আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মা ও স্ত্রীর দ্বন্দ - লেখায় সন্মানিত ব্লগারদের সময় উপযোগী কমেন্টগুলো

আওয়াজ উঠতে হবে, আওয়াজ উঠছে

১. ১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৫:৫৪ রাসেল আরেফিন বলেছেন: দেশে এখনো শিক্ষিত মেয়ের অভাব রয়েছে। সে কারণেই অধিকাংশ ক্ষেত্রেই স্ত্রী দের কারণেই এ সমস্যার সৃষ্টি হয়। জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন আপনার জবাবটি লিখুন ১৩ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৪ লেখক বলেছেন: হয়তো নয়তো, ভাই পুরোটাই আপনার আমার জীবন ব্যবস্থা ও দর্শনের উপর নির্ভরশীল, কারন আমাদের স্ত্রীরা অশিক্ষিত হলে ভাল হয় তাদের বুঝাতে পারি, না হলে নিজেদের সান্তনা দিতে পারি, কিন্তু যখন শিক্ষিত মেয়েরা এসব করে তখন তাদের বোঝানো যায় নিজেদেরকে সান্তনাও দেয়া যায় না। ধন্যবাদ আপনি কমেন্ট করলেন। এখন অফিস থেকে বের হয়ে যাবো, আপনার ব্লগে নিশ্চয় যাব,।

মুছে ফেলুন ২. ১৩ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৪ নুরুন নেসা বেগম বলেছেন: সংসারে সুখের জন্য তিনজনেরই ছাড় দেবার মানসিকতা রাখতে হবে। সব কিছু দেখতে নেই, সব কথা বলতে নেই, সব কথা/দেখা মনে রাখতে নেই। সময় দেন, ভাল টা আলাপ করেন- সময় বুঝে। শুভকামনা! জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন আপনার জবাবটি লিখুন ১৩ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৬ লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ, মন্তব্যটা যর্থাথ ও সময়উপযোগী মুছে ফেলুন ৩. ১৩ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৯ নাজনীন১ বলেছেন: আপনাকে যেমন করে আপনার মা বড় করেছেন, যিনি আপনার স্ত্রী হবেন তাকেও তার মা একই রকম কষ্ট করে বড় করেছেন। অতএব, আপনি আপনার স্ত্রীর কাছ থেকে আপনার মায়ের প্রতি যেমন শ্রদ্ধা , আনুগত্য আশা করেন, আপনিও ঠিক তেমনি আপনার শ্বাশুড়ির প্রতি শ্রদ্ধা ও অনুগত থাকবেন।

দুজনে মিলেই দুই মাকেই সমানভাবে সাধ্যমত দেখাশোনা করবেন, যত্ন-আত্তি করবেন। তাহলেই দেখবেন অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে গেছে। আমাদের দেশে মূল সমস্যা হয় এখানেই। মেয়ে জামাইকে যতটা সামাজিকভাবে মূল্যায়ন করা হয়, পূত্রবধুকে ততটা করা হয় না। ছেলের মায়ের সমাজে যে অবস্থান, মেয়ের মায়ের তা নয়, এতেই যত বিপত্তি।

এ ধরণের ডিস্ক্রিমিনেশন থেকে সুস্থ সমাজ আশা করা যায় না। এটা ইসলামের শিক্ষাও নয়। শুভ হোক আপনার ভবিষ্যত সংসার। জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন আপনার জবাবটি লিখুন ১৩ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৯ লেখক বলেছেন: আমি এ দু দ্বন্দের সুষ্ঠু অবসান আশা করেই এ কথাপ অবতারন করতে চেষ্টা করেছিলাম। আশা করি আমি এবং আমরা সবাই এ চেষ্টাই করব যে, সকল মা-ই (হোক আমার কিঙবা আমার স্ত্রীর মা সবার মর্যাদা প্রতিষ্ঠা পাক) ।

