আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ডিফারেন্ট টাইপস অফ অ্যাটিচিউড

Everything in the world has an expirary date, even relationship.

মূলকথা: একই স্থান, অভিন্ন দুটি চরিত্র নিয়ে দুটি গল্প। প্রথমটা যত সিরিয়াস, পরেরটা তত ফানি। প্রথমটা অনুবাদ গল্প, দ্বিতীয়টা সেমি-অ্যাডাল্ট জোকস {আর যাই হোক, ডায়নোসর যুগের না }। গল্পদুটির লোকেশন ধরে নেই একটি ফার্মাসি। গল্পের নায়ক "জন" ১০ বছরের এক বালক।

সিরিয়াস স্টোরি: রাস্তার মোড়ের এক ফার্মাসি স্টোর। সেখানে ঔষধ বিক্রির পাশাপাশি টেলিফোন ও ব্যবহার করা যায়। জন সেখানে গিয়ে একটা লোকাল নাম্বারে ফোন করলো। স্টোর ম্যানেজারের কোন ব্যস্ততা না থাকায় সে টেলিফোনের কথপোকথন মনোযোগ দিয়ে শুনছে। জন: "ম্যাম, শুনলাম আপনার বাড়ির সামনের লন এর ঘাসগুলো অনেক বড় হয়েছে।

এগুলো কাটার জন্য আপনি লোক খুঁজছেন?" ল্যান্ডলেডি: "আমি ইতিমধ্যে একটা বালক পেয়ে গেছি যে ঘাসগুলো কাটছে। " জন: "ম্যাম, আমি খুব গরীব ছেলে। আমার একটা কাজ খুবই দরকার। আপনি যদি আমাকে কাজটা দিতেন খুব উপকার হতো। আমি অর্ধেক দামে ঐ কাজ করে দিবো।

" ল্যান্ডলেডি: "নাহ। যে এখন কাজ করছে আমি তার কাজে সন্তুষ্ট। তোমাকে আমার প্রয়োজন নেই। " জন: "ম্যাম, কাজটা আমার খুব দরকার। আমি ঘাসগুলো কাটার পাশাপাশি বিনামুল্যে আপনার বাসার ফুলের বাগানটাও পরিষ্কার করে দিবো।

" ল্যান্ডলেডি: "বললাম না, দরকার নেই। যে কাজ করছে সে অনেক ভালো কাজ করছে। " ল্যান্ডলেডি ফোনের লাইন কেটে দিলো। জন ফোনের বিল পে করার সময় স্টোর ম্যানেজার বলল, "বাবু, তোমার অ্যাটিচিউড আমার পছন্দ হয়েছে। তুমি খুব পজেটিভ, তুমি যদি চাও তুমি আমার স্টোরে জব করতে পার।

" জন উত্তর দিলো, "নাহ। আমি আসলে ঐ ল্যান্ডলেডির লন-এ কাজ করছিলাম। আমি জাস্ট শিওর হতে চাচ্ছিলাম যে, আমার কাজে মহিলা সন্তুষ্ট কি না। আমি যখন যে কাজ করি না কেন, তা সবসময় সৎ ও সুন্দরভাবে করতে পছন্দ করি। " দ্যাটস কলড অ্যাটিচিউড ...........।

ফানি স্টোরি: রাস্তার মোড়ের এক ফার্মাসি স্টোর। জন সেখানে গিয়ে স্টোর ম্যানেজারের কাছে একটা কনডম চাইলো। ম্যানেজার তো খুব অবাক! এই ৮-১০ বছরের পিচ্চি কনডম দিয়ে কি করবে! তারপরেও ব্যবসা বলে কথা। সে জনকে এক প্যাকেট "রাজা" দিলো। কিছুক্ষন পর জন ঐ ফাটা কনডম নিয়ে আসলো।

জন: "ঐ ব্যাটা, ভালো কনডম দে! কি দিছস এইটা, ফাইটা গেছে!" স্টোর-ম্যান এবার একটা "প্যানথার" দিলো আর মনে মনে চিন্তা করতে থাকলো যে এই পিচ্চি এইটা ফাটাইলো ক্যামনে। কিছুক্ষণ পর জন আবার ঐ কনডমটাও ফাটিয়ে নিয়ে আসলো। জন: "ঐ ***** *** । তোরে কইছি না দামী কনডম দিতে!" স্টোর-ম্যান কিছুই চিন্তা করে পাচ্ছে না! এই কনডম হাতী-ও ফাটাইতে পারে না, এই পিচ্চি ক্যামনে ফাটাইলো! সে এবার জনকে এক প্যাকেট "সেনসেশন" দিলো আর সিদ্ধান্ত নিলো জনের পিছু পিছু গিয়ে দেখবে যে এত শক্ত কনডম কিভাবে ফাটে। কিছুদূর ফলো করার পর স্টোরম্যান দেখতে পেলো যে জন কনডম এর প্যাকেট খুলে কনডমটা মাথায় পড়ছে।

স্টোরম্যান তখন বললো, "বাবু, কনডম তো মাথায় পড়ার জন্য না, কনডম ****-এ পড়ে। " জনের উত্তর, " ****** ****, তুই চুপ থাক। আমার স্কুলের 'যেমন খুশি তেমন সাজো'-প্রতিযোগিতায় এইবার আমি এইডস সচেতন নাগরিক হিসেবে **** সাজতেছি, তাই মাথায় পড়ছি। " দ্যাটস কলড অ্যাটিচিউড টু ...........। শেষকথা: "গল্পদুটি সম্পূর্ণ কাল্পনিক।

কোন ব্লগার যদি মনে করেন কোন বিশেষ শ্রেণীর ব্লগারদেরকে ইনডিকেট করে গল্পদুটো পোষ্ট করা হয়েছে তবে তা সম্পূর্ণ কাকতাল মাত্র। "

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।