আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

এই মেঘলা দিনে গোমরামুখো না থেকে একটু হাসার চেষ্টা করুন (সামথিং ১৮+)

....

আমি কয়েকদিন ধরে গোমরামুখো হয়ে আছি কি কারনে যেন। অনেক হাসার চেষ্টা করছি, কিন্তু পারছিনা। আপনারা দেখুনতো হাসতে পারেন কি না। না হাসলে কিছু করার নেই, কাতুকুতু তো আর দিতে পারবো না। (এখান থেকে কমনও পড়তে পারে, সে জন্য আগেই মাফ চেয়ে নিচ্ছি) ১।

স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে প্রচণ্ড ঝগড়া চলাকালে হঠাৎ করেই স্ত্রী ঠাস করে এক থাপ্পড় মেরে বসল স্বামীর গালে। স্বামী : চড় মারলে তুমি! বলো, থাপ্পড়টা ইয়ার্কি করে না সিরিয়াসলি মারলে? স্ত্রী : কেন, সিরিয়াসলিই মেরেছি। স্বামী : হু, আজ বেঁচে গেলে। কারণ ইয়ার্কি আমি একদম পছন্দ করি না। ২।

বাইরে থেকে দরজা নক করছে। ভেতর থেকে : কে? বাইরে থেকে : আমি। ভেতর থেকে : আমি কে? বাইরে থেকে : আরে, আপনি কে তা আমি কী করে জানবো!! ৩। এক দিন এক রোগী ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলল, ডাক্তার সাব, আমার একটা অদ্ভুদ রোগ হয়েছে। ডাক্তার বললেন, কি রকম ? রোগী বলল, আমি অল্পতেই রেগে যাই।

গালাগালি করি ডাক্তার বলল, ব্যাপারটা একটু খুলে বলুন তো। রোগী বলল, হারামজাদা, কয়বার খুলে বলব!!! ৪। একদিন এক ব্যাঙ ভাগ্য পরীক্ষা করার জন্য জোতিষীর কাছে গেলো। জোতিষী তাকে বললো : খুব শীঘ্রই এক সুন্দরী মেয়ের সাথে তোমার দেখা হবে। মেয়েটি তোমার সম্পর্কে সবকিছু জানে।

ব্যাঙ: চমৎকার! তার সঙ্গে আমার কোথায় দেখা হবে? পার্টিতে নাকি অন্য কোথাও? জোতিষী : না! মেয়েটির বায়োলজি ক্লাশে! ৫। তুমি আমাকে ২০ ডলার দিতে পারো? রকি তার মায়ের কাছে জানতে চাইলো। না সোনা, আমি দিতে পারি না। তুমি যদি আমাকে ২০ ডলার দাও, তাহলে কাল যখন বিউটি পার্লারে ছিলে তখন বাবা কাজের মেয়েকে কি বলেছিল তা আমি তোমাকে বলতে পারি। (এ কথা শুনে তার মা ব্যাগ খুলে তাকে ২০ ডলার দিলেন।

) এবার বলো সোনা.. গতকাল বাবা কাজের মেয়েকে বললো, হাই সুনীতা, আগামি কাল আমার মোজা জোড়া ধুতে যেন ভুল না হয়। ৬। দূর থেকে এক লোক দেখলো ছোট্ট জনি লাফাচ্ছে!!! একটু কাছে এসে দেখলো আসলে জনি কলিং বেল চাপতে চেষ্টা করছে কিন্তু কলিং বেলের নাগাল পাচ্ছে না। সে ভাবলো আহারে জনি কতো কষ্ট করছে, একটু সাহায্য করি......... লোকটি জনিকে বললো, " আমি কি বেলটা চেপে দেব?" জনি বললো, "আচ্ছা দেন। " যেই লোকটি বেল চাপলো তখন জনি বললো, " কাজ শেষ এইবার আমার সাথে দৌঁড় দেন! ৭।

জনি একটা কুকুরের লেজ ধরে পাইপে ঢুকনোর চেষ্টা করছে। অনেক্ষণ ধরে ব্যাপারটা লক্ষ্য করছিলেন পাশে দাঁড়ানো এক ভদ্রলোক। এক পর্যায়ে তিনি এগিয়ে এসে বললেন, এই যে ছেলে, তুমি যতই চেষ্টা করো না কেন, কুকুরের লেজ কখনো সোজা করতে পারবে না। জনির জবাব, না আঙ্কেল আমি তো কুকুরের লেজ সোজা করছি না। এই পাইপটা বাঁকানোর চেষ্টা করছি।