ধন্যবাদ। মুছে ফেলুন ৪. ১৩ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৯ সাঈফ শেরিফ বলেছেন: অতএব, আপনি আপনার স্ত্রীর কাছ থেকে আপনার মায়ের প্রতি যেমন শ্রদ্ধা , আনুগত্য আশা করেন, আপনিও ঠিক তেমনি আপনার শ্বাশুড়ির প্রতি শ্রদ্ধা ও অনুগত থাকবেন। আজ পর্যন্ত কোন ছেলেকে দেখলাম না যে শ্বশুর-শ্বাশুড়ির ব্যাপারে বিরূপতা, অশ্রদ্ধা দেখাচ্ছে। বরং শ্রদ্ধা দেখিয়ে অনুগত থাকাটা "বউয়ের" সন্তুষ্টি পাওয়া এবং জামাই হিসেবে নিজের আত্মমর্যাদা প্রতিষ্ঠার বিষয় হিসেবে দেখানো হয়। কিন্তু বউ নামক চরিত্রদের কাছে স্বামী সন্তুষ্টি বা নিজের ব্যক্তিত্ব, মর্যাদার চেয়ে "অধিকার আদায়", "স্বত্ত্বাধিকার আরোপ", "ভাগ-ভোগের লড়াই", "কর্তৃত্বের অংশীদারিত্ব" বিষয়গুলো প্রকট হয়ে দাড়ায়।

নিজের মরার ভয় আছে, কিন্তু মানুষ খুন করতে ভয় পায়না এমন কাপুরুষে তো ভর্তি। বুড়া কালে নিজের পরিণতির কথা ভাবেনা কিন্তু বৃদ্ধাশ্রমের সাফায় গায় বউরা। জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন আপনার জবাবটি লিখুন ১৩ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৪ লেখক বলেছেন: আপনার বক্তব্য-এ দ্বি-মত নেই কিন্তু পুরো সমাজ ব্যবস্থাপর চিত্র তুলতে আপনি আমি সকলকে দোষারোপ করতে পারিনা। আপনার গল্পগুলো অধিকাংশ ক্ষেত্রে আধুনিক, উচ্চাভিলাষী মেয়েদের জন্য, কিন্তু এ সমাজে অনেক ভাল মেয়েও আছে, যারা সব বোঝে। আপনার বলা চিত্রও অনেক পাওয়া যায়, তবে সেকল ক্ষেত্রে আমরা দোয়া করি, তারা সবাই যেন মায়ের প্রকৃত অবস্থান বুঝুক।

মায়েরা ফেলনা নয়, কারন মা দ্বিতীয়টা হয় না। মুছে ফেলুন ৫. ১৩ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৩ নাস্তিকের ধর্মকথা বলেছেন: যথারীতি ফালতু পোস্ট এবং ফালতু কমেন্ট ... এইরকম মানসিকতার লোকেদের হাতে পড়েই "বউ"রা নির্যাতিত হয়। এবং "মা" রাও .. আপনার "মা" হয়েছেন- আপনার সন্তানের "মা"রাও হবেন .. জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন আপনার জবাবটি লিখুন ১৩ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৬ লেখক বলেছেন: ভাই যেহেতু সন্তান নাই, তাদের মাও নাই আপনি তো সেকথা বলতে পারেন না, আমি জানি না, আপনি কি চান, আপনার কোন স্পেশাল মতামত থাকলে ঢেলে যান খুশি হবো। ধন্যবাদ মুছে ফেলুন ৬. ১৩ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৭ নাস্তিকের ধর্মকথা বলেছেন: আমার ৫ নং কমেন্ট ৩ নং কমেন্ট পর্যন্ত দেখে করা এবং ৪ নং কমেন্ট না দেখেই .. ৪ নং কমেন্ট এর সাথে অনেকাংশেই একমত ... জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন আপনার জবাবটি লিখুন ১৩ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৭ লেখক বলেছেন: ভাই সেই মতটাই আপনার হাত হয়ে পড়লে ভাল লাগত। ধন্যবাদ।

