রুনা-রত্না'র বিয়ের আয়োজন করতে চেয়েছিল জামায়াতে ইসলামী। পরে নিজামী খালেদা জিয়াকে পরামর্শ দেন তার তত্ত্বাবধানে বিয়ের আয়োজন করতে। প্রস্তাব খালেদা জিয়ার পছন্দ হয়। তিনি সাদেক হোসেন খোকা'কে দায়িত্ব দেন এই বিয়ে আয়োজনের।
বিএনপি'র এই উদ্যোগের খবর গোয়েন্দা সংস্থা পৌঁছে দেয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে।
প্রধানমন্ত্রী দ্রুত জাহাঙ্গীর কবির নানককে দায়িত্ব দেন কন্যা দুটোর দায়িত্ব বুঝে নিতে। এর ফলেই রুনা-রত্না গণভবনে আগমন।
এখন বিএনপি সমর্থকরা প্রলাপ বকছে। এত দ্রুত কেন বিয়ে? এত ঘটা করে কেন বিয়ের আয়োজন? ইত্যাদি।
আজ অনেকেই বলছে, কন্যাদের মুখে হাসি নেই কেন? ইত্যাদি।
অথচ রত্না বলেছেন, ''কী যে হচ্ছে বুঝতে পারছি না। স্বপ্নেও এত কিছু ভাবিনি। ''
বিএনপি-জামায়াত সমর্থকদের কুৎসা যে কবে বন্ধ হবে কে জানে!
কেউ তো খালেদা জিয়ার মা হবার আগ্রহের কথা বলছেন না? উনি কম্পিটিশনে হেরে গেছেন বলে এত ক্ষোভ?
দেশে তো কত দূর্ঘটনায়ই ঘটে, খালেদা জিয়া কি কখনো কোন দায়িত্ব নিয়েছেন এই পর্যন্ত? এখন দায়িত্ব নিতে না পেরে এত হিংসা কেন?
পক্ষান্তরে বলা যায় শেখ হাসিনার অর্থায়নে এখনো দেশের অনেক পরিবারের ভরণ পোষন চলে। তিনি অনেক পরিবারের দায়িত্ব নিয়েছেন। রুনা-রত্নাই প্রথম নয়।
দূর্গতদের পাশে দাড়ানো শেখ হাসিনা'র জন্মগত বৈশিষ্ট।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।