বাংলার আলো-জলে ধূলো মেখে বেড়ে ওঠা মুক্তি
. প্রগতির লেবাসধারী অসাধু সুধীজনদের লেবাস খোলার দ্বায়িত্ব নেবে কে?
-আমি নেব না। কারণ আমি ছাত্র। আমার ডিপার্টমেন্ট এর শিক্ষকদের অনাচারের বিরোদ্ধেই কিছু বলতে পারি না ভয়ে। আমার সব নম্বর যে তাদের হাতে.......তারা এখন ইশ্বরের পর্যায়ে। ইশ্বরকে ক্ষেপালে পরে বিচার হবে কিন্তু তাদের কে ক্ষেপালে সব কিছু থেমে যাবে।
তারা ইশ্বরের চেয়েও ভয়ংকর...
-আমিও এটার দ্বায়িত্ব নিতে রাজি নই। আমি যে চাকুরিজীবী। আমার আফিসের ওয়ালারা , আমার অধস্তনরা , সবাই যে ওই.. আমি নিজেও তো তাদের থেকে খুব বেশী পৃথক নই।
-আমি দ্বায়িত্ব নিতে চাই না তয় উচিত একটা কথা কই...। গতর খাটা মানুষ হামি, বেশি কথা কলি দোষ হইব।
উচিত কথাটা হইল,
"দুনিয়ার মজদুর এক হও বলে যারা চিককুর পাড়ে তাগো কেউ একজনও এখন মজদুর নয়। তারা এসি রুমোত খাইকা আরাম কইরা পিনিক কইরা ..... তারপর রোদের মইধ্যে উঠতি পোলাপানের আবেগ লইয়া খেলে...সব শালাই লেবাসধারী"
-আমি কবি। আমি এর দ্বায়িত্ব নিতে চাই। তবে আমার জান-মালের দ্বায়িত্ব কে নেবে!!
আরও কেউ কি আগ্রহী... তাহলে বলে ফেলুন..
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।