তবে শ্রীশান্ত ও চাভানের সঙ্গে গ্রেপ্তার হওয়া অজিত চান্দিলা এখনো দোষ স্বীকার করেননি। তিন জনকেই বহিষ্কার করেছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)।
শুক্রবার দিল্লি পুলিশের বিশেষ সেলে জিজ্ঞাসাবাদের সময় চাভান বলেন, “হ্যাঁ, আমি ভুল করেছি। ”
চাভানের পরিবার অবশ্য শুরু থেকেই তাকে নির্দোষ দাবি করে আসছে। চাভানের ভাই বলেন, “কথায় বলে, ছোট মাছ ধরা সহজ।
এক্ষেত্রেও ঠিক তাই হয়েছে। আমরা জানি সে (চাভান) নির্দোষ। তাকে জীবনে অনেক কষ্ট করতে হয়েছে। ”
অন্যদিকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত নিজেকে নির্দোষ দাবি করা শ্রীশান্ত জানান, বাজিকররা তাকে এই ন্যক্কারজনক ঘটনার মধ্যে টেনে এনেছে। ২৭টি টেস্ট ও ৫৩টি ওয়ানডে খেলা এই পেসার আরো জানান, জিজু জনার্দন নামের এক বাজিকর প্রলোভন দেখিয়ে তাকে স্পট ফিক্সিংয়ে টেনে এনেছে।
শ্রীশান্তের এই স্বীকারোক্তি তার পরিবারের জন্য বিশাল আঘাত। শুরু থেকে তার পরিবার এই ঘটনাকে ষড়যন্ত্র বলে উল্লেখ করে আসছে।
এদিকে একই ঘটনায় গ্রেপ্তার হওয়া ক্রিকেটার ও বাজিকর অমিত সিংকেও বহিষ্কার করেছে বিসিসিআই। এক বিবৃতিতে বিসিসিআইয়ের সচিব সঞ্জয় জাগদালে বলেন, “দিল্লি পুলিশ কর্তৃক গ্রেপ্তার হওয়া গুজরাট ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের নথিভূক্ত ক্রিকেটার অমিত সিংকে বহিষ্কার করেছে বিসিসিআই। ”
২০০৯ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত রাজস্থান রয়্যালসের হয়ে আইপিএলে খেলেছিলেন পেসার অমিত সিং।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।