৮। এক শিক্ষক ক্লাসে ছাত্রদের জিজ্ঞেস করেন - এমন জিনিষের নাম বল তো যা ভিন্ন ভিন্ন নামে পরিচিতি হয় । ছাত্র- চুল শিক্ষক - কিভাবে ? ছাত্র- মাথায় আমরা বলি চুল , চোখের উপরে থাকলে বলি ভ্রু, ঠোটের উপরে থাকলে বলি গোফ , গালে ও চিবুকে থাকলে বলি দাড়ি । বুকে থাকলে বলি লোম এবং ...... শিক্ষক- সাবধান আর নিচে নামিস না!! ৯। শিক্ষকঃ ধ্রুব, বলতো এসিসি (ACC) তে কী হয়? ধ্রুবঃ এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল।

শিক্ষকঃ ভালো । এবার অয়ন বলতো বিবি (BB) তে কী হয়? অয়নঃ বাংলাদেশ ব্যাংক, স্যার। শিক্ষকঃ খুব ভাল , নন্দদুলাল তুমি এবার বলতো ইএসপিএন (ESPN)-এ কী হয়? নন্দদুলালঃ সারা দিন শুধূ খেলা হয়, স্যার। ১০। শিক্ষকঃ বল ফোর্ড কি? ছাত্রঃ গাড়ী স্যার।

শিক্ষকঃ তাহলে বল, অক্সফোর্ড কি? ছাত্রঃ উঁম...ঊঁম...গরুর গাড়ী স্যার। ১১। পাকিস্তান আমলের দ্রুত গতির এক ট্রেনের নাম পান্জাব মেইল। ক্লাসে শিক্ষক পড়াচ্ছেন। তিনি খুব দ্রুত পড়াচ্ছিলেন।

ক্লাসে একজন খুব স্মার্ট ছেলে ছিলো, পড়া বুঝতে না পেরে সে বলে উঠলো, সার, আই ক্যান নট ফলো ইওর পান্জাব মেইল। সার ছিলেন সেই ছাত্রের থেকেও স্মার্ট। তিনি সাথে সাথে উত্তর দিলেন- পান্জাব মেইল ডাজ নট ওয়েট ফর দা থার্ড ক্লাশ প্যাসেন্জার। ১৮+ (ছোটদের না পড়ার জন্য অনুরোধ করছি) ১২। যুক্তিবিদ্যার ক্লাসে শিক্ষক ও ছাত্রের মধ্যে কথা চলছেঃ- শিক্ষক-উদহারণ দিয়ে, আমি টেবিল ছুয়েছি টেবিল মাটি ছুয়েছে তার মানে আমি মাটি ছুয়েছি।

শিক্ষক এক ছাত্রকে দেখিয়ে বললো আমার মত একটা উদহারণ দাও। ছাত্র--আমি আপনাকে ভালবাসি, আপনি আপনার মেয়ে কে ভালবাসেন, অতএব আমি আপনার মেয়ে কে ভালবাসি! ১৩। এক পাগলের অভ্যাস ছিল গুলতি দিয়ে যে কোন কাঁচের জানালা ভাঙ্গা । তাকে ধরে মানসিক চিকিৎসালয়ে নিয়ে আসা হল । এক বছর চিকিৎসার পর ডাক্তারের ধারনা হল রোগ মুক্তি হয়েছে, তাকে ছেড়ে দেয়া যায় ।

ছাড়বার আগে শেষ পরীক্ষা করার জন্য ডাক্তারের চেম্বারে তাকে ডাকা হল । ডাক্তার : স্যার , আমাদের ধারনা আপনি সম্পূর্ন আরোগ্য হয়েছেন । তাই আপনাকে ছেড়ে দেয়া হবে । এবার আপনি বলুন এখান থেকে ছেড়ে দেয়ার পর আপনি কি করবেন ? পাগল : আমি ! সত্যি বলব ? ডাক্তার : বলুন । পাগল : প্রথমে ভালো একটা স্যুট কিনব ।

