সরকারী দলের সাংসদ হয়ে গুজবের উপর ভিত্তি করে তাণ্ডব ঘটানো একজন সাংসদের পক্ষে কক্ষণো কাম্য হতে পারে না। এই দুটি অপদার্থ প্রমাণ করে দিয়েছে যে এরা ঐ পদের যোগ্য নয়। সুতরাং অহেতুক বাড়াবাড়ি করে ভাঙচুরের ঘটনায় সম্পৃক্ত হওয়ায় এদের কোমরেও বেড়ী পরানো উচিত। বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা বা ড্যাপ বাস্তবায়নের মাধ্যমে রাজউকের প্রকল্পের জন্য জমি অধিগ্রহণ করা হচ্ছে - গাজীপুরে এমন গুজব ছড়ানোর দলে সরকারি দলের এই অপদার্থ দুই সাংসদ জাহিদ আহসান রাসেল ও আ ক ম মোজাম্মেল হকও আছেন। ভুমিদস্যুদের হয়ে এ ধরণের গুজব ছড়িয়ে যে সম্পদের ক্ষতি এই দুই সাংসদ করলেন, তার সম্পূর্ণ ক্ষতিপূরণ প্রয়োজনে এদের সম্পত্তি ক্রোকের মাধ্যমে আদায় করার ব্যবস্থা অবশ্যই সরকারের নেওয়া উচিত। এ সকল বেঈমানদের দল থেকে, সাংসদ থেকে ঘাড় ধরে বহিষ্কার করে সংসদ ও দলকে জঞ্জালমুক্ত করা আশু কর্তব্য। এই বেঈমান দুটো পদত্যাগের ভয় দেখায় ! এদের কাজকর্ম প্রমাণ করে দিচ্ছে যে এই দুই ইবলিশ কোনভাবেই আওয়ামী-মনা নয়, অন্য কোন দলের হয়ে দলকে স্যাবোটাজ করছে। এ ধরণের গ্যাংগ্রিন নিয়ে পথ চলা দলের পক্ষে আদৌ কল্যাণকর নয়।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।