আমাদের ভাবাসঙ্গগুলি কিছুতেই কপোলকল্পিত নয়
ক্ষমা আর ক্ষোভের মিশ্ররশ্মি লেগে আছে শতাব্দীর অস্তসূর্যের কাঁধে
তবু এ কাঁধ থেকে ও কাঁধে কী ভাবে বিয়োজিত হয়ে গেছে
কল্পবিশ্বের ভার-স্বতঃস্ফুর্ত অভিপ্রায় কিংবা হেঁয়ালি।
মেঘ সরতে সরতে যে সুর্য উদিত হয়েছিল আমাদের মেঘলা আকাশে
তাকে ঢেকে দিতে আরো কিছু অনাহুত মেঘ কে ডেকে আনতে চাইছে
আমাদের ফরসা হতে যাওয়া আকাশে, ঈশানের কোণে?
সৃষ্টির অসংগতি নিয়ে ধেয়ে যাচ্ছে মীনোসের বৃষ
দানব ও মানুষের যূথবদ্ধ হেঁয়ালিকে ছুঁয়ে
মোহশূন্য প্রজ্ঞার সন্ধানে তবু আমরা নেমে যেতে চাই
নীরাজনে, অরুন্ত্তদ গুহার আঁধারে।
কিংবা নিরাসক্ত মৃত্যুর ভেতরে যেতে যেতে চেখে দেখি
হেমলক আবারো।
কী কথা থাকে তবে এই মুমূর্ষু ভূমন্ডলে?
স্বপ্ন নাকি উত্তরাধুনিকত্তোর কোনো বোধ?
শিল্প, চিত্রকলা নাকি দর্শন নাকি তুঙ্গস্পর্শী বিজ্ঞানের নখ ?
এই গোলকধাঁধার প্রশ্নে জেরবার
আমাদের মসৃণ পথগুলো থিয়োলজির মতোই গোলমেলে
যা অতিক্রমণের কোনো পন্থাই আমাদের জানা নেই।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।