বাংলাদেশ আল্লা মিঞার আজব সৃস্টি। ৭১এ স্বাধীনতার বিরোধীতা করে কোন ক্মমা না চেয়ে বা কোন বিচার না হয়েও জামায়াত স্বাধীনতার দুই দশকের মাথায় ১৮টি আসন লাভ করে এ দেশে। বর্তমানে রাজনীতিতে অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ণ জনসমর্থন আছে এ দলটির। কিন্তু স্বাভাবিক হিসেব হচ্চে ৭১এর পর এর বিনাশ সাধন । তা না হয়ে এরা আজ রাজননীতি তো বটেই অর্থনীতিরও পিভোটাল পয়েন্টে চলে এসেছে।
স্বাধীনতায় নেতৃত্বদানকারী দলটি এদেরই সাথে একই চেয়ারে বসে আন্দোলন করেছে।
মজার বিষয় হচ্ছে ৮০ দশকে জন্ম নেওয়া বিএনপি 'র তেমন কোন প্রেশার এদুটোর দলের অগ্রগতি বা টিকে থকার জন্য কাজে লাগে না। বাল বা জামায়াত যেন একই পয়সার এপিঠ ওপিঠ। তাই তারা একে অপরের ধ্বংস স্বপ্নেও কল্পনা করে না ।
আপ্নাদের নিশ্চয় মনে আছে গত কিছু দিন আগে শিবিরের কেন্দ্রীয় নেতাদের পদত্যাগ সহ কয়েকটি ইস্যুতে জামায়ত শিবির স্ব স্ব সংগঠনে বিভক্ত হয়ে যায়।
তাদের মধ্যে বিভাজনের আভাস স্পষ্ট হয়ে যায় মীর কাসেম আলীর বিষয়ে কাদের মোর্ল্লর বিবৃতিতে।
এহেন অবস্থায় জামাত কে ছেড়ে দিলে ই ভালো হতো। ভিতর থেকে দলটি নষ্ট হওয়া জায়গা পরিষ্কার হতো। কিন্তু সমঝদার বাল তা হতে দিলো না।
এছাড়া মির্জা আব্বাস, এ্যনিকে মারা. গ্রেপ্তার'র ঘটনা র পরপর এভাবে গ্রেফতার বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে বাংলাদেশের ইজ্জত ডুবানোর জন্য যথেষ্ট।
জয় জামায়াত জয় বাল।
এ দুই শয়তানের হাত হতে বাংলাদেশ কে মুক্ত করা জরুরী।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।