মানুষ আসে মানুষ যায় কিন্তু সময় যায় চিরতরে
জামায়াতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (জেএমবি) জঙ্গিদের হাতে তিন হাজার বোমা ও ১০টি সুইসাইড ভেস্ট বা আত্মঘাতী হামলায় ব্যবহারযোগ্য কোমরবন্ধনী রয়েছে। সংগঠনটির এ রকম ৪০টি সুইসাইড ভেস্ট তৈরির পরিকল্পনা ছিল। জেএমবির জঙ্গিরা রকেট লঞ্চার তৈরির কলাকৌশলও আয়ত্ত করেছে। তারা ইতিমধ্যে তিনটি রকেট লঞ্চার তৈরি এবং বরগুনায় সুন্দরবনসংলগ্ন এলাকায় সেগুলোর সফল পরীক্ষা করেছে।
সংগঠনটির প্রধান সাইদুর রহমান রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে এসব তথ্য জানিয়েছেন বলে সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানিয়েছে।
সূত্র জানায়, জেএমবির প্রধান জানিয়েছেন, তাঁদের সংগঠনে আত্মঘাতী হামলায় প্রশিক্ষিত সদস্য আছেন ২৫ জন। আর বোমা ও কোমরবন্ধনী তৈরির ‘কারিগর’ আছেন ৫০ জনের মতো। তাঁরা মূলত বোমা মিজানের কাছে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত।
সিদ্ধিরগঞ্জের জেএমবি আস্তানা থেকে উদ্ধার করা সুইসাইড ভেস্টের মধ্যে যে বোমা সংযুক্ত ছিল, এই প্রযুক্তির বোমা বাংলাদেশে এই প্রথম উদ্ধার হলো। এ ধরনের বোমা তামিল গেরিলারা আত্মঘাতী হামলায় ব্যবহার করত বলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রশিক্ষিত দেশীয় বোমা বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন।
সাইদুর রহমানকে দুই দফায় ১১ দিনের রিমান্ড শেষে গতকাল রোববার আবার দুই দিনের রিমান্ডে নিয়েছে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। প্রথম দফা জিজ্ঞাসাবাদে সাইদুর রহমান খুব একটা মুখ খোলেননি। পরে তাঁকে গত দুই দিন টাস্কফোর্স ফর ইন্টারোগেশন সেন্টারে (টিএফআই কেন্দ্র) নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। সেখানে তিনি জেএমবির সাংগঠনিক অবস্থা সম্পর্কে নানা তথ্য দেন।
জিজ্ঞাসাবাদ-সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, জেএমবির আমির বলেছেন, তাঁরা এখন দেশীয় উপাদান ব্যবহার করে নতুন প্রযুক্তি আত্মস্থ, সহজ বহনযোগ্য শক্তিশালী বোমা তৈরি এবং স্থানীয়ভাবে সংগ্রহ করা যায়—এমন বিস্ফোরকের সর্বাধিক ব্যবহারের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছেন।
তাঁরা স্থানীয় বাজার থেকেই অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট, পটাশিয়াম ক্লোরেট, ম্যাঙ্গানিজ ডাই-অক্সাইড ও সালফার সংগ্রহ করছেন। এ ছাড়া বিস্ফোরকের বিকল্প হিসেবে ইউরিয়া সার এবং ক্রিকেট ব্যাট ও আকন্দ গাছের ছাল পুড়িয়ে কোনো কোনো উপকরণের বিকল্প তৈরির কৌশল শিখেছে জঙ্গিরা।
ইতিপূর্বে বিভিন্ন জঙ্গি আস্তানা থেকে উল্লিখিত বিস্ফোরক উদ্ধার হলেও ইউরিয়া সার ব্যবহারের কথা র্যাব-পুলিশ প্রথম জানতে পারে ২০০৮ সালে।
গত ২৪ মে রাতে পুলিশ সদর দপ্তরের একটি বিশেষ গোয়েন্দা দল রাজধানীর পূর্ব দনিয়া থেকে জেএমবির আমির সাইদুরসহ তিনজনকে গ্রেপ্তারের পর সিদ্ধিরগঞ্জের পাইনাদিতে জঙ্গিদের বড় একটি আস্তানার সন্ধান পায়। ওই আস্তানায় অভিযান চালিয়ে আরও দুই জঙ্গিকে গ্রেপ্তার এবং বোমা তৈরির বিপুল পরিমাণ সরঞ্জামসহ আত্মঘাতী হামলায় ব্যবহারযোগ্য ১০টি কোমরবন্ধনী উদ্ধার করে।