মুছে ফেলুন ৭. ১৩ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৩ নাজনীন১ বলেছেন: "আমাদের দেশে মূল সমস্যা হয় এখানেই। মেয়ে জামাইকে যতটা সামাজিকভাবে মূল্যায়ন করা হয়, পূত্রবধুকে ততটা করা হয় না। ছেলের মায়ের সমাজে যে অবস্থান, মেয়ের মায়ের তা নয়, এতেই যত বিপত্তি। এ ধরণের ডিস্ক্রিমিনেশন থেকে সুস্থ সমাজ আশা করা যায় না। " @ সাইফ শেরিফ এবং নাস্তিকের ধর্মকথা, আমার কমেন্টের এ অংশের ব্যাপারে আপনাদের কথা শুনতে চাচ্ছি।

আমার নিজের পরিচিত গন্ডিতে অনেক দেখেছি, মেয়ের বাপের বাড়ির লোকদের কেমন করে জামাইকে তোয়াজ করে চলতে হয়। একটু পান থেকে চুন খসলেই নানারকম দোষ ধরা হয়। মেয়েকে নানারকম মানসিক নির্যাতন করা হয়। নানারকমের সামাজিক আচার মেয়েপক্ষ থেকে করা লাগে। এমনকি মেয়ে বুড়ো হলেও।

শ্বশুর বাড়িতে সামান্য কিছু ভুল হলেও সাথে সাথে বাপের বাড়িতে এসব নিয়ে নালিশ যায়। সালিশ বসে। আপনারা কি এরকম কখনো দেখেননি? জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন আপনার জবাবটি লিখুন ১৩ ই মে, ২০১০ রাত ৮:০১ লেখক বলেছেন: এক্ষেত্রে মেয়েরা পরিবারের দোষারোপ করা ছাড়া কোন উপায় নেই, এমন মানসিকতা সম্পন্ন ছেলের সাথে কেন নিজের মেয়ের বিয়ে দিলেন। কারন জামাই এর কড়ি কড়ি টাকা থাকলেই মেয়ে সুখি হতে পারে না, তার পারিপাশ্বির্ক মেয়েকে সুখি রাখার অন্যতম উপাদান। আমরা আশা করি, অচিরেই আমাদের দেশের মানুষদের এসব আচরণ দুর হবে।

আমরা শিক্ষা দিয়ে এসব দুর করতে পারব। তবে আমি মনে করি এসব আমাদের শিক্ষিতদের (যারা নিজেদের শিক্ষিত বলে দাবি করি) তাদেরই আগে পদক্ষেপ নেয়া উচিত। আমরা দোয়া করি। ্ মুছে ফেলুন ৮. ১৩ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৫ নাজনীন১ বলেছেন: এমনও দেখেছি সংসারের নানা কাজে বউদের কোন মতামত নেয়া হয় না। স্ত্রীরা রোজগার করলে স্বামীর সংসারে খরচ করলে অসুবিধা নেই, বাবা-মাকে কিছু হাত খরচ দিলেই স্বামীর মুখ বেজার।

একজন মেয়ে শ্বশুর বাড়িতে থেকে যতটা শ্বশুর বাড়ির প্রতি দায়িত্ব পালন করেন, ছেলেরা বেশির ভাগই তাদের শ্বশুর বাড়িতে দু চার দিনের মেহমানই থাকেন, কখনোই নিজের ছেলের মতো হন না। জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন আপনার জবাবটি লিখুন ১৩ ই মে, ২০১০ রাত ৮:০৪ লেখক বলেছেন: আপনার এ মন্তব্যে একটি পোষ্ট দেয়ার প্রয়োজন মনে করলাম। তবে আপনাকে বলি, স্ত্রীর আয়/উর্পাজনে কোন অধিকার নাই স্বামীর। পরিস্কার ভাবে জানে না হয়তো সে সমস্ত লোকেরা। আমি আপনাকে বলতে চাই সত্যই এরকম কোন অধিকার নাই স্বামীর যে, সে তার স্ত্রীর আয় রোজগারে ভাগ বসাবে।