তারপর সেটা পরে আমি তাজমহল হোটেলে যাবো ডিনার খেতে । ডাক্তার : গুড, নর্মাল ব্যাপার, তারপর ? পাগল : তারপর সেখানে সুন্দরী এক সোসাইটি গার্লকে বলব যে, মে আই হ্যাভ এ ড্যান্স উইথ ইউ ? ডাক্তার : গুড, নর্মাল, তারপর ? পাগল : তারপর তাকে ডিনার খাওয়াবো । মদ খাওয়াবো । ডাক্তার : ঠিক আছে, তারপর ? পাগল : তারপর তাকে হোটেলের একটা রুমে নিয়ে আসব । নীল আলো জ্বালিয়ে দেবো ।

স্লো মিউজিক চালিয়ে দেব । ডাক্তার : নর্মাল সবকিছু, তারপর ? পাগল : তারপর ধীরে ধীরে শাড়ী খুলব, ব্লাউজ খুলব , ব্রা খুলব, পেটিকোটটা খুলে ধীরে ধীরে নামিয়ে আনব পা থেকে । ডাক্তার : নাথিং রং, তারপর ? পাগল : এবার মেয়েটির শরীরে বাকী আছে তার আন্ডারওয়ার । এখন ধীরে ধীরে সেই আন্ডারওয়ারটি খুলে নেব আমি । ডাক্তার : তারপর ? পাগল : তারপর আন্ডারওয়ার থেকে ইলাস্টিকের দড়িটা খুলে নেব আমি ।

এই ইলস্টিক দিয়ে নতুন গুলতি বানাবো । আর সেই গুলতি দিয়ে শহরের যত কাঁচের জানালা আছে সব ভেঙ্গ চুরমার করে দিব আমি । ডাক্তার : নিয়ে যাও পেসেন্টকে । বন্ধ করে রাখ ওকে । হি ইজ এজ সিক এজ বিফোর ।

নো ইমপ্রুভমেন্ট ১৪। এক লোক ডাক্তার দেখাতে গেছে কারণ তার ইয়ে দাঁড়ায় না। ডাক্তার শুনে বললেন, বিয়ে করছেন? : না। : প্রেমিকা আছে ? : না। : পরকীয়া করেন ? : না।

: টানবাজার যান ? : না। : মাস্টারবেট করেন? : না। ডাক্তার ক্ষেপে বললেন, ওই মিয়া, তাহলে দাড়া করায়ে কি করবেন? ক্যালেন্ডার টাঙ্গাইবেন!!! ১৫। ৩য় ক্লাশের জনি প্রমোশন পেয়েছিল ক্লাস এইটে। এই পিচ্চিকে ক্লাস এইটে দেখে নতুন হেড মাস্টার তাকে অফিস রুমে ডেকে নিয়ে গেলেন।

ডাক পড়লো ম্যাডামেরও। হেড স্যার জানতে চাইলেন, কেন জনিকে এতো ওপরের ক্লাসে প্রমোশন দেয়া হলো ? ম্যাডাম বললেন-- জনির অসাধারণ বুদ্ধিমত্তায় আগের স্যার তাকে ওপরের ক্লাসে প্রমোশন দিয়েছেন। হেড স্যার বললেন--- পরীক্ষা হোক জনির বুদ্ধির--। সুন্দরী ম্যাডাম আবার জনিকে প্রশ্ন করা শুরু করলেন-- প্রথম প্রশ্ন::: জনি , নতুন হেড স্যারকে লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই। আর আমাকে তো তুমি আগে থেকেই চিনো।

তোমার বয়সও আগের চেয়ে বেড়েছে। এবার বলোতো-- কোন জিনিস বাইরে থেকে ঘ্রাণ নিয়েও তৃপ্তি পাওয়া যায়, পাশে গেলেই দারুন ঘ্রাণ এসে নাকে লাগে। যা খেতে পেলে সবাই আনন্দিত হয়। তবে খেতে হলে বস্ত্র খুলেই খেতে হয়। প্রশ্ন শুনেই হেড স্যারের চেহারা পুরো লাল ।

তবে জনির ঝটপট জবাব, ম্যাডাম এটা হলো পাকা কলা। বাইরে থেকেই ঘ্রান পাওয়া যায়, তবে খেতে হলে খোসা খুলেই খেতে হয়। এই খোসাটাকেই আপনি বস্ত্র বুঝিয়েছেন। ম্যাডামের ২য় প্রশ্ন : আচ্ছা জনি এবার বলোতো-- কী এমন জিনিস যা আগে দাঁড় করিয়ে তারপর লাগাতে হয়। শুয়া অবস্থায় আসল কাজে আসে না।

