আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

৫০ কোটির কোঠা পেরোলো ফেসবুক

পেতে চাই সত্যের আলো, হতে চাই বিশ্বাসীদের একজন

ফেসবুকের ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৪০ কোটি পেরিয়েছে এই খবর জানানোর মাত্র পাঁচ মাস পরেই ৫০ কোটিরও বেশি ব্যবহারকারী ফেসবুক ব্যবহার করেন এমন তথ্য জানালেন ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকারবার্গ। অর্থাৎ, মাত্র ৫ মাসেই ১০ কোটি নতুন ব্যবহারকারী পেয়েছে ফেসবুক। বিশ্বের সর্বমোট জনসংখ্যার ৭ শতাংশ মানুষই ফেসবুক ব্যবহার করেন। আমিও তাদের একজন। হু হু।

টেলিগ্রাফ জানিয়েছে, যদি কেবল ফেসবুকের ব্যবহারকারীরা আলাদা একটি দেশে অবস্থান করতেন, তাহলে জনসংখ্যার দৃষ্টিতে সেটি হতো বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম দেশ। চীন আর ভারতের পরেই। বাপরে। কি ভয়ানক। এতগুলা মানুষ ফেসবুক বেবহার করে।

পুরা তাজ্জব বনে গেলাম। জানা গেছে, ৫০ কোটি সদস্য পাওয়ার মাইলফলককে স্মরণীয় করতে সম্প্রতি 'ফেসবুক স্টোরিজ' নামে নতুন একটি অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করেছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ যেখানে ফেসবুক নিয়ে ব্যবহারকারীদের বিভিন্ন অভিজ্ঞতার কথা অন্যদের সঙ্গে ভাগাভাগি (শেয়ার) করে নিতে উৎসাহ দেয়া হয়। ৪২০ অক্ষরে সীমাবদ্ধ এসব অভিজ্ঞতাগুলো পরবর্তীতে বিশ্বের মানচিত্র অনুসারে সাজানো হবে বলেও জানিয়েছে টেলিগ্রাফ। দেখি কি লেখা যায়। এক দোস্ত তো ফেসবুকে এড করেই প্রেম করে বসল।

ধাকা- চ্ট্টগ্রাম। লং ডিসটেন্স রিলেশানশীপ। ফেসবুকও এখন বলতে পারে দুরত্ত যতই হক, কাছে থাকুন… … । উল্লেখ্য, মার্ক জুকারবার্গ হার্ভাড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় একটি অনলাইন সোশাল নেটওয়ার্কিং সাইট তৈরির পরিকল্পনা করেন এবং ২০০৪-এর ফেব্রুয়ারি মাসে ফেসবুক চালু করেন। তবে জানা যায়, দু'জন সহপাঠীর কাছ থেকেই এই সোশাল নেটওয়ার্কিংয়ের আইডিয়া চুরি করে ফেসবুক তৈরি করেছেন মার্ক।

এ নিয়ে মামলাও হয়েছে যা ৬৫ মিলিয়ন ডলার জরিমানা দিয়ে নিষ্পত্তি করেছে ফেসবুক। তবে চুরি করা আইডিয়া নিয়ে হোক আর যেভাবেই হোক, ফেসবুক বর্তমানে বিশ্বের সর্বাধিক জনপ্রিয় ও বৃহত্তম সোশাল নেটওয়ার্কিং সাইট, সেটাই সত্যি। আমিও এখন আমার রুমমেটদের কথা খুব মনযোগ দিয়ে শুনি। দেখি কোনো নতুন আইডিয়া পাই কিনা। মার্ক জুকারবার্গের মত যদি পৃথিবী youngest self made billioner হওয়া যায় মন্দ কি??? সুত্রঃ বিডি নিউজ টোয়েন্টিফোর ডট কম


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।