাপমাত্রার ব্যবধান। পুরো এপোলো মিশন এ যে তাপমাত্রার ব্যবধান ছিলো তা হল -১৮০ ডিগ্রী ফারেনহাইট থেকে +২০০ ডিগ্রী ফারেনহাইট( পূর্ন সুর্যালোকে) পর্যন্ত। নভোচারীরা চাঁদের বিভিন্ন পরিবেশে ছবি তুলেছে। কথা হল এই ক্যামেরার ফিল্ম কিভাবে এই তাপমাত্রার ব্যবধান সহ্য করেছে? ২)এই ছবটিতে আপনারা শিলাখন্ডের গায়ে লেখা "C" অক্ষরটি নিশ্চয়ই দেখতে পাচ্ছেন। মাটিতেও এরকম আরেকটি অক্ষর আছে।

কথা হল চাঁদে আগে থেকেই কিভাবে "C" থাকতে পারে? এইরুপ "C" অক্ষর হলিউডের ছবির শুট্যিং স্পটে দেখা যায়, যা শুট্যিং দৃশ্যের কেন্দ্রবিন্দু কোথায় হবে তা নির্ধারন করতে ব্যবহার করা হয়। ৩) এইছবিটিতে এলড্রিনের পায়ের নিচের অংশের close view দেখা যাচ্ছে। এটা কি করে সম্ভব? যেহেতু ক্যামেরাগুলো নভোচারীদের বুকের সাথে লাগানো ছিলো। ৪) এই ছবটিতে দেখুন(শুধু এটা না সবগুলোতেই), নভোচারীদের পেছনের background দেখা যাচ্ছে না। ছবটিতে এল্ড্রিনের লেম এ ও নীল আর্মস্ট্রং এর ছবির পেছনের background দেখা যাচ্ছেনা।

প্রকৃত ছবি হলে আশেপাশের দৃশ্যগুলো কোথায়? ৫)নাসার দেয়া কিছু ছবি আরো সন্দেহজনক। এই ছবিটিতে দেখা যাচ্ছে নভোচারীর পিছনে সূর্য থাকার কারনে সামনে তার পরিপূর্ন ছায়া পড়েছে। কিন্তু সূর্যকে পেছনে রেখে একটা মানুষের তোলা ছবি কিভাবে এতো উজ্জ্ব্বল হতে পারে? তার ছবি তো কালো আসার কথা(যেহেতু নাসা বলেছে তারা চাঁদে ছবি তোলার সময় কোন কৃত্তিম আলো ব্যবহার করেনি)। ৬) এই ছবিটিতে নভোচারীরা আমেরিকার যে পতাকাটি চন্দ্রপৃষ্ঠে স্থাপন করেছে তা হাল্কা বাতাসে উড়ছে। এটাও সম্ভব নয়, কারন চাঁদে এরকম কোন আবহাওয়া নেই, এমনকি বাতাসের কোন অস্তিত্ত ও নেই।

৭) এই ছবিটিতে প্রায় কাছাকাছি দাঁড়িয়ে থাকা দুজন নভোচারীর ছায়ার দৈর্ঘ্য দুই রকম দেখাচ্ছে। এই ছবটি এটাই প্রমান করে যে ছবিগুলো কৃত্তিমভাবে তৈরী করা কোন স্টুডিও তে ধারন করা হয়েছে যেখানে light setup ভুল ছিলো ৮)there is no atmosphere in moon .... তা সত্ত্বেও আকাশের একটি তারাও দেখা যাচ্ছেনা, কিন্তু নভোচারীর হাতের ঝুড়ির ভিতরের অংশ স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে। এটা অসম্ভব কারণ বায়ুর অনুপস্থিতিতে কোন বস্তুর partial ছবি তুললে তার ভিতরের অংশ কালো দেখা যাওয়ার কথা। ছবি কৃতজ্ঞতাঃ নাসা কপিরাইটঃ নীল_পরী
 

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।