ওই আস্তানা থেকে গ্রেপ্তার হওয়া জঙ্গি আমির হোসেন ওরফে শরীফ জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশকে বলেছেন, জেএমবির প্রধান সাইদুর রহমান ৪০টি সুইসাইড ভেস্ট তৈরির নির্দেশ দিয়েছেন তাঁদের। শরীফ নিজে ১০টি ভেস্ট তৈরি করেছেন। তবে ভেস্টে ব্যবহূত বোমা তৈরি করেছেন সংগঠনের বোমা কারিগরেরা।
এসব অভিযানে নেতৃত্বদানকারী অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জান্নাতুল হাসান প্রথম আলোকে বলেন, সুইসাইড ভেস্টে যে এত শক্তিশালী বোমা সংযুক্ত ছিল, তা তাঁরা প্রথমে ভাবতে পারেননি। উদ্ধার করা ভেস্টটি গত সোমবার স্বল্পমাত্রার বিস্ফোরণের মাধ্যমে নিষ্ক্রিয় করেছেন ডিবির বোমা বিশেষজ্ঞরা।
বিদেশে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ডিবির বোমা অপসারণ দলের এক কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, ইস্পাতের খাপের মধ্যে প্লাস্টিক এক্সপ্লোসিভ দিয়ে তৈরি বোমাটি অনেক শক্তিশালী। এর ভেতরে বসানো ডেটোনেটরটিও স্থানীয়ভাবে তৈরি, এটাকে সক্রিয় করতে আটটি পেনসিল ব্যাটারি সংযুক্ত ছিল। এর আগে উদ্ধার হওয়া বোমায় দুটি করে ব্যাটারি ছিল। ওই কর্মকর্তা জানান, তাঁরা বিদেশে প্রশিক্ষণে জেনেছেন, শ্রীলঙ্কার তামিল টাইগার গেরিলারা আত্মঘাতী হামলায় এ ধরনের বোমা বা সুইসাইড ভেস্ট ব্যবহার করত।
পুলিশ সূত্র জানায়, সাইদুর রহমান ৪০টি ‘সুইসাইড ভেস্ট’ তৈরির নির্দেশ দিলেও এসব কোথায়, কখন ব্যবহারের জন্য তৈরি হচ্ছিল, সে ব্যাপারে পরিষ্কার তথ্য দেননি।
তিনি দাবি করেন, জঙ্গিরা কেউ যাতে জীবিত ধরা না পড়ে, সে জন্য এসব ভেস্ট ব্যবহার করাই ছিল তাদের উদ্দেশ্য। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলেন, সাইদুরের এই দাবি বিশ্বাসযোগ্য নয়।
এ ছাড়া গত ২৪ মে রাজধানীর দক্ষিণ দনিয়া জেএমবির সামরিক শাখার সমন্বয়কারী শিবলুর বাসা থেকে উদ্ধার করা নয়টি তাজা বোমা নিষ্ক্রিয় করেন ডিবির বোমা অপসারণ দলের কর্মকর্তা সহকারী কমিশনার (এসি) ছানোয়ার হোসেন। তিনি বলেন, এই বোমাগুলো আকারে ছোট, কিন্তু খুব শক্তিশালী। এগুলো মূলত গ্রেনেডের বিকল্প হিসেবে স্থানীয়ভাবে তৈরি।
ছানোয়ার হোসেন বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে প্রশিক্ষণের সময় তিনি জেনেছেন, পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের জঙ্গিরা ইদানীং এই প্রযুক্তিতে বোমা তৈরি করছে। তাই তাঁর ধারণা, সাম্প্রতিক সময়ে জেএমবির কেউ এসব দেশে গিয়ে বোমার ওপর প্রশিক্ষণ নিয়েছেন অথবা সেখানে প্রশিক্ষিত কেউ এ দেশে এসে প্রশিক্ষণ দিয়েছেন।
তবে নতুন প্রযুক্তির বোমা উদ্ধার হলেও এর কারিগর কারা, কীভাবে তাঁরা প্রশিক্ষিত হয়েছেন, তা এখনো বের করতে পারেননি তদন্তকারীরা। জানতে চাইলে ডিবির উপকমিশনার মনিরুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, জেএমবির সামরিক শাখার সমন্বয়কারী শিবলুকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে বোমার নতুন প্রযুক্তি ও বিস্ফোরকের উৎস সম্পর্কে হয়তো আরও তথ্য পাওয়া যাবে। কিন্তু শিবলু নিজের বোমায় আহত হয়ে হাসপাতালে আছেন।