যে জিনিসটি খুব ছোটদের ,যেমন তোমার-দাঁড় করাতে যেমন সমস্যা হয়, আবার বুড়ো বয়সেও বলে,ম্যাডাম স্যারের দিকে চেয়ে মিস্টি করে হাসলেন- তেমন শক্তি না থাকলে সহজে দাঁড় করানো যায় না। এ প্রশ্ন শুনে হেড স্যার একেবারে বইয়ের ভিতর মুখ লুকিয়েছেন। লজ্জায় মরমে মরে যাচ্ছেন। হেড স্যারের বয়সও বলতে গেলে ৬০ এর কোটায়। ম্যাডাম কি তবে স্যারকেই সরাসরি ইংগিত করলেন।

জনির জবাব--- ম্যাডাম এটা হলো মই। যা আমি এইবার গ্রামে গিয়ে দেখেছি। নানার কাঁঠাল গাছে কাঁঠাল পেকেছে। কেউ পারতে পারছেনা। নানা অনেক কষ্ঠ করে মইটা দাঁড় করিয়ে গাছে লাগানোর চেষ্টা করছেন, কিন্তু শুয়া অবস্থা থেকে মইটা দাঁড় করাতে পারছেনা, নানা ভীষন দূর্বলতো।

আমার কাজিন রাজনেরও একি অবস্থা বেচারো ছোট মানুষ, মাত্র ক্লাস থ্রীতে পড়ে। সে ও মইটা দাঁড় করাতে পারলো না। অবশেষে মামা এসে এক মিনিটেই দাঁড় করিয়ে গাছের সাথে লাগিয়ে ওপরে ওঠে কাঁঠাল পেরে আনলেন। ম্যাডামের পরের প্রশ্ন: আচ্ছা জনি বলোতো -- কোনো শব্দের প্রথম অক্ষর ইংরেজি P দিয়ে শুরু আর S দিয়ে শেষ হয়। যা চিন্তা করলে বেশ উত্তেজনা আসে।

যেটার কাজ শেষ হলে ভিতরের জিনিস বাইরে চলে আসে। হেড স্যার এবার আর চোখ খুলে থাকাতে পারছেনা। জনির জবাব-- ম্যাডাম এটা হলো প্রেস কনফারেন্সের প্রেস। ভাবতেই সবার মনে উত্তেজনা আসে। আর শেষ হলেই অনেক ভিতরের জিনিস বাইরে চলে আসে।

ম্যাডামের পরের প্রশ্ন : আচ্চা জনি বলোতো , কোন শব্দের প্রথম অক্ষর ইংরেজি V আর শেষের অক্ষর A দিয়ে শেষ হয়। ভিতরে নরম, আদ্র, জিহ্বা দিয়ে খায়, আবার ভিতরে শক্ত দন্ড ঢুকিয়েও খাওয়া হয়। যা খেতে পারলে সবাই খুব আনন্দিত হয়। জনির জবাব-- ম্যাডাম এটা হলো "Vanilla"আইসক্রিম। ১৬।

ছোট্ট বাবুদের ক্লাসে ঢুকে মিস দেখলেন, বোর্ডে ক্ষুদে হরফে পুরুষদের বিশেষ প্রত্যঙ্গটির কথ্য নামটি লেখা। ভীষণ চটে গিয়ে চেঁচিয়ে উঠলেন তিনি, কে লিখেছে এটা? কেউ উত্তর দিলো না। মিস তড়িঘড়ি করে সেটা ডাস্টার দিয়ে ঘষে মুছে ফেললেন। পরদিন আবার ক্লাসে একই কান্ড, এবার শব্দটি আরেকটু বড় হরফে লেখা। আবারও ক্ষেপলেন মিস, কে লিখেছে এটা? কেউ উত্তর দিলো না।

মিস আবার সেটা ডাস্টার দিয়ে ঘষে মুছে ফেললেন। পরদিন আবার ক্লাসে একই কান্ড, এবার শব্দটি আরো একটু বড় হরফে লেখা। মিস কিছু না বলে শুধু ডাস্টার ঘষে মুছে দিলেন লেখাটা। তার পরদিন আবারও একই কান্ড, এবার গোটা বোর্ড জুড়ে শব্দটি লেখা। মিস বহুকষ্টে মেজাজ ঠিক রেখে ডাস্টার ঘষে লেখাটা মুছলেন।

তার পরদিন ক্লাসে এসে মিস দেখলেন, বোর্ডে লেখা: যত বেশি ঘষবেন, এটা ততই বাড়বে।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।