"যখন তুমি এসেছিলে ভবে, কেঁদে ছিলে তুমি-হেসেছিলো সবে। এমন জীবন তুমি করিবে গঠন, মরনে হাসিবে তুমি-কাঁদিবে ভূবন। ".........
এক কনফারেন্সে তিন দেশের তিন ডাক্তার তাদের অভিজ্ঞতার কথা বর্ণনা করছিল......
১ম ডাক্তার: (আমেরিকান) একবার আমাদের দেশে দুই টুইন বোন জম্ম নিল। কিনতু সমস্যা হলো তাদের দুই জনের কারোরই একটিও হাত ছিলনা। তখন আমরা ডাক্তাররা চিন্তাকরে তাদেরকে প্লাস্টিকসার্জারির মাধ্যমে দুইটি কৃতিম হাত অপারেশনের মাধ্যমে লাগিয়ে দিলাম।
আশ্চার্যজনক ভাবে তারা এখন স্বাভাবিক ভাবেই কাজ কর্ম চালিয়ে যেতে পারছে !
২য় ডাক্তারব্রিটিশ) আরে এটাতো কোন ঘটনাই না আমার ঘটনার কাছে। একবার হয়েছে কি! আমাদের দেশে দুই টুইন বোন জম্ম নিল, যাদের কোন পা ই ছিলনা ! তো আমরা ডাক্তাররা করলাম কি! ওই দুইবোনকে প্লাস্টিক সার্জারির মাধ্যমে দুইটি কৃতিম পা লাগিয়ে দিলাম। আর তার কিছুদিন পর থেকেই তারা সুস্থ সবল লোকদের মত দিব্যি হাটা শুরু করে দিল। সবচে আশ্চার্যের বিষয় যে তারা পরের বছরেই অলিম্পিকে অংশগ্রহন করে ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগিতায় সোনা জয় করে তবেই দেশে ফিরলো!
৩য় ডাক্তারবাংলাদেশী) ভাইসাবরা আপনাদের হিমালয়সম সাফল্যের কাহিনী শোনালেন। এবার আমেদের গরিবদেশের কাহিনীটা শোনেন।
একবার আমাদের দেশে দুইটি মেয়ে জম্মগ্রহন করল। কিনতু দু:খের বিষয় তাদের কারোরই মাথা ছিলনা ! মাথা ছাড়াই তারা জম্ম গ্রহন করেছে। তো আমরা ডাক্তাররা বসে বোর্ড গঠন করলাম, যে কী করা যায়? আমরাতো আর তোমাদেরমত অত উন্নত না। তো আমরা তড়িত সিদ্ধান্ত নিলাম, করলাম কী! আমাদের মধ্যে এক ডাক্তার দৌড়ে গিয়ে নারিকেল গাছে উঠলো এবং দুটি তাজা ডাব পেড়ে আনলো। আমরা সাথেসাথেই ডাব দুটি ওই মাথাবিহিন কণ্যা শিশুর দুটির ধড়ে লাগিয়ে দিলাম।
আশ্চের্যের বিষয় তারা কিছু দিন যেতেই পুরোপুরি সুস্থ হয়ে উঠল। সবচেয়ে বিষ্ময়ের ব্যপার হলো,যখন তারা পরিপূর্ণ ভাবে বড় হলো, তখন তাদের মধ্যে একজন হলো প্রধানমন্তী অন্যজন হলো বিরোধীদলীয় নেত্রী ! আজ পর্যন্ত এভাবেই আমাদের দেশ চলছে.....!...!..!..!.......... (অর্থ্যাৎ ওই জম্মগত মাথাবিহীন মেয়ে দুটি ধারাবাহিকভাবে আমদের দেশটির সরকার পরিচালনা করছে.!)
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।