তাই তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা যাচ্ছে না। জামায়াতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (জেএমবি) জঙ্গিদের হাতে তিন হাজার বোমা ও ১০টি সুইসাইড ভেস্ট বা আত্মঘাতী হামলায় ব্যবহারযোগ্য কোমরবন্ধনী রয়েছে। সংগঠনটির এ রকম ৪০টি সুইসাইড ভেস্ট তৈরির পরিকল্পনা ছিল। জেএমবির জঙ্গিরা রকেট লঞ্চার তৈরির কলাকৌশলও আয়ত্ত করেছে। তারা ইতিমধ্যে তিনটি রকেট লঞ্চার তৈরি এবং বরগুনায় সুন্দরবনসংলগ্ন এলাকায় সেগুলোর সফল পরীক্ষা করেছে।
সংগঠনটির প্রধান সাইদুর রহমান রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে এসব তথ্য জানিয়েছেন বলে সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানিয়েছে।
সূত্র জানায়, জেএমবির প্রধান জানিয়েছেন, তাঁদের সংগঠনে আত্মঘাতী হামলায় প্রশিক্ষিত সদস্য আছেন ২৫ জন। আর বোমা ও কোমরবন্ধনী তৈরির ‘কারিগর’ আছেন ৫০ জনের মতো। তাঁরা মূলত বোমা মিজানের কাছে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত।
সিদ্ধিরগঞ্জের জেএমবি আস্তানা থেকে উদ্ধার করা সুইসাইড ভেস্টের মধ্যে যে বোমা সংযুক্ত ছিল, এই প্রযুক্তির বোমা বাংলাদেশে এই প্রথম উদ্ধার হলো।
এ ধরনের বোমা তামিল গেরিলারা আত্মঘাতী হামলায় ব্যবহার করত বলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রশিক্ষিত দেশীয় বোমা বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন।
সাইদুর রহমানকে দুই দফায় ১১ দিনের রিমান্ড শেষে গতকাল রোববার আবার দুই দিনের রিমান্ডে নিয়েছে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। প্রথম দফা জিজ্ঞাসাবাদে সাইদুর রহমান খুব একটা মুখ খোলেননি। পরে তাঁকে গত দুই দিন টাস্কফোর্স ফর ইন্টারোগেশন সেন্টারে (টিএফআই কেন্দ্র) নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। সেখানে তিনি জেএমবির সাংগঠনিক অবস্থা সম্পর্কে নানা তথ্য দেন।
জিজ্ঞাসাবাদ-সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, জেএমবির আমির বলেছেন, তাঁরা এখন দেশীয় উপাদান ব্যবহার করে নতুন প্রযুক্তি আত্মস্থ, সহজ বহনযোগ্য শক্তিশালী বোমা তৈরি এবং স্থানীয়ভাবে সংগ্রহ করা যায়—এমন বিস্ফোরকের সর্বাধিক ব্যবহারের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছেন। তাঁরা স্থানীয় বাজার থেকেই অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট, পটাশিয়াম ক্লোরেট, ম্যাঙ্গানিজ ডাই-অক্সাইড ও সালফার সংগ্রহ করছেন। এ ছাড়া বিস্ফোরকের বিকল্প হিসেবে ইউরিয়া সার এবং ক্রিকেট ব্যাট ও আকন্দ গাছের ছাল পুড়িয়ে কোনো কোনো উপকরণের বিকল্প তৈরির কৌশল শিখেছে জঙ্গিরা।
ইতিপূর্বে বিভিন্ন জঙ্গি আস্তানা থেকে উল্লিখিত বিস্ফোরক উদ্ধার হলেও ইউরিয়া সার ব্যবহারের কথা র্যাব-পুলিশ প্রথম জানতে পারে ২০০৮ সালে।
গত ২৪ মে রাতে পুলিশ সদর দপ্তরের একটি বিশেষ গোয়েন্দা দল রাজধানীর পূর্ব দনিয়া থেকে জেএমবির আমির সাইদুরসহ তিনজনকে গ্রেপ্তারের পর সিদ্ধিরগঞ্জের পাইনাদিতে জঙ্গিদের বড় একটি আস্তানার সন্ধান পায়।
ওই আস্তানায় অভিযান চালিয়ে আরও দুই জঙ্গিকে গ্রেপ্তার এবং বোমা তৈরির বিপুল পরিমাণ সরঞ্জামসহ আত্মঘাতী হামলায় ব্যবহারযোগ্য ১০টি কোমরবন্ধনী উদ্ধার করে। ওই আস্তানা থেকে গ্রেপ্তার হওয়া জঙ্গি আমির হোসেন ওরফে শরীফ জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশকে বলেছেন, জেএমবির প্রধান সাইদুর রহমান ৪০টি সুইসাইড ভেস্ট তৈরির নির্দেশ দিয়েছেন তাঁদের। শরীফ নিজে ১০টি ভেস্ট তৈরি করেছেন। তবে ভেস্টে ব্যবহূত বোমা তৈরি করেছেন সংগঠনের বোমা কারিগরেরা।
এসব অভিযানে নেতৃত্বদানকারী অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জান্নাতুল হাসান প্রথম আলোকে বলেন, সুইসাইড ভেস্টে যে এত শক্তিশালী বোমা সংযুক্ত ছিল, তা তাঁরা প্রথমে ভাবতে পারেননি।
উদ্ধার করা ভেস্টটি গত সোমবার স্বল্পমাত্রার বিস্ফোরণের মাধ্যমে নিষ্ক্রিয় করেছেন ডিবির বোমা বিশেষজ্ঞরা।
বিদেশে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ডিবির বোমা অপসারণ দলের এক কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, ইস্পাতের খাপের মধ্যে প্লাস্টিক এক্সপ্লোসিভ দিয়ে তৈরি বোমাটি অনেক শক্তিশালী। এর ভেতরে বসানো ডেটোনেটরটিও স্থানীয়ভাবে তৈরি, এটাকে সক্রিয় করতে আটটি পেনসিল ব্যাটারি সংযুক্ত ছিল। এর আগে উদ্ধার হওয়া বোমায় দুটি করে ব্যাটারি ছিল। ওই কর্মকর্তা জানান, তাঁরা বিদেশে প্রশিক্ষণে জেনেছেন, শ্রীলঙ্কার তামিল টাইগার গেরিলারা আত্মঘাতী হামলায় এ ধরনের বোমা বা সুইসাইড ভেস্ট ব্যবহার করত।
পুলিশ সূত্র জানায়, সাইদুর রহমান ৪০টি ‘সুইসাইড ভেস্ট’ তৈরির নির্দেশ দিলেও এসব কোথায়, কখন ব্যবহারের জন্য তৈরি হচ্ছিল, সে ব্যাপারে পরিষ্কার তথ্য দেননি। তিনি দাবি করেন, জঙ্গিরা কেউ যাতে জীবিত ধরা না পড়ে, সে জন্য এসব ভেস্ট ব্যবহার করাই ছিল তাদের উদ্দেশ্য। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলেন, সাইদুরের এই দাবি বিশ্বাসযোগ্য নয়।
এ ছাড়া গত ২৪ মে রাজধানীর দক্ষিণ দনিয়া জেএমবির সামরিক শাখার সমন্বয়কারী শিবলুর বাসা থেকে উদ্ধার করা নয়টি তাজা বোমা নিষ্ক্রিয় করেন ডিবির বোমা অপসারণ দলের কর্মকর্তা সহকারী কমিশনার (এসি) ছানোয়ার হোসেন। তিনি বলেন, এই বোমাগুলো আকারে ছোট, কিন্তু খুব শক্তিশালী।
এগুলো মূলত গ্রেনেডের বিকল্প হিসেবে স্থানীয়ভাবে তৈরি।
ছানোয়ার হোসেন বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে প্রশিক্ষণের সময় তিনি জেনেছেন, পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের জঙ্গিরা ইদানীং এই প্রযুক্তিতে বোমা তৈরি করছে। তাই তাঁর ধারণা, সাম্প্রতিক সময়ে জেএমবির কেউ এসব দেশে গিয়ে বোমার ওপর প্রশিক্ষণ নিয়েছেন অথবা সেখানে প্রশিক্ষিত কেউ এ দেশে এসে প্রশিক্ষণ দিয়েছেন।
তবে নতুন প্রযুক্তির বোমা উদ্ধার হলেও এর কারিগর কারা, কীভাবে তাঁরা প্রশিক্ষিত হয়েছেন, তা এখনো বের করতে পারেননি তদন্তকারীরা। জানতে চাইলে ডিবির উপকমিশনার মনিরুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, জেএমবির সামরিক শাখার সমন্বয়কারী শিবলুকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে বোমার নতুন প্রযুক্তি ও বিস্ফোরকের উৎস সম্পর্কে হয়তো আরও তথ্য পাওয়া যাবে।
কিন্তু শিবলু নিজের বোমায় আহত হয়ে হাসপাতালে আছেন। তাই তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা যাচ্ছে না।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।