আপনার সুন্দর প্রশ্ন উত্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ। মুছে ফেলুন ৯. ১৫ ই মে, ২০১০ রাত ১২:১৪ নাস্তিকের ধর্মকথা বলেছেন: আমি একটা মস্ত বড় ভুল - মানে ব্লান্ডার করেছি!!!!!!!!!!! সবচেয়ে জঘণ্য মন্তব্যটির সাথে আমি অনেকাংশে একমত বলে জানাইছি!!!!! নিজের উপরই রাগ লাগছে.... আসলে এক ঝালক দেখে মনে করেছিলাম- সাঈফ শেরিফের কমেন্টরে আলোচ্য পোস্টের কাউন্টারে স্যাটারিকাল মনে করেছিলাম। কিন্তু পোস্টদাতা তার সাথে দ্বিমত নেই এবং খারাপ "বউ"দের পাশাপাশি কিছু ভালো মেয়েও যে আছে- এমন কথা বলা এবং পরে আরো কয়েকবার সাঈফ শেরিফের কমেন্ট পড়ে বুঝলাম- তার কমেন্ট টা আসলেই জঘন্য!!!! পোস্টের মুলবক্তব্য আর সাঈফ শেরিফের কমেন্টের মধ্যে কোন ইতরবিশেষ নেই- দুটাই ফালতু.... জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন আপনার জবাবটি লিখুন ১০. ১৫ ই মে, ২০১০ রাত ১২:১৭ নকীবুল বারী বলেছেন: হুমমমম জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন আপনার জবাবটি লিখুন ১১. ১৫ ই মে, ২০১০ রাত ১২:৫৬ নাস্তিকের ধর্মকথা বলেছেন: আসলে "বউ"দের মর্যাদা এনাদের কাছে "দাসী-বান্দী" ছাড়া আর কিছুই না! তাই "মা"য়ের প্রতি দরদ এদের উপচে পড়ছে বৈকি। এনারা পৌরুষ নিয়া বড়াই করা এমন "পুরুষ" যাদের পৌরুষ প্রকাশ পায় "বউ" দের দাসী বানিয়ে! ফলে- এদের মনেই থাকে না যে- "মা" কেবল তাদের নিজেদের থাকে না- তাদের "বউ"দেরও "মা" আছে, এবং এদের এটাও মনে থাকে না যে- তাদের "মা"রাও কারো না কারো "বউ" এবং তাদের "বউ"রাও কেউ বা কেউ "মা"। যে ব্যক্তি মনে করে- "মা"য়ের মর্যাদার নিকট আর সব কিছু তুচ্ছ বা "মা"য়ের পায়ের তলার বেহেশত রক্ষার্থে "বউ" এর অমর্যাদা গ্রহণীয়- সেইরূপ ব্যক্তির উচিৎ সারাটা জীবন সেই "মা"কে নিয়েই কাটিয়ে দেয়া...... জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন আপনার জবাবটি লিখুন ১৯ শে মে, ২০১০ দুপুর ১২:৪৯ লেখক বলেছেন: ভাই আপনার মত আপনার নিজের, অতএব এথানে আমার বলার কিছুই নাই।

তবে একটা কথা বলি, আপনি যে সমস্ত লোকেদের কথা বলছেন, এরাই মুলত বউদের চরম সম্মানের সহিত রাখে, মর্যাদা দেয়। কারন আপনার মধ্যে মানবতার সাথে সাথে মুল্যবোধ না থাকলে আপনি কোন মানুষের সাথেই ভাল ব্যবহার আশা করতে পারেন না। সে আপনি নাস্তিক হোন অথবা আস্তিক। আমার মনে হচ্ছে আপনি মানসিকভাবে দ্বিধা দন্দে আছেন, অনুরোধ কাটিয়ে উঠুন। তারপর আপনার জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করি, তিনি যেন আপনাকে ভাল রাখেন।

মুছে ফেলুন ১২. ১৯ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:০৫ ঢাকাইয়া টোকাই বলেছেন: জটিল লেখা। তবে আমার বিবাহিত জীবনে আমি একটা কথা মানি, সেটা হল পূরূষ নিজে ঠিক থাকলে সব ঠিক। জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন আপনার জবাবটি লিখুন ২০ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:১১ লেখক বলেছেন: তাও যথেষ্ট বলেছেন, তবে সব জায়গায় তো সেটা সঠিক না, কারন আপনার প্রান-প্রিয় স্ত্রী (যদি একটু মন্দ হয়) হয়তো নাই, তারপরও যদি সে মন্দ হয়, আপনার কানে ফিস ফিস করে আপনার মা-বোনের বদনাম করে, অশ্রুসিক্ততার নাটক করে, তখন আপনি কিন্তু অনেক সময় সত্য মিথ্যার চেয়ে আবেগ কে বড় করে ফেলেন (যদি বলছি না, আপনি করেন, সামাজিক চিত্রটার কথা বললাম)। ধন্যবাদ। মুছে ফেলুন ১৩. ১৯ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:০৭ মুহাম্মদ মামুনুর রশিদ বলেছেন: দুরে থাকলে রিলেশন ভালো থাকে তাই এই মাসে দুরে বাসা নিচ্ছি আর মেয়ে মানুষ কি রকম জটিল বিয়ে না করলে জানা যায় না।

জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন আপনার জবাবটি লিখুন ২০ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:১৬ লেখক বলেছেন: মামুন ভাই, অনুরোধ নিয়েন, না, আপনার মা বোনরা তো কোন দিন আপনাকে ছেড়ে চলে যাইনি, আপনার অসুখে আপনার খারাপ সময়ে, আপনার রাগ করা মুর্হুতে, আপনার খারাপদিনগুলোয়, যদি তারা নিজ থেকে বলে থাকে, কিংবা বের দেয়, কিংবা আপনাকে দুর করে দেয়, তবেই এটা করা উচিত। দায়িত্ব যে কোন সর্ম্পকের চেয়ে বড়, আবার ভেবে দেখার অনুরোধ জানালাম। মুছে ফেলুন ১৪. ২৫ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৪১ মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: "নাস্তিকের ধর্মকথা বলেছেন: আসলে "বউ"দের মর্যাদা এনাদের কাছে "দাসী-বান্দী" ছাড়া আর কিছুই না! তাই "মা"য়ের প্রতি দরদ এদের উপচে পড়ছে বৈকি। এনারা পৌরুষ নিয়া বড়াই করা এমন "পুরুষ" যাদের পৌরুষ প্রকাশ পায় "বউ" দের দাসী বানিয়ে! ফলে- এদের মনেই থাকে না যে- "মা" কেবল তাদের নিজেদের থাকে না- তাদের "বউ"দেরও "মা" আছে, এবং এদের এটাও মনে থাকে না যে- তাদের "মা"রাও কারো না কারো "বউ" এবং তাদের "বউ"রাও কেউ বা কেউ "মা"। যে ব্যক্তি মনে করে- "মা"য়ের মর্যাদার নিকট আর সব কিছু তুচ্ছ বা "মা"য়ের পায়ের তলার বেহেশত রক্ষার্থে "বউ" এর অমর্যাদা গ্রহণীয়- সেইরূপ ব্যক্তির উচিৎ সারাটা জীবন সেই "মা"কে নিয়েই কাটিয়ে দেয়া...... " অসাধারণ একটি মন্তব্য! ধন্যবাদ মন্তব্যকারীকে।

আর জনাব ফিরোজ খান ভাইকে বলব, নারীকে পরিপূর্ণ জানতে হলে আপনাকে বিয়ে করতে হবে। তার আগে বুঝতে পারবেন না। আপনার যদি প্রেমিকা থাকে তাহলেও আপনার জ্ঞান সম্পূর্ণ হবেনা। আমরা যারা বউকে দোষারোপ করে চলেছি তারা আরো গভীর ভাবে ভাবুন। কেবল এক তরফা আবেগ দিয়ে বললে হবে না।

আমাদের সমাজে বউদেরকে মানূষই মনে করা হয় না। মনে করা হয় পরের বাড়ীর মেয়ে! অথচ যেই শাশুড়ীকে নিয়ে ঝামেলা সেই শাশুড়ী কিন্তু এক সময় বউ ছিলেন। হয়তো বউ উপাধি পেতে তার বাবা-মা অনেক টাকার যৌতুক দিয়েছেন। লক্ষ্য করুন, ছেলেরা এতোই দামী যে তারা বিয়ে করতে গেলে টাকা দাবী করে( সেটা ক্যাশই হোক আর জিনিসপত্রই হোক)। পরে মনে করে, এই মেয়েটা একটা আপদ।

জনাব খান অনেক জ্ঞানী এক জন মানুষ। আমি তার বিয়ের নিমন্ত্রণের প্রতীক্ষায় রইলাম। আশা করি এই ব্লগের সবাই দাওয়াত পাবনে। ভাল থাকবেন। জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন আপনার জবাবটি লিখুন ২৫ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:০৫ লেখক বলেছেন: ১. আমি কখনও পুরুষের যৌতুক দাবীর পক্ষে নাই, আমার কাছে পুরুষ সত্ব্যার অপমান হচ্ছে যৌতুক, বেটা পকেটে টাকা নাই তো বিয়ে করতে যাইস ক্যান?।

সবাই এডাল্ড একটা কথা না বললেই নয়, সেটা হচ্ছে এটলিস্ট আপনি মেয়েটার ইজ্জতের মূল্য তো দেন?দেনমোহর অবশ্যই আপনাকে দিতে হবে। ২. মেয়েটা তার ঘর, সংসার, পিতা-মাতা ছেড়ে আসবে তাকে অবশ্যই আমাদের যত্ন সহ খেয়াল রাখতে হবে, তাকে সময় দিতে হবে সবকিছু বুঝে ওঠার জন্য। সবার আচরণের সাথে পরিচিত হবার জন্য, এক্ষেত্রে ছেলেদের ভুমিকা সবার আগে রাখতে হবে। ৩। বিয়ে মানে দায়িত্ব ও কর্তব্যই নয়, বিয়ে মানে আত্ব্যার সম্পর্ক এখানে যেমন ক্ষত থাকবে মলমও থাকবে, হাত ভেঙ্গে গেলে তাকে শরীর হতে আলাদা করা হয় না, তাকে সারিয়ে তোলা হয়, সেরকম চলতি পথে ছিড়বে আর জুড়বে, কিন্তু কথা-বার্তায়, আলাপে শ্রদ্ধার কমতি আমার কাছে অপমান জনক মনে হয়।

৪। আমি মা ও বউকে প্রতিদ্বন্দি করে কোথাও কোন বক্তব্য দেইনি। কিন্তু একটা কথা বলেছি, মা বৃদ্ধ হয়ে গেলে তার বোধটা কমে যায় বউ এর তুলনায়, আমার নিজের আমার বউএর মায়ের দুজনের তো একই অবস্থা, তাই তাদের প্রতি একটু ছাড় দিলে কি সংসার সুখের হয় না?বউরা যদি নিজেদের মায়ের কথার মত স্বামীদের মায়ের কথাকেও একটু ছাড় দিতে, একটু আবেগ দিত তবে কি তা আর সংসারময় হয়ে উঠতো না, এক্ষেত্রে পুরুষের সমস্যা হচ্ছে সে এমন পরিবেশ সৃষ্টি করে যে, সেখানে মা ও বউ পরস্পর মুখোমুখি, তাই তাদের দায়িত্ব হবে ব্যাপারটা সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রন করা। এ ব্যাপারে উপরে আর কথা আছে। ৬।

এই লেখার কমেন্ট কারী প্রত্যেককে আমি ইনশাআল্লাহ দাওয়াত দিব। ৭। শ্রদ্ধা ও ভালবাসার মাঝখানে যদি মায়া শব্দটা যুক্ত হয়ে যায় আমার মনে হয় সব সমস্যার সমাধান হয়ে যায়। তারপরও কিছু কিছু ছেলে বোকা টাইপের কথাবার্তা বলে, আর কিছু কিছু মেয়ে হিংসুক টাইপ আচরণ করে সংসারটা বাজার বানিয়ে দেয়, যার কোন সমাধান নাই, যতক্ষন না তারা নিজেরা ঠিক হয